ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় আটটি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ হবে দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ নভেম্বর। গত রোববার ছিল মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন। দেখা গেছে, প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে। কোনো কোনো ইউনিয়নে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে। জানা গেছে, ৮ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৫৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এঁদের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত (নৌকা প্রতীক) ৮ প্রার্থী এবং জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী আছেন ৩ জন। বাকি ৪২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জনই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী।
ভাওয়াল ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী ফারুকুজ্জামান ফকির মিয়া। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল ওহাব। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বীর মুক্তিযোদ্ধা বাচ্চু মাতুব্বর, মো. এনায়েত হোসেন, আফরোজা সুলতানা, সোহেল রানা ইমন, নুর মোহাম্মাদ হোসেন, মমতাজ বেগম ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী মো. আবুল হাচান।
মাঝারদিয়া ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আফছার উদ্দীন। বিদ্রোহী প্রার্থী মাঝারদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম মিয়া ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মতিন। গট্টি ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী হাবিবুর রহমান লাবলু। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার রেজাউর রহমান চয়ন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে খোরশেদ খান, কামরুল হাসান, আবুল বাসার মোল্যা ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর শেখ।
আটঘরে নৌকার মনোনীত প্রার্থী শহিদুল ইসলাম খান ওরফে সোহাগ। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম ও কর্মসংস্থান-বিষয়ক সম্পাদক হারুন আর রশীদ, উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি মো. ফখরুজ্জামান ওয়াসিম, আটঘর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রাইছুল ইসলাম এবং আওয়ামী লীগের কর্মী মো. শাহজাহান। স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু সালেহ খসবু, বকুল মিয়া, আমির হোসেন, মো. শাহিনুর রহমান ও ফারুক আহম্মেদ।
যদুনন্দী ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আব্দুর রব মোল্যা, বিদ্রোহী প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান টুকু ঠাকুর, আওয়ামী লীগ সমর্থক কামরুজ্জামান কাইয়ুম মোল্যা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে রফিকুল ইসলাম, আবুল খায়ের মুন্সী, নুর ইসলাম মোল্যা, খন্দকার ইমামুল ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী জুয়েল মোল্যা।
বল্লভদী ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী নুরুল ইসলাম। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি শাহিনুজ্জামান, স্বতন্ত্র প্রার্থী সানোয়ার কাজী ও আব্দুর রশিদ।
রামকান্তুপুর ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আশরাফ আলী লিঠু। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইমারত হোসেন পিকুল, উপজেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসারত হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নজরুল ইসলাম, মীর সৈয়দ আলী, সিরাজুল ইসলাম ও নাহিদুজ্জামান।
সোনাপুর ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী খায়রুজ্জামান বাবু। বিদ্রোহী প্রার্থী যুবলীগ নেতা সোহেল রানা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কামাল মোল্যা ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান শেখ।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বলেন, একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। যে কারণে আমরা দুশ্চিন্তায় রয়েছি। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর স্থানীয় সাংসদ জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর রাজনৈতিক প্রতিনিধি শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা সক্রিয়ভাবে পাশে থাকলেও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অনেক নেতা আমাদের পক্ষে কাজ করছেন না। গোপনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের সহায়তা করছেন।
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থীর বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তাঁরা এ ব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন মিয়া বলেন, দলীয় নেতা–কর্মীদের নৌকার বিপক্ষে কাজ করার সুযোগ নেই। নেতা-কর্মীদের দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আর বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে নির্দেশনা পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন জানান, ৮টি ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ২৪৫ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য ৯৫ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ২১ অক্টোবর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন।
ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় আটটি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ হবে দ্বিতীয় ধাপে আগামী ১১ নভেম্বর। গত রোববার ছিল মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন। দেখা গেছে, প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে। কোনো কোনো ইউনিয়নে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে। জানা গেছে, ৮ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৫৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এঁদের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনীত (নৌকা প্রতীক) ৮ প্রার্থী এবং জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী আছেন ৩ জন। বাকি ৪২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জনই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী।
ভাওয়াল ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী ফারুকুজ্জামান ফকির মিয়া। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল ওহাব। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বীর মুক্তিযোদ্ধা বাচ্চু মাতুব্বর, মো. এনায়েত হোসেন, আফরোজা সুলতানা, সোহেল রানা ইমন, নুর মোহাম্মাদ হোসেন, মমতাজ বেগম ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী মো. আবুল হাচান।
মাঝারদিয়া ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আফছার উদ্দীন। বিদ্রোহী প্রার্থী মাঝারদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম মিয়া ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মতিন। গট্টি ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী হাবিবুর রহমান লাবলু। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার রেজাউর রহমান চয়ন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে খোরশেদ খান, কামরুল হাসান, আবুল বাসার মোল্যা ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর শেখ।
আটঘরে নৌকার মনোনীত প্রার্থী শহিদুল ইসলাম খান ওরফে সোহাগ। দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম ও কর্মসংস্থান-বিষয়ক সম্পাদক হারুন আর রশীদ, উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি মো. ফখরুজ্জামান ওয়াসিম, আটঘর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রাইছুল ইসলাম এবং আওয়ামী লীগের কর্মী মো. শাহজাহান। স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু সালেহ খসবু, বকুল মিয়া, আমির হোসেন, মো. শাহিনুর রহমান ও ফারুক আহম্মেদ।
যদুনন্দী ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আব্দুর রব মোল্যা, বিদ্রোহী প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুজ্জামান টুকু ঠাকুর, আওয়ামী লীগ সমর্থক কামরুজ্জামান কাইয়ুম মোল্যা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে রফিকুল ইসলাম, আবুল খায়ের মুন্সী, নুর ইসলাম মোল্যা, খন্দকার ইমামুল ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী জুয়েল মোল্যা।
বল্লভদী ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী নুরুল ইসলাম। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি শাহিনুজ্জামান, স্বতন্ত্র প্রার্থী সানোয়ার কাজী ও আব্দুর রশিদ।
রামকান্তুপুর ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী আশরাফ আলী লিঠু। বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইমারত হোসেন পিকুল, উপজেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসারত হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নজরুল ইসলাম, মীর সৈয়দ আলী, সিরাজুল ইসলাম ও নাহিদুজ্জামান।
সোনাপুর ইউনিয়নে নৌকার মনোনীত প্রার্থী খায়রুজ্জামান বাবু। বিদ্রোহী প্রার্থী যুবলীগ নেতা সোহেল রানা, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কামাল মোল্যা ও জাকের পার্টির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান শেখ।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা বলেন, একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। যে কারণে আমরা দুশ্চিন্তায় রয়েছি। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর স্থানীয় সাংসদ জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর রাজনৈতিক প্রতিনিধি শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা সক্রিয়ভাবে পাশে থাকলেও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অনেক নেতা আমাদের পক্ষে কাজ করছেন না। গোপনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের সহায়তা করছেন।
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থীর বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তাঁরা এ ব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন মিয়া বলেন, দলীয় নেতা–কর্মীদের নৌকার বিপক্ষে কাজ করার সুযোগ নেই। নেতা-কর্মীদের দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আর বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে নির্দেশনা পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন জানান, ৮টি ইউনিয়নে সাধারণ সদস্য পদে ২৪৫ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য ৯৫ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ২১ অক্টোবর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন।
আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২০ মিনিট আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪৩ মিনিট আগেপ্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগে