আনোয়ার হোসেন, মনিরামপুর
মনিরামপুরের মধুপুরে সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭ ঘরের মধ্যে ১৫টিই বিত্তবানের কবজায়। তাঁদের মধ্যে একজনে স্ত্রী, দুই মেয়ে, বোন, ভাগনি ও ভাইজির নামে বরাদ্দ নিয়েছেন ছয়টি ঘর। আরেকজনে দুই স্ত্রী, দুই পুত্রবধূ এবং শ্যালিকার জন্য বরাদ্দ পেয়েছেন ভূমিহীনের পাঁচটি ঘর। বাদ যাননি সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্যও। তিনি তাঁর ছেলের নামে একটি ঘর নিয়েছেন। আরও দুই বিত্তবান বরাদ্দ পেয়েছেন তিনটি ঘর। এসব ঘরের অধিকাংশই তালাবদ্ধ পড়ে আছে। সরেজমিন অনুসন্ধানে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে চলতি বছরের শুরুতে সারা দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমিহীনদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর উপহার দেন। এর মধ্যে মনিরামপুরের হরিহরনগর ইউনিয়নের মধুপুর মৌজায় দুটি খাস জমিতে ভূমিহীনদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭টি ঘর নির্মাণ করে হস্তান্তর হয়। কিন্তু সেসব ঘর বিতরণে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। পরে ঘটনার সত্যতা জানতে সরেজমিনে অনুসন্ধানচালানো হয়।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে নিয়ে পাঁচজনের সংসার মধুপুর গ্রামের বাসিন্দা এজাজুল হক মধুর। গ্রামে একতলা পাকা বাড়ি এবং খাটুরা বাজারে সার ও মুদির দুটি দোকান রয়েছে তাঁর।
মধুর দুই মেয়ের মধ্যে বড় জনকে বিয়ে দিয়েছেন বাঘারপাড়া উপজেলায় এবং ছোট মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন উপজেলার দশআনিকোলা গ্রামে। স্বামী সন্তান নিয়ে তাঁর দুই মেয়ে থাকেন শ্বশুর বাড়িতে। ছোট জামাই থাকেন মালয়েশিয়ায়। এই মধুর কবজায় রয়েছে ছয়টি ঘর। এর মধ্যে স্ত্রী ও দুই মেয়ে পেয়েছেন তিনটি ঘর। নিজের বোন, ভাগনি ও ভাইঝির নামেও তিনটি ঘর নিয়েছেন তিনি। বর্তমানে ঘরগুলো অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে।
একই প্রকল্পে স্ত্রীর নামে ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন ওসমান হোসেন। পৈতৃক ভিটায় ওসমানেরও রয়েছে পাকা ঘর।
ওসমানের ঘরের পাশে পাঁচটি ঘর পেয়েছেন আলতাফ হোসেনের দুই স্ত্রী, দুই পুত্রবধূ এবং শ্যালিকা। আলতাফের দুই ছেলে চাকরির সুবাদে পরিবার নিয়ে ঢাকায় থাকেন। শ্যালিকাও থাকেন ঢাকায়। ফলে ঘর তিনটি তালাবন্ধ পড়ে আছে।
সরেজমিন জানা গেছে, আলতাফের ছোট স্ত্রী সাবানার নামের পাশে স্বামীর নাম ব্যবহার না করে কৌশলে বাবা ইউনুছ মোল্লার নাম দেওয়া হয়েছে। দুই ছেলেকে বাদ রেখে ব্যবহার করা হয়েছে পুত্রবধূ নাসরিন আকতার ও তাহেরা খাতুনের নাম।
হরিহরনগর ইউনিয়নের (১, ২ ও ৩ নম্বর) ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য মেহেরুননেছার ছেলে রবিউল ইসলামের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে একটি ঘর।
বিত্তবান আনোয়ার খার দখলে ছিল বর্তমান আশ্রয়ণ প্রকল্পের স্থানের খাস জমি। পরে সরকার উদ্ধার করে নেয়। সেই সুবাদে ওই স্থানে নির্মিত ২২টি ঘরের মধ্যে দুটি ঘর বরাদ্দ নিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে মোশারফ হোসেন এবং নাতি কিশোর ছেলে মনোয়ার হোসেনের নামে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মোশারফের বাবার কয়েক বিঘা সম্পত্তি থাকলেও তাঁকে ভূমিহীন দেখিয়ে ঘর দুটি দেওয়া হয়েছে। মোশারেফ ঘর দুটি তালাবদ্ধ করে স্ত্রী সন্তান নিয়ে বাবার ভিটায় থাকেন।
নিজের পাকা ঘর থাকা সত্ত্বেও কীভাবে ভূমিহীনের ঘরের মালিক হলেন, জানতে চাইলে এজাজুল হক মধু বলেন, ‘অনেক আগে গ্রামের আব্দুর রহমান গোলদারের কাছ থেকে জমিটা কিনেছি। পরে সেই জমিতে বাড়ি করেছি। কাগজপত্র ঠিক না থাকায় তিনি আমাকে রেজিস্ট্রি করে দিতে পারেননি।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে যে পাকা ঘরে থাকি এটা আমার হলেও জমি আমার না। আমি প্রকৃত ভূমিহীন। আমার দুই মেয়ের নামে জমি না থাকায় তাঁরাও ঘর পেয়েছে।’
হরিহরনগর ইউনিয়নের (১, ২ ও ৩ নম্বর) ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মেহেরুননেছা বলেন, ‘আমার স্বামীর জমি নেই। তাই ছেলে রবিউল ইসলাম একটা ঘর পেয়েছে।’
পাঁচ ঘর বরাদ্দ নেওয়া আলতাফ হোসেন বলেন, ‘আমার কোনো ভিটাবাড়ি নেই। দীর্ঘদিন আমি এই খাস জমিতেই থাকি। তাই আমি ঘরগুলো নিয়েছি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মধুপুর গ্রামের এক বাসিন্দা বলেন, ‘আমার পাকা ঘর আছে। তাতে কি! ২০ হাজার টাকা দিতি পারলি আমিও সরকারি ঘর পাতাম। টাকা খাইয়ে এসব ঘর নেওয়া হয়েছে।’স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, হরিহরনগর ইউনিয়নের ভূমি কর্মকর্তাসহ (নায়েব) সংশ্লিষ্টরা নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে টাকার বিনিময়ে প্রকৃত ভূমিহীন নন এমন ব্যক্তিদের ঘর বরাদ্দ দিয়েছেন। কাগজপত্র বা ব্যক্তির তথ্য সঠিকভাবে জরিপ না করে তাঁরা এ কাজ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তাঁদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। দ্রুত বরাদ্দ বাতিল করে প্রকৃত ভূমিহীনদের ঘরগুলো বিতরণের দাবি তাঁদের।
হরিহরনগর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা (নায়েব) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘টাকা নেওয়ার প্রশ্নেই ওঠে না। যাদের নামে ঘর বরাদ্দ হয়েছে তাঁদের নামে কোনো জমি নেই। যাচাই–বাছাই করে ঘর দেওয়া হয়েছে।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ জাকির হাসান বলেন, ‘জমি ও ভূমিহীন নির্বাচন করে দেন নায়েব। সেই অনুযায়ী ঘর দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মনিরামপুরের মধুপুরে সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭ ঘরের মধ্যে ১৫টিই বিত্তবানের কবজায়। তাঁদের মধ্যে একজনে স্ত্রী, দুই মেয়ে, বোন, ভাগনি ও ভাইজির নামে বরাদ্দ নিয়েছেন ছয়টি ঘর। আরেকজনে দুই স্ত্রী, দুই পুত্রবধূ এবং শ্যালিকার জন্য বরাদ্দ পেয়েছেন ভূমিহীনের পাঁচটি ঘর। বাদ যাননি সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্যও। তিনি তাঁর ছেলের নামে একটি ঘর নিয়েছেন। আরও দুই বিত্তবান বরাদ্দ পেয়েছেন তিনটি ঘর। এসব ঘরের অধিকাংশই তালাবদ্ধ পড়ে আছে। সরেজমিন অনুসন্ধানে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে চলতি বছরের শুরুতে সারা দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমিহীনদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর উপহার দেন। এর মধ্যে মনিরামপুরের হরিহরনগর ইউনিয়নের মধুপুর মৌজায় দুটি খাস জমিতে ভূমিহীনদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭টি ঘর নির্মাণ করে হস্তান্তর হয়। কিন্তু সেসব ঘর বিতরণে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। পরে ঘটনার সত্যতা জানতে সরেজমিনে অনুসন্ধানচালানো হয়।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে নিয়ে পাঁচজনের সংসার মধুপুর গ্রামের বাসিন্দা এজাজুল হক মধুর। গ্রামে একতলা পাকা বাড়ি এবং খাটুরা বাজারে সার ও মুদির দুটি দোকান রয়েছে তাঁর।
মধুর দুই মেয়ের মধ্যে বড় জনকে বিয়ে দিয়েছেন বাঘারপাড়া উপজেলায় এবং ছোট মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন উপজেলার দশআনিকোলা গ্রামে। স্বামী সন্তান নিয়ে তাঁর দুই মেয়ে থাকেন শ্বশুর বাড়িতে। ছোট জামাই থাকেন মালয়েশিয়ায়। এই মধুর কবজায় রয়েছে ছয়টি ঘর। এর মধ্যে স্ত্রী ও দুই মেয়ে পেয়েছেন তিনটি ঘর। নিজের বোন, ভাগনি ও ভাইঝির নামেও তিনটি ঘর নিয়েছেন তিনি। বর্তমানে ঘরগুলো অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে।
একই প্রকল্পে স্ত্রীর নামে ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন ওসমান হোসেন। পৈতৃক ভিটায় ওসমানেরও রয়েছে পাকা ঘর।
ওসমানের ঘরের পাশে পাঁচটি ঘর পেয়েছেন আলতাফ হোসেনের দুই স্ত্রী, দুই পুত্রবধূ এবং শ্যালিকা। আলতাফের দুই ছেলে চাকরির সুবাদে পরিবার নিয়ে ঢাকায় থাকেন। শ্যালিকাও থাকেন ঢাকায়। ফলে ঘর তিনটি তালাবন্ধ পড়ে আছে।
সরেজমিন জানা গেছে, আলতাফের ছোট স্ত্রী সাবানার নামের পাশে স্বামীর নাম ব্যবহার না করে কৌশলে বাবা ইউনুছ মোল্লার নাম দেওয়া হয়েছে। দুই ছেলেকে বাদ রেখে ব্যবহার করা হয়েছে পুত্রবধূ নাসরিন আকতার ও তাহেরা খাতুনের নাম।
হরিহরনগর ইউনিয়নের (১, ২ ও ৩ নম্বর) ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য মেহেরুননেছার ছেলে রবিউল ইসলামের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে একটি ঘর।
বিত্তবান আনোয়ার খার দখলে ছিল বর্তমান আশ্রয়ণ প্রকল্পের স্থানের খাস জমি। পরে সরকার উদ্ধার করে নেয়। সেই সুবাদে ওই স্থানে নির্মিত ২২টি ঘরের মধ্যে দুটি ঘর বরাদ্দ নিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে মোশারফ হোসেন এবং নাতি কিশোর ছেলে মনোয়ার হোসেনের নামে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মোশারফের বাবার কয়েক বিঘা সম্পত্তি থাকলেও তাঁকে ভূমিহীন দেখিয়ে ঘর দুটি দেওয়া হয়েছে। মোশারেফ ঘর দুটি তালাবদ্ধ করে স্ত্রী সন্তান নিয়ে বাবার ভিটায় থাকেন।
নিজের পাকা ঘর থাকা সত্ত্বেও কীভাবে ভূমিহীনের ঘরের মালিক হলেন, জানতে চাইলে এজাজুল হক মধু বলেন, ‘অনেক আগে গ্রামের আব্দুর রহমান গোলদারের কাছ থেকে জমিটা কিনেছি। পরে সেই জমিতে বাড়ি করেছি। কাগজপত্র ঠিক না থাকায় তিনি আমাকে রেজিস্ট্রি করে দিতে পারেননি।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে যে পাকা ঘরে থাকি এটা আমার হলেও জমি আমার না। আমি প্রকৃত ভূমিহীন। আমার দুই মেয়ের নামে জমি না থাকায় তাঁরাও ঘর পেয়েছে।’
হরিহরনগর ইউনিয়নের (১, ২ ও ৩ নম্বর) ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মেহেরুননেছা বলেন, ‘আমার স্বামীর জমি নেই। তাই ছেলে রবিউল ইসলাম একটা ঘর পেয়েছে।’
পাঁচ ঘর বরাদ্দ নেওয়া আলতাফ হোসেন বলেন, ‘আমার কোনো ভিটাবাড়ি নেই। দীর্ঘদিন আমি এই খাস জমিতেই থাকি। তাই আমি ঘরগুলো নিয়েছি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মধুপুর গ্রামের এক বাসিন্দা বলেন, ‘আমার পাকা ঘর আছে। তাতে কি! ২০ হাজার টাকা দিতি পারলি আমিও সরকারি ঘর পাতাম। টাকা খাইয়ে এসব ঘর নেওয়া হয়েছে।’স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, হরিহরনগর ইউনিয়নের ভূমি কর্মকর্তাসহ (নায়েব) সংশ্লিষ্টরা নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে টাকার বিনিময়ে প্রকৃত ভূমিহীন নন এমন ব্যক্তিদের ঘর বরাদ্দ দিয়েছেন। কাগজপত্র বা ব্যক্তির তথ্য সঠিকভাবে জরিপ না করে তাঁরা এ কাজ করেছেন। বিষয়টি নিয়ে তাঁদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। দ্রুত বরাদ্দ বাতিল করে প্রকৃত ভূমিহীনদের ঘরগুলো বিতরণের দাবি তাঁদের।
হরিহরনগর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা (নায়েব) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘টাকা নেওয়ার প্রশ্নেই ওঠে না। যাদের নামে ঘর বরাদ্দ হয়েছে তাঁদের নামে কোনো জমি নেই। যাচাই–বাছাই করে ঘর দেওয়া হয়েছে।’
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ জাকির হাসান বলেন, ‘জমি ও ভূমিহীন নির্বাচন করে দেন নায়েব। সেই অনুযায়ী ঘর দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে