সম্পাদকীয়
বঙ্গবন্ধু রাশিয়ায় গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে। সেখানে বঙ্গবন্ধুর পাঁচ ছেলেমেয়ের সবচেয়ে যে ছোট, সেই শেখ রাসেলও গিয়েছিল। সেখানে রাসেলের পায়ের চিকিৎসা হয়েছিল। সেই ক্ষত সারতে সময় লেগেছিল।
খুবই আমুদে ছিল রাসেল। অন্যকে সাহায্য করতে পারলে খুব খুশি হতো। ছোটদের সঙ্গে খেলতে পছন্দ করত।১৯৭৫ সালের জুলাই মাসে শেখ কামাল ও শেখ জামালের বিয়ে হয়েছিল। শেখ কামালের বিয়ে হয়েছিল ১৪ জুলাই, শেখ জামালের ১৭ জুলাই। অনাড়ম্বর ছিল সেই বিয়ের অনুষ্ঠান। তবে পারিবারিকভাবে যতটা আনন্দ করা যায়, তা করা হয়েছিল। গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে রং খেলা হয়েছিল। রাসেলও তার সমবয়সীদের নিয়ে যোগ দিয়েছিল সেই রং খেলায়।
৩০ জুলাই শেখ হাসিনা তাঁর স্বামী এম এ ওয়াজেদ মিয়ার কর্মস্থল জার্মানিতে যান। সে সময় তিনি শেখ রাসেলকে সঙ্গে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। শেখ হাসিনার সন্তান জয় ও পুতুলের সঙ্গে খেলতে পছন্দ করত রাসেল। জয়ের কাছ থেকে কোনো খেলনা নেওয়ার ইচ্ছে হলে রাসেল জয়কে একটা চকলেট দিত। চকলেট পেয়ে জয় খেলনা ছেড়ে দিত। আবার চকলেট খাওয়া শেষ হলে জয় খেলনা ফেরত চাইত। তখন রাসেল জয়কে বলত, ‘আমার চকলেট ফেরত দাও।’
পুতুলের জন্য একটা খেলনা পুতুল আর প্রাম ছিল। রাসেল পুতুলটাকে প্রাম থেকে নামিয়ে সেখানে বসিয়ে দিত ভাগনি পুতুলকে। তারপর সারা বাড়ি ঠেলে নিয়ে বেড়াত। শেখ হাসিনা জার্মানি গেলে রাসেল তো একা হয়ে যাবে। কিন্তু রাসেলকে সঙ্গে নেওয়ার উপায় ছিল না। কিছুদিন আগে জন্ডিস হয়েছিল রাসেলের। তাই বেগম মুজিব রাসেলকে ছাড়তে চাননি। শেখ হাসিনার সঙ্গে গেলেন শেখ রেহানা।
রাসেল যদি শেখ হাসিনার সঙ্গে জার্মানি যেত, তাহলে ১৫ আগস্টের সেই অভিশপ্ত দিনটিতে প্রাণ হারাতে হতো না তার। নৃশংসভাবে এই নিষ্পাপ ছেলেটিকে হত্যা করেছিল ঘাতকেরা।
সূত্র: শেখ হাসিনা, আমাদের ছোট রাসেল সোনা
বঙ্গবন্ধু রাশিয়ায় গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে। সেখানে বঙ্গবন্ধুর পাঁচ ছেলেমেয়ের সবচেয়ে যে ছোট, সেই শেখ রাসেলও গিয়েছিল। সেখানে রাসেলের পায়ের চিকিৎসা হয়েছিল। সেই ক্ষত সারতে সময় লেগেছিল।
খুবই আমুদে ছিল রাসেল। অন্যকে সাহায্য করতে পারলে খুব খুশি হতো। ছোটদের সঙ্গে খেলতে পছন্দ করত।১৯৭৫ সালের জুলাই মাসে শেখ কামাল ও শেখ জামালের বিয়ে হয়েছিল। শেখ কামালের বিয়ে হয়েছিল ১৪ জুলাই, শেখ জামালের ১৭ জুলাই। অনাড়ম্বর ছিল সেই বিয়ের অনুষ্ঠান। তবে পারিবারিকভাবে যতটা আনন্দ করা যায়, তা করা হয়েছিল। গায়েহলুদ অনুষ্ঠানে রং খেলা হয়েছিল। রাসেলও তার সমবয়সীদের নিয়ে যোগ দিয়েছিল সেই রং খেলায়।
৩০ জুলাই শেখ হাসিনা তাঁর স্বামী এম এ ওয়াজেদ মিয়ার কর্মস্থল জার্মানিতে যান। সে সময় তিনি শেখ রাসেলকে সঙ্গে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। শেখ হাসিনার সন্তান জয় ও পুতুলের সঙ্গে খেলতে পছন্দ করত রাসেল। জয়ের কাছ থেকে কোনো খেলনা নেওয়ার ইচ্ছে হলে রাসেল জয়কে একটা চকলেট দিত। চকলেট পেয়ে জয় খেলনা ছেড়ে দিত। আবার চকলেট খাওয়া শেষ হলে জয় খেলনা ফেরত চাইত। তখন রাসেল জয়কে বলত, ‘আমার চকলেট ফেরত দাও।’
পুতুলের জন্য একটা খেলনা পুতুল আর প্রাম ছিল। রাসেল পুতুলটাকে প্রাম থেকে নামিয়ে সেখানে বসিয়ে দিত ভাগনি পুতুলকে। তারপর সারা বাড়ি ঠেলে নিয়ে বেড়াত। শেখ হাসিনা জার্মানি গেলে রাসেল তো একা হয়ে যাবে। কিন্তু রাসেলকে সঙ্গে নেওয়ার উপায় ছিল না। কিছুদিন আগে জন্ডিস হয়েছিল রাসেলের। তাই বেগম মুজিব রাসেলকে ছাড়তে চাননি। শেখ হাসিনার সঙ্গে গেলেন শেখ রেহানা।
রাসেল যদি শেখ হাসিনার সঙ্গে জার্মানি যেত, তাহলে ১৫ আগস্টের সেই অভিশপ্ত দিনটিতে প্রাণ হারাতে হতো না তার। নৃশংসভাবে এই নিষ্পাপ ছেলেটিকে হত্যা করেছিল ঘাতকেরা।
সূত্র: শেখ হাসিনা, আমাদের ছোট রাসেল সোনা
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে