পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো খালি আছে ১৪৭৫টি আসন, যা মোট আসনের প্রায় ৭০ শতাংশ। গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির মোট আসনসংখ্যা ২ হাজার ৯৫টি। গত ১১ জানুয়ারি প্রথম মেধাতালিকার ভর্তি সম্পন্ন হয়।
পরে ১৯ জানুয়ারি দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়ে ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে ২৫ জানুয়ারি। এ পর্যন্ত তিন ইউনিটে মোট ২০৯৫ আসনের বিপরীতে ভর্তি হয়েছেন মাত্র ৬২০ জন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ‘এ’ ইউনিটে ৩৪৯, ‘বি’ ইউনিটে ৮২৯ এবং ‘সি’ ইউনিটে ২৯৭টি আসন শূন্য রয়েছে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার তীব্র বিরোধিতা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, ইবি এককভাবে আগের মতো পরীক্ষা নিলে এত সময় লাগত না ভর্তি প্রক্রিয়ায়। সিটগুলো পূর্ণ হয়ে যেত তিন সপ্তাহের মধ্যে।
জানা গেছে, আসন খালি থাকায় গতকাল বুধবার রাতে তৃতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এরপরও আসন খালি থাকলে পর্যায়ক্রমে মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। ভর্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (iu. ac. bd) থেকে জানা যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা গুচ্ছের বিরোধিতা করছে এটা কি যৌক্তিক? এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ড. মুঈদ রহমান বলেন, ‘গুচ্ছের সফলতা নেই। আমরা অনেক আশা করেছিলাম গুচ্ছ নিয়ে। কিন্তু গুচ্ছ সেই আশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের এ রকম সিস্টেমে পড়ে থাকা উচিত হবে না।
এখান থেকে আমাদের বের হতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ে কি মানের সংকট আছে, দুটি মেধাতালিকা দিয়েও আসন ফাঁকা রয়েছে এসব প্রশ্নে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় মানের সংকটে নেই। তৃতীয় মেধাতালিকায় গ্যাপটা পূরণ হয়ে যাবে। ১৪ ফেব্রুয়ারি আমরা নতুন একটা সিস্টেম করব। আশা করি, তখন সব আসন পূরণ হয়ে যাবে। সব বিশ্ববিদ্যালয় সেরা ছাত্রদের বাছাই করে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তাই এত প্রতিযোগিতা।’
সার্বিক ভর্তির বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সব সুবিধা থাকার পরও শিক্ষার্থী কেন টানতে পারছি না, সে বিষয়ে আমরা পর্যালোচনা করব। তবে তৃতীয় মেধাতালিকা থেকে ভালো একটা অংশ ভর্তি হবে বলে মনে করি।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো খালি আছে ১৪৭৫টি আসন, যা মোট আসনের প্রায় ৭০ শতাংশ। গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির মোট আসনসংখ্যা ২ হাজার ৯৫টি। গত ১১ জানুয়ারি প্রথম মেধাতালিকার ভর্তি সম্পন্ন হয়।
পরে ১৯ জানুয়ারি দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়ে ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়েছে ২৫ জানুয়ারি। এ পর্যন্ত তিন ইউনিটে মোট ২০৯৫ আসনের বিপরীতে ভর্তি হয়েছেন মাত্র ৬২০ জন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ‘এ’ ইউনিটে ৩৪৯, ‘বি’ ইউনিটে ৮২৯ এবং ‘সি’ ইউনিটে ২৯৭টি আসন শূন্য রয়েছে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার তীব্র বিরোধিতা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, ইবি এককভাবে আগের মতো পরীক্ষা নিলে এত সময় লাগত না ভর্তি প্রক্রিয়ায়। সিটগুলো পূর্ণ হয়ে যেত তিন সপ্তাহের মধ্যে।
জানা গেছে, আসন খালি থাকায় গতকাল বুধবার রাতে তৃতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এরপরও আসন খালি থাকলে পর্যায়ক্রমে মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। ভর্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (iu. ac. bd) থেকে জানা যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা গুচ্ছের বিরোধিতা করছে এটা কি যৌক্তিক? এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ড. মুঈদ রহমান বলেন, ‘গুচ্ছের সফলতা নেই। আমরা অনেক আশা করেছিলাম গুচ্ছ নিয়ে। কিন্তু গুচ্ছ সেই আশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের এ রকম সিস্টেমে পড়ে থাকা উচিত হবে না।
এখান থেকে আমাদের বের হতে হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ে কি মানের সংকট আছে, দুটি মেধাতালিকা দিয়েও আসন ফাঁকা রয়েছে এসব প্রশ্নে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় মানের সংকটে নেই। তৃতীয় মেধাতালিকায় গ্যাপটা পূরণ হয়ে যাবে। ১৪ ফেব্রুয়ারি আমরা নতুন একটা সিস্টেম করব। আশা করি, তখন সব আসন পূরণ হয়ে যাবে। সব বিশ্ববিদ্যালয় সেরা ছাত্রদের বাছাই করে নেওয়ার চেষ্টা করছে। তাই এত প্রতিযোগিতা।’
সার্বিক ভর্তির বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সব সুবিধা থাকার পরও শিক্ষার্থী কেন টানতে পারছি না, সে বিষয়ে আমরা পর্যালোচনা করব। তবে তৃতীয় মেধাতালিকা থেকে ভালো একটা অংশ ভর্তি হবে বলে মনে করি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে