নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূর্ব বাংলায় সংকট সৃষ্টির জন্য ভুট্টোকে দায়ী করে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ও পূর্ব বাংলার নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের আশু আলোচনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন সাংবাদিক এস আর ঘোরি। ১৯৭১ সালের ১২ মার্চ লন্ডন থেকে প্রকাশিত গার্ডিয়ান পত্রিকায় এক নিবন্ধে তিনি লেখেন, ‘প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ও শেখ মুজিবের মধ্যে আলোচনা ছাড়া সংকট নিরসনের আর কোনো উপায় নেই।’
একই দিনে ব্রিটিশ সাময়িকী নিউ স্টেটসম্যানে ‘ডিভাইডেড পাকিস্তান’ শিরোনামে আরেক নিবন্ধে ফ্রান্সিস হোপ লেখেন, ‘বর্তমান অবস্থায় জুলফিকার আলী ভুট্টোকে মাঝখানে রেখেও শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের মধ্যে সমঝোতা হয়তো-বা সম্ভব।’ দুজনের লেখায়ই অবশ্য ইয়াহিয়ার দুরভিসন্ধির বিষয়টি অনুল্লিখিত ছিল।
একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চের ১২তম দিনে প্রতিবাদ বিক্ষোভে আগ্নেয়গিরির জেগে ওঠার মতো পরিস্থিতি ছিল এই বাংলায়। পরাধীনতার শিকল ছেঁড়ার অদম্য আকাঙ্ক্ষায় দুর্বার হয়ে উঠছিল বীর বাঙালি। একাত্তরের এই দিনে শাপলাকে আমাদের জাতীয় ফুল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল শিল্পী কামরুল হাসানের ডাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে শিল্পীদের এক সভায়।
এ-সংক্রান্ত ঘোষণা শেষে মুক্তিকামী মানুষকে সেদিন আরও বেশি উৎসাহী করে তুলতে তাঁরা প্রতিবাদী পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন বিলি করেছিলেন। বগুড়া জেলখানা ভেঙে এ দিন ২৭ জন কয়েদি পালিয়ে যান। কারারক্ষীদের গুলিতে ১ কয়েদি নিহত ও ১৫ জন আহত হন।পরদিন দৈনিক সংবাদ অবশ্য ‘বগুড়ায় ৮ জন হতাহত ও ২৭ জন পলায়ন’ উল্লেখ করে প্রথম পাতায় শিরোনাম করেছিল ‘কয়েদিদের জেল ভাঙার হিড়িকের অন্তরালে কি— ?’।
অব্যাহত আন্দোলনে সেদিন সরকারি-আধা সরকারি অফিসের কর্মচারীরা কর্মস্থল বর্জন করেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তালা, সরকারি ও বেসরকারি ভবন, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বাসগৃহ ও যানবাহনে কালো পতাকা উড়তে থাকে। জাতিসংঘ মহাসচিব উ থান্ট পূর্ব পাকিস্তানে কর্মরত জাতিসংঘের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সদর দপ্তরে ফিরে যাওয়ার যে নির্দেশ আগের দিন দিয়েছিলেন, ১২ মার্চ সে বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ক্ষুব্ধ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষও এ পৃথিবীর বাসিন্দা। তাদের প্রতিও জাতিসংঘের দায়িত্ব রয়েছে।
অন্যদিকে লাগাতার অসহযোগ আন্দোলনের ফলে পূর্ব বাংলায় থাকা পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী দমে যাচ্ছিল। একাত্তরের এই দিনে পূর্ব পাকিস্তানের সিভিল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বাঙালি সদস্যরা স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। তাঁরা আন্দোলনে অর্থ জোগান দিতে নিজেদের এক দিনের বেতন দেওয়ার ঘোষণা দেন। পরদিন দৈনিক পাকিস্তান এটিকে প্রধান খবর হিসেবে প্রকাশ করে। পত্রিকাটির প্রথম পাতায় ছয় কলাম শিরোনাম ছিল ‘অসহযোগ আন্দোলন: সিএসপিদের সমর্থন’। এর ওপরে বক্সে ছিল ভারতে নির্বাচনে ইন্দিরার সাফল্যের খবর। বাঁ দিকে ছিল ২৪টি সরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আগের দিনের বিক্ষোভ মিছিলের ছবি।
১৯৭১ সালের ১৩ মার্চ প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেফাকের প্রথম পাতার মূল খবরের শিরোনাম ছিল, ‘আমি তারস্বরে এই হুঁশিয়ারিই উচ্চারণ করিয়া যাইব’। অবসরপ্রাপ্ত এয়ার মার্শাল আসগর খানের বক্তব্য এটি। তিনি পশ্চিম পাকিস্তানের জনসাধারণকে হুঁশিয়ার করে বলেন, ‘দেশের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চল বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে পশ্চিমাঞ্চল কিছুতেই পাঁচ বছরের বেশি টিকে থাকতে পারবে না।’
ঢাকা থেকে প্রত্যাবর্তনের পর ১২ মার্চ দ্বিতীয় সংবাদ সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোর ২৮ ফেব্রুয়ারি দেওয়া বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘দোষ করা হলো লাহোরে, বুলেট বর্ষিত হলো ঢাকায়। এটাই ভাগ্যের পরিহাস। যারা শক্তিবলে পূর্ব পাকিস্তানিদের দাবিয়ে রাখার কথা বলছেন, তারা এতই খাটো বুদ্ধির যে তাঁরা কী বলছেন, তা তাঁরা ভালো করে জানেন না। এ ধরনের কথা বলা নিছক পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এখন আর আন্দোলন শুরু করার সময় নাই, তাই আমার কণ্ঠ স্তব্ধ না করে দেওয়া পর্যন্ত তারস্বরে আমি এই সতর্কবাণী উচ্চারণ করে যাব।’
ওই দিন রাস্তায় নেমে আসেন শিল্পী, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, কর্মজীবী সবাই। আন্দোলন জোরদার করতে রাজপথে নেমে আসে পূর্ব পাকিস্তান সাংবাদিক ইউনিয়নও। সব স্তরের জনতা পাকিস্তানবিরোধী স্লোগানে স্লোগানে মাতিয়ে রাখে ঢাকার রাজপথ। শিল্পী মুর্তজা বশীর ও কাইয়ুম চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠন করা হয় চারুশিল্পী সংগ্রাম পরিষদ।
দৈনিক সংবাদে পরদিন ভেতরের পাতায় ছয় কলাম একটি শিরোনাম ছিল ‘সারা বাংলায় মুক্তিসংগ্রামের উত্তাল তরঙ্গ’। ১৩ মার্চ পত্রিকাটির প্রধান শিরোনাম ছিল ‘অবিলম্বে মার্শাল ল প্রত্যাহার ও ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবী’। এটি ছিল আগের দিন ন্যাপের কার্যকরী কমিটির প্রস্তাব। পরদিন পত্রিকাটির প্রথম পাতায় ডান দিকে পরপর দুটি শিরোনাম ছিল ‘নয়া প্রস্তাব লইয়া ইয়াহিয়া অদ্য ঢাকায় আসিতেছেন?’ এবং ‘ভুট্টো মুজিবের ২টি দাবী সমর্থন করেন—’।
পূর্ব বাংলায় সংকট সৃষ্টির জন্য ভুট্টোকে দায়ী করে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ও পূর্ব বাংলার নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের আশু আলোচনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন সাংবাদিক এস আর ঘোরি। ১৯৭১ সালের ১২ মার্চ লন্ডন থেকে প্রকাশিত গার্ডিয়ান পত্রিকায় এক নিবন্ধে তিনি লেখেন, ‘প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ও শেখ মুজিবের মধ্যে আলোচনা ছাড়া সংকট নিরসনের আর কোনো উপায় নেই।’
একই দিনে ব্রিটিশ সাময়িকী নিউ স্টেটসম্যানে ‘ডিভাইডেড পাকিস্তান’ শিরোনামে আরেক নিবন্ধে ফ্রান্সিস হোপ লেখেন, ‘বর্তমান অবস্থায় জুলফিকার আলী ভুট্টোকে মাঝখানে রেখেও শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের মধ্যে সমঝোতা হয়তো-বা সম্ভব।’ দুজনের লেখায়ই অবশ্য ইয়াহিয়ার দুরভিসন্ধির বিষয়টি অনুল্লিখিত ছিল।
একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চের ১২তম দিনে প্রতিবাদ বিক্ষোভে আগ্নেয়গিরির জেগে ওঠার মতো পরিস্থিতি ছিল এই বাংলায়। পরাধীনতার শিকল ছেঁড়ার অদম্য আকাঙ্ক্ষায় দুর্বার হয়ে উঠছিল বীর বাঙালি। একাত্তরের এই দিনে শাপলাকে আমাদের জাতীয় ফুল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল শিল্পী কামরুল হাসানের ডাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে শিল্পীদের এক সভায়।
এ-সংক্রান্ত ঘোষণা শেষে মুক্তিকামী মানুষকে সেদিন আরও বেশি উৎসাহী করে তুলতে তাঁরা প্রতিবাদী পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন বিলি করেছিলেন। বগুড়া জেলখানা ভেঙে এ দিন ২৭ জন কয়েদি পালিয়ে যান। কারারক্ষীদের গুলিতে ১ কয়েদি নিহত ও ১৫ জন আহত হন।পরদিন দৈনিক সংবাদ অবশ্য ‘বগুড়ায় ৮ জন হতাহত ও ২৭ জন পলায়ন’ উল্লেখ করে প্রথম পাতায় শিরোনাম করেছিল ‘কয়েদিদের জেল ভাঙার হিড়িকের অন্তরালে কি— ?’।
অব্যাহত আন্দোলনে সেদিন সরকারি-আধা সরকারি অফিসের কর্মচারীরা কর্মস্থল বর্জন করেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তালা, সরকারি ও বেসরকারি ভবন, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বাসগৃহ ও যানবাহনে কালো পতাকা উড়তে থাকে। জাতিসংঘ মহাসচিব উ থান্ট পূর্ব পাকিস্তানে কর্মরত জাতিসংঘের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সদর দপ্তরে ফিরে যাওয়ার যে নির্দেশ আগের দিন দিয়েছিলেন, ১২ মার্চ সে বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ক্ষুব্ধ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, বাংলাদেশের মানুষও এ পৃথিবীর বাসিন্দা। তাদের প্রতিও জাতিসংঘের দায়িত্ব রয়েছে।
অন্যদিকে লাগাতার অসহযোগ আন্দোলনের ফলে পূর্ব বাংলায় থাকা পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী দমে যাচ্ছিল। একাত্তরের এই দিনে পূর্ব পাকিস্তানের সিভিল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বাঙালি সদস্যরা স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। তাঁরা আন্দোলনে অর্থ জোগান দিতে নিজেদের এক দিনের বেতন দেওয়ার ঘোষণা দেন। পরদিন দৈনিক পাকিস্তান এটিকে প্রধান খবর হিসেবে প্রকাশ করে। পত্রিকাটির প্রথম পাতায় ছয় কলাম শিরোনাম ছিল ‘অসহযোগ আন্দোলন: সিএসপিদের সমর্থন’। এর ওপরে বক্সে ছিল ভারতে নির্বাচনে ইন্দিরার সাফল্যের খবর। বাঁ দিকে ছিল ২৪টি সরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আগের দিনের বিক্ষোভ মিছিলের ছবি।
১৯৭১ সালের ১৩ মার্চ প্রকাশিত দৈনিক ইত্তেফাকের প্রথম পাতার মূল খবরের শিরোনাম ছিল, ‘আমি তারস্বরে এই হুঁশিয়ারিই উচ্চারণ করিয়া যাইব’। অবসরপ্রাপ্ত এয়ার মার্শাল আসগর খানের বক্তব্য এটি। তিনি পশ্চিম পাকিস্তানের জনসাধারণকে হুঁশিয়ার করে বলেন, ‘দেশের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চল বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে পশ্চিমাঞ্চল কিছুতেই পাঁচ বছরের বেশি টিকে থাকতে পারবে না।’
ঢাকা থেকে প্রত্যাবর্তনের পর ১২ মার্চ দ্বিতীয় সংবাদ সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোর ২৮ ফেব্রুয়ারি দেওয়া বক্তৃতার কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘দোষ করা হলো লাহোরে, বুলেট বর্ষিত হলো ঢাকায়। এটাই ভাগ্যের পরিহাস। যারা শক্তিবলে পূর্ব পাকিস্তানিদের দাবিয়ে রাখার কথা বলছেন, তারা এতই খাটো বুদ্ধির যে তাঁরা কী বলছেন, তা তাঁরা ভালো করে জানেন না। এ ধরনের কথা বলা নিছক পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এখন আর আন্দোলন শুরু করার সময় নাই, তাই আমার কণ্ঠ স্তব্ধ না করে দেওয়া পর্যন্ত তারস্বরে আমি এই সতর্কবাণী উচ্চারণ করে যাব।’
ওই দিন রাস্তায় নেমে আসেন শিল্পী, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, কর্মজীবী সবাই। আন্দোলন জোরদার করতে রাজপথে নেমে আসে পূর্ব পাকিস্তান সাংবাদিক ইউনিয়নও। সব স্তরের জনতা পাকিস্তানবিরোধী স্লোগানে স্লোগানে মাতিয়ে রাখে ঢাকার রাজপথ। শিল্পী মুর্তজা বশীর ও কাইয়ুম চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠন করা হয় চারুশিল্পী সংগ্রাম পরিষদ।
দৈনিক সংবাদে পরদিন ভেতরের পাতায় ছয় কলাম একটি শিরোনাম ছিল ‘সারা বাংলায় মুক্তিসংগ্রামের উত্তাল তরঙ্গ’। ১৩ মার্চ পত্রিকাটির প্রধান শিরোনাম ছিল ‘অবিলম্বে মার্শাল ল প্রত্যাহার ও ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবী’। এটি ছিল আগের দিন ন্যাপের কার্যকরী কমিটির প্রস্তাব। পরদিন পত্রিকাটির প্রথম পাতায় ডান দিকে পরপর দুটি শিরোনাম ছিল ‘নয়া প্রস্তাব লইয়া ইয়াহিয়া অদ্য ঢাকায় আসিতেছেন?’ এবং ‘ভুট্টো মুজিবের ২টি দাবী সমর্থন করেন—’।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৪ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে