ইলিয়াস আহমেদ, ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ বিভাগ ও সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে নগরীতে বেড়েছে কর্মচাঞ্চল্য। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। এসব কর্মক্ষেত্রে পুরুষের পাশাপাশি নারীদের অংশ গ্রহণ বেড়েছে। অনেক নারীকে কাজের প্রয়োজনে এখন নগরীতে অবস্থান করতে হচ্ছে।
এ সব কর্মজীবী নারীর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে নিরাপদ আবাসনের কোনো ব্যবস্থা না থাকা। তাঁদের এ সমস্যা সমাধানে সরকারিভাবে নেই তেমন কোনো উদ্যোগ। তবে সম্প্রতি ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তৈরি করা হচ্ছে অত্যাধুনিক মানের কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল।
ইতিমধ্যে প্রস্তাবিত কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলের জন্য নির্ধারিত স্থানের ডিজিটাল সার্ভে, সাব-সয়েল ইনভেস্টিগেশন, প্ল্যান, ডিজাইন ও প্রাক্কলন প্রস্তুত করা হয়েছে।
জেলা পরিষদের সচিব লীরা তরফদার জানান, কর্মজীবী নারীদের আবাসন পেতে নানা ভোগান্তির কথা চিন্তা করে জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
নগরীর ফুলবাড়ীয়া পুরোনো বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন জিলা স্কুলের সামনে জেলা পরিষদের নিজস্ব জমিতে কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল নির্মাণ প্রকল্পটি জেলা পরিষদের জমির ওপর নির্মিত হবে।
তিরি আরও জানান, প্রস্তাবিত কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল-কাম-বাণিজ্যিক ভবনে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্মিলিত বেসমেন্টে কার পার্কিং থাকবে। এ ছাড়া নিচতলায় সুপার শপ, ১ম, ২য় ও তয় তলায় ব্যাংক-বিমা প্রতিষ্ঠান এবং ৪র্থ তলা থেকে ১০ম তলায় কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল নির্মাণ করা হবে।
প্রস্তুতকৃত ডিজাইন অনুযায়ী ভবন নির্মাণের সম্ভাব্য প্রাক্কলিত ব্যয় দাঁড়াবে সাতাশ কোটি উনিশ লাখ টাকা। প্রকল্পটি জেলা পরিষদের নিজস্ব অর্থায়নে এবং সালামির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে।
লীরা তরফদার মনে করেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে কর্মজীবী নারীদের আবাসন সংকট কিছুটা হলেও কমবে। পাশাপাশি প্রকল্পটি বিভাগীয় শহরের প্রাণকেন্দ্র ও জেলার সদরের বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত হওয়ায়, জায়গাটি অবৈধ দখলমুক্ত রাখা যাবে। এতে জেলা পরিষদের আয় বাড়বে বলেও ধারণা তাঁর।
গোধূলি নারী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি সৈয়দা সেলিমা আজাদ বলেন, দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহরে কর্মজীবী নারীদের জন্য সরকারি ভাবে আবাসনের ব্যবস্থা থাকলেও ময়মনসিংহে নেই। ফলে কর্মজীবী নারীদের আবাসন পেতে পড়তে হয় নানা ভোগান্তিতে। দীর্ঘদিন পরে হলেও জেলা পরিষদ এই ধরনের একটি উদ্যোগ গ্রহণ করায় আমরা নারী সমাজের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।
ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউসুফ খান পাঠান বলেন, ‘নারীদের অর্জিত যোগ্যতা, দক্ষতা ও মানসিক শক্তি কাজে লাগানোর অনুকূল পরিবেশ তৈরি করাও আমাদের দায়িত্ব। তাইতো কর্মজীবী নারীদের নিরাপদ আবাসন গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে কর্মজীবী নারী হোস্টেল।’
ময়মনসিংহ বিভাগ ও সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে নগরীতে বেড়েছে কর্মচাঞ্চল্য। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। এসব কর্মক্ষেত্রে পুরুষের পাশাপাশি নারীদের অংশ গ্রহণ বেড়েছে। অনেক নারীকে কাজের প্রয়োজনে এখন নগরীতে অবস্থান করতে হচ্ছে।
এ সব কর্মজীবী নারীর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে নিরাপদ আবাসনের কোনো ব্যবস্থা না থাকা। তাঁদের এ সমস্যা সমাধানে সরকারিভাবে নেই তেমন কোনো উদ্যোগ। তবে সম্প্রতি ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তৈরি করা হচ্ছে অত্যাধুনিক মানের কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল।
ইতিমধ্যে প্রস্তাবিত কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলের জন্য নির্ধারিত স্থানের ডিজিটাল সার্ভে, সাব-সয়েল ইনভেস্টিগেশন, প্ল্যান, ডিজাইন ও প্রাক্কলন প্রস্তুত করা হয়েছে।
জেলা পরিষদের সচিব লীরা তরফদার জানান, কর্মজীবী নারীদের আবাসন পেতে নানা ভোগান্তির কথা চিন্তা করে জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
নগরীর ফুলবাড়ীয়া পুরোনো বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন জিলা স্কুলের সামনে জেলা পরিষদের নিজস্ব জমিতে কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল নির্মাণ প্রকল্পটি জেলা পরিষদের জমির ওপর নির্মিত হবে।
তিরি আরও জানান, প্রস্তাবিত কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল-কাম-বাণিজ্যিক ভবনে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্মিলিত বেসমেন্টে কার পার্কিং থাকবে। এ ছাড়া নিচতলায় সুপার শপ, ১ম, ২য় ও তয় তলায় ব্যাংক-বিমা প্রতিষ্ঠান এবং ৪র্থ তলা থেকে ১০ম তলায় কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল নির্মাণ করা হবে।
প্রস্তুতকৃত ডিজাইন অনুযায়ী ভবন নির্মাণের সম্ভাব্য প্রাক্কলিত ব্যয় দাঁড়াবে সাতাশ কোটি উনিশ লাখ টাকা। প্রকল্পটি জেলা পরিষদের নিজস্ব অর্থায়নে এবং সালামির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হবে।
লীরা তরফদার মনে করেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে কর্মজীবী নারীদের আবাসন সংকট কিছুটা হলেও কমবে। পাশাপাশি প্রকল্পটি বিভাগীয় শহরের প্রাণকেন্দ্র ও জেলার সদরের বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত হওয়ায়, জায়গাটি অবৈধ দখলমুক্ত রাখা যাবে। এতে জেলা পরিষদের আয় বাড়বে বলেও ধারণা তাঁর।
গোধূলি নারী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি সৈয়দা সেলিমা আজাদ বলেন, দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহরে কর্মজীবী নারীদের জন্য সরকারি ভাবে আবাসনের ব্যবস্থা থাকলেও ময়মনসিংহে নেই। ফলে কর্মজীবী নারীদের আবাসন পেতে পড়তে হয় নানা ভোগান্তিতে। দীর্ঘদিন পরে হলেও জেলা পরিষদ এই ধরনের একটি উদ্যোগ গ্রহণ করায় আমরা নারী সমাজের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।
ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউসুফ খান পাঠান বলেন, ‘নারীদের অর্জিত যোগ্যতা, দক্ষতা ও মানসিক শক্তি কাজে লাগানোর অনুকূল পরিবেশ তৈরি করাও আমাদের দায়িত্ব। তাইতো কর্মজীবী নারীদের নিরাপদ আবাসন গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে কর্মজীবী নারী হোস্টেল।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৪ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে