গণেশ দাস, বগুড়া
বগুড়ার কাহালুতে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না করেই চূড়ান্ত বিল তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে প্রকল্পের সভাপতি বলেছেন, কাগজে-কলমে তাঁকে প্রকল্প সভাপতি বানানো হলেও কাজটি বাস্তবায়ন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। প্রকল্প সভাপতি হিসেবে তিনি শুধু বিলে স্বাক্ষর করেছেন।
কাহালু উপজেলার মুরইল ইউনিয়নের ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের পুকুরে গাইড ওয়াল নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজটির প্রকল্প সভাপতির ভূমিকা পালন করেন ইউএনও পাপিয়া সুলতানা নিজেই। ইউএনও বর্তমানে ছুটিতে দেশের বাইরে থাকায় প্রকল্পের কাজও বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ইতিমধ্যে কাহালু থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় বদলি হয়েছেন।
জানা গেছে, গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে কাজের বিনিময়ে টাকা কর্মসূচির আওতায় ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের পুকুরে গাইড ওয়াল নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের জন্য বরাদ্দ হয় ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পের সভাপতি করা হয় মুরইল ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ওবায়দুল্লা প্রামাণিককে।
সরেজমিনে ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে গেলে সেখানকার বাসিন্দারা জানান, দুই সপ্তাহ আগে পুকুরের পূর্ব ও দক্ষিণ পাশে ওয়াল নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকে কাজ বন্ধ রয়েছে। বাকি কাজ ও মাটি ভরাট শুরু করা হয়নি।
প্রকল্পের সভাপতি ইউপি সদস্য ওবায়দুল্লাহ প্রামাণিক বলেন, ‘আমাকে প্রকল্পের সভাপতি বানানো হলেও কাজ করেছেন ইউএনও স্যার নিজেই। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) অফিসে ডেকে নিয়ে বিলে স্বাক্ষর দিতে বললে আমি স্বাক্ষর করি। ইউএনও এবং পিআইও স্যারদের কথার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই আমাদের।’
এদিকে গত ১৬ অক্টোবর কাজের মান সন্তোষজনক উল্লেখ করে চূড়ান্ত বিলে স্বাক্ষর করেন করেন ইউএনও এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
কাহালু উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবদুল জব্বার বলেন, ১৮৫ মিটার গাইড ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে। বাকি কাজ চলমান রয়েছে। পুরো বিল উত্তোলন করা হলেও কাজ থেমে থাকবে না। তবে কাজটি প্রকল্পের সভাপতি বাস্তবায়ন করেছেন কি না? এমন প্রশ্নের উত্তর তিনি দেননি।
কাহালু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পাপিয়া সুলতানা বর্তমানে ছুটিতে দেশের বাইরে রয়েছেন। দায়িত্বে রয়েছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সবুজ কুমার বসাক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আমি সবেমাত্র দায়িত্ব নিয়েছি।’
কাহালু উপজেলা চেয়ারম্যান আল হাসিবুল হাসান সুরুজ বলেন, পুরো বিল উত্তোলন করা হলেও ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে কিছুটা কাজ হয়েছে। বাকি কাজও করা হবে।
বগুড়ার কাহালুতে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না করেই চূড়ান্ত বিল তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে প্রকল্পের সভাপতি বলেছেন, কাগজে-কলমে তাঁকে প্রকল্প সভাপতি বানানো হলেও কাজটি বাস্তবায়ন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। প্রকল্প সভাপতি হিসেবে তিনি শুধু বিলে স্বাক্ষর করেছেন।
কাহালু উপজেলার মুরইল ইউনিয়নের ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের পুকুরে গাইড ওয়াল নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজটির প্রকল্প সভাপতির ভূমিকা পালন করেন ইউএনও পাপিয়া সুলতানা নিজেই। ইউএনও বর্তমানে ছুটিতে দেশের বাইরে থাকায় প্রকল্পের কাজও বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ইতিমধ্যে কাহালু থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় বদলি হয়েছেন।
জানা গেছে, গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে কাজের বিনিময়ে টাকা কর্মসূচির আওতায় ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের পুকুরে গাইড ওয়াল নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের জন্য বরাদ্দ হয় ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্পের সভাপতি করা হয় মুরইল ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ওবায়দুল্লা প্রামাণিককে।
সরেজমিনে ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে গেলে সেখানকার বাসিন্দারা জানান, দুই সপ্তাহ আগে পুকুরের পূর্ব ও দক্ষিণ পাশে ওয়াল নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকে কাজ বন্ধ রয়েছে। বাকি কাজ ও মাটি ভরাট শুরু করা হয়নি।
প্রকল্পের সভাপতি ইউপি সদস্য ওবায়দুল্লাহ প্রামাণিক বলেন, ‘আমাকে প্রকল্পের সভাপতি বানানো হলেও কাজ করেছেন ইউএনও স্যার নিজেই। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) অফিসে ডেকে নিয়ে বিলে স্বাক্ষর দিতে বললে আমি স্বাক্ষর করি। ইউএনও এবং পিআইও স্যারদের কথার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই আমাদের।’
এদিকে গত ১৬ অক্টোবর কাজের মান সন্তোষজনক উল্লেখ করে চূড়ান্ত বিলে স্বাক্ষর করেন করেন ইউএনও এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
কাহালু উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবদুল জব্বার বলেন, ১৮৫ মিটার গাইড ওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে। বাকি কাজ চলমান রয়েছে। পুরো বিল উত্তোলন করা হলেও কাজ থেমে থাকবে না। তবে কাজটি প্রকল্পের সভাপতি বাস্তবায়ন করেছেন কি না? এমন প্রশ্নের উত্তর তিনি দেননি।
কাহালু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পাপিয়া সুলতানা বর্তমানে ছুটিতে দেশের বাইরে রয়েছেন। দায়িত্বে রয়েছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সবুজ কুমার বসাক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আমি সবেমাত্র দায়িত্ব নিয়েছি।’
কাহালু উপজেলা চেয়ারম্যান আল হাসিবুল হাসান সুরুজ বলেন, পুরো বিল উত্তোলন করা হলেও ভাগদুবড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে কিছুটা কাজ হয়েছে। বাকি কাজও করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে