ফরিদপুর সংবাদদাতা
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিস্তম্ভে ইটপাটকেল ছুড়ে নাশকতার ঘটনার পাঁচ দিনে আসামি শনাক্ত হয়নি কেউ আটকও হয়নি। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, এ বিষয়ে থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ নেয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুতই দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
এদিকে গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনায় বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের কেউ জড়িত নয় বলে এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন স্থানীয় নেতারা। উপজেলার জর্জ একাডেমি-সংলগ্ন ছবদু কমপ্লেক্সে বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে লিখিত বক্তব্যে বিষয়টি জানান উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) কামাল মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামচুদ্দীন মিয়া ঝুনু, পৌর বিএনপির সভাপতি শেখ আফসার উদ্দিন, সহসভাপতি আতাউর খান, সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল আহমেদ, উপজেলা জাসাসের সভাপতি শাইন আনোয়ার, সাবেক উপজেলা যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মাহবুবুর রশিদ হেলাল, সাধারণ সম্পাদক মিনাজুর রহমান লিপন, পৌর মৎস্যজীবী দলের সভাপতি কামাল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শেখ আনিসুরজামান তপু, ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক, মো. অর্থী শেখ প্রমুখ।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মিত ম্যুরালে যারা নাশকতা ঘটিয়েছে, সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিচার দাবি করছি। বিএনপি এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটায়নি। এমনকি বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের কোনো নেতা-কর্মী এ ধরনের ঘটনার জড়িত থাকলে তাঁদের বিচারও দাবি করেন তিনি। তাঁদের কোনো নেতা-কর্মী পুলিশি হয়রানি হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীকে প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো কথা বলেনি।’
জানা গেছে, ১৯ নভেম্বর রাত সাড়ে আটটার দিকে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুরের খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। ওই রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান এম মোশাররফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুল, পৌর মেয়র সেলিম রেজা লিপন মিয়া, ইউএনও মোশারেফ হোসাইন, ওসি মুহাম্মদ আব্দুল ওহাব প্রমুখ।
এ ঘটনার পর থেকেই বঙ্গবন্ধু স্মৃতিস্তম্ভ এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এরপর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এম মোশাররফ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুলের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল শেষে পৌর বাজারের সোনালী ব্যাংকের মোড়ে এক প্রতিবাদ সভা হয়।
প্রতিবাদ সভায় স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী সাত দিনের মধ্যে ঘটনাটির তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়। না হলে দলীয়ভাবে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি জানান নেতা-কর্মীরা। এর এক দিন পর রোববার বিকেলে ঘণ্টাব্যাপী প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন করে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড। ঘটনার পাঁচ দিন অতিবাহিত হলেও এ ঘটনায় কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এ নিয়ে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুল বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মামলা দিতে গিয়েছিলাম; পুলিশ মামলা না নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে বলেছিলেন। এ জন্য জিডি করিনি। থানায় মামলা না নেওয়া ও নাশকতার ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার না হওয়ায় আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।’
বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মাদ আব্দুল ওহাব বলেন, পুলিশ তদন্ত সাপেক্ষে চেষ্টা করছে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনের। ওই দিন ঘটনাস্থল থেকে কিছু ইটের টুকরাও জব্দ করা হয়েছে।
দ্রুতই এ বিষয়ে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা চলছে।
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিস্তম্ভে ইটপাটকেল ছুড়ে নাশকতার ঘটনার পাঁচ দিনে আসামি শনাক্ত হয়নি কেউ আটকও হয়নি। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের অভিযোগ, এ বিষয়ে থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ নেয়নি। তবে পুলিশ বলছে, দ্রুতই দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
এদিকে গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনায় বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের কেউ জড়িত নয় বলে এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন স্থানীয় নেতারা। উপজেলার জর্জ একাডেমি-সংলগ্ন ছবদু কমপ্লেক্সে বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে লিখিত বক্তব্যে বিষয়টি জানান উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) কামাল মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামচুদ্দীন মিয়া ঝুনু, পৌর বিএনপির সভাপতি শেখ আফসার উদ্দিন, সহসভাপতি আতাউর খান, সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল আহমেদ, উপজেলা জাসাসের সভাপতি শাইন আনোয়ার, সাবেক উপজেলা যুবদলের সভাপতি সৈয়দ মাহবুবুর রশিদ হেলাল, সাধারণ সম্পাদক মিনাজুর রহমান লিপন, পৌর মৎস্যজীবী দলের সভাপতি কামাল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শেখ আনিসুরজামান তপু, ছাত্রদল নেতা ওমর ফারুক, মো. অর্থী শেখ প্রমুখ।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মিত ম্যুরালে যারা নাশকতা ঘটিয়েছে, সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিচার দাবি করছি। বিএনপি এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটায়নি। এমনকি বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের কোনো নেতা-কর্মী এ ধরনের ঘটনার জড়িত থাকলে তাঁদের বিচারও দাবি করেন তিনি। তাঁদের কোনো নেতা-কর্মী পুলিশি হয়রানি হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা-কর্মীকে প্রশাসন এ বিষয়ে কোনো কথা বলেনি।’
জানা গেছে, ১৯ নভেম্বর রাত সাড়ে আটটার দিকে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুরের খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। ওই রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান এম মোশাররফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুল, পৌর মেয়র সেলিম রেজা লিপন মিয়া, ইউএনও মোশারেফ হোসাইন, ওসি মুহাম্মদ আব্দুল ওহাব প্রমুখ।
এ ঘটনার পর থেকেই বঙ্গবন্ধু স্মৃতিস্তম্ভ এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এরপর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এম মোশাররফ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুলের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল শেষে পৌর বাজারের সোনালী ব্যাংকের মোড়ে এক প্রতিবাদ সভা হয়।
প্রতিবাদ সভায় স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী সাত দিনের মধ্যে ঘটনাটির তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়। না হলে দলীয়ভাবে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি জানান নেতা-কর্মীরা। এর এক দিন পর রোববার বিকেলে ঘণ্টাব্যাপী প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন করে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড। ঘটনার পাঁচ দিন অতিবাহিত হলেও এ ঘটনায় কাউকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এ নিয়ে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মীরদাহ পিকুল বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মামলা দিতে গিয়েছিলাম; পুলিশ মামলা না নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে বলেছিলেন। এ জন্য জিডি করিনি। থানায় মামলা না নেওয়া ও নাশকতার ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার না হওয়ায় আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।’
বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মাদ আব্দুল ওহাব বলেন, পুলিশ তদন্ত সাপেক্ষে চেষ্টা করছে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনের। ওই দিন ঘটনাস্থল থেকে কিছু ইটের টুকরাও জব্দ করা হয়েছে।
দ্রুতই এ বিষয়ে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা চলছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে