সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নানা কারণে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। উপজেলায় এখন শুষ্ক মৌসুমে প্রায় ১০ হাজার নলকূপে আর পানি উঠছে না। এতে বিভিন্ন স্থানে খাবার পানির সংকট তীব্র হচ্ছে। এক মাস ধরে পানির অভাবে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন পৌরবাসীসহ উপজেলার অর্ধলাখ মানুষ।
উপজেলা জনস্বাস্থ্যে প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সীতাকুণ্ড উপজেলায় সরকারিভাবে ১০ হাজার নলকূপ রয়েছে। পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে রয়েছে আরও ১০ হাজার। তবে শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় এসব নলকূপ এখন অকেজো। অকেজো এসব নলকূপের ওপরের অংশ খুলে নিয়ে গেছে চোরের দল। তবে পানির সমস্যা সমাধানে জনস্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা অকেজো এসব নলকূপ মেরামত করলেও কিছুদিন পর তা আগের অবস্থায় ফিরে আসছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, শুষ্ক মৌসুমে খাবার পানিসংকটে উপজেলার অধিকাংশ হোটেল-রেস্তোরাঁয় খাল ও পুকুরের দূষিত পানি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে পেটের পীড়াসহ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।
বাড়বকুণ্ডের ভায়েরখীল আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মো. হেলাল উদ্দিন ও আলমগীর হোসেন বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের নলকূপটি এক যুগেরও অধিক সময় ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। পানিসংকট নিরসনে তাঁরা নিজ উদ্যোগে একটি নলকূপ বসালেও শুষ্ক মৌসুমে তা অকেজো হয়ে যায়। এতে এখানে বসবাসরত লোকজনকে দেড়-দুই কিলোমিটার দূরে গিয়ে খাবার পানি সংগ্রহ করতে হয়। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে যোগাযোগ করলেও সমস্যার সমাধান হয়নি।
বাড়বকুণ্ডে জেলেপাড়ার বাসিন্দা প্রদীপ জলদাস জানান, তাঁদের পাড়ায় সরকারিভাবে নলকূপ বসানো হলেও মাসখানেকের মধ্যে বিশেষ করে শুষ্ক মৌসুমে সেগুলো অকেজো হয়ে যায়। ফলে তাঁরা বাধ্য হয়ে পুকুরের পানি পান করেন। এতে পেটের পীড়াসহ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হন জেলেপাড়ার নারী-পুরুষ ও শিশু।
সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরা জানান, তাঁদের পাড়ায় ৭০ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পরিবারের প্রায় ২৫০ জন মানুষের বাস। পাহাড়বেষ্টিত তাঁদের পাড়ায় কোনো নলকূপ না থাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকটে রয়েছেন। বছরের অন্য মৌসুমগুলোতে রান্নাবান্না ও খাওয়ার কাজে ছড়ার পানি ব্যবহার করলেও শুষ্ক মৌসুমে ছড়া শুকিয়ে যাওয়ায় তীব্র সংকটে পড়েন। পাশাপাশি ছড়ার দূষিত পানি ব্যবহারের কারণেই পাড়ার অধিকাংশ মানুষ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হন।
কাঞ্চন ত্রিপুরা আরও বলেন, বছর দুয়েক আগে পানিসংকট নিরসনে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে ত্রিপুরাপাড়াসংলগ্ন সমতল জায়গায় দুটি অগভীর নলকূপ বসানো হয়। কিন্তু বসানোর এক সপ্তাহের মধ্যে নলকূপ দুটি অকেজো হয়ে পড়ে। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একাধিকবার ধরনা দিলেও কোনো সুরাহা হয়নি।
কুমিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম চৌধুরী জানান, তাঁর এলাকায় সরকারিভাবে স্থাপিত অধিকাংশ নলকূপের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে বসানোগুলোর বেশির ভাগ অকেজো হয়ে আছে। শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর নিচে নেমে যায়। তাই নলকূপে পানি ওঠা বন্ধ হয়ে গেছে।
সীতাকুণ্ড স্রাইন কমিটির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট চন্দন দাশ জানান, শুষ্ক মৌসুমে পৌরবাসীর পানির সংকট নিরসনে তাঁরা পাহাড়ি ঝরনার পানি সংরক্ষণ করেছিলেন। ফলে সুপেয় পানির সংকট অনেকটাই নিরসন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি সংঘবদ্ধ চক্র পানির পাইপ কেটে নিয়ে যাওয়ায় সে পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এ কারণে সুপেয় পানির সংকটে পড়েছে সাধারণ লোকজন। এটা আবার চালু করার চেষ্টা করছেন তাঁরা। এটা করা গেলে পৌরবাসীর একাংশের সুপেয় পানির চাহিদা মিটবে।
সীতাকুণ্ড পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলম জানান, চন্দ্রনাথ পাহাড় ও ইকোপার্ক এলাকায় কৃত্রিম উপায়ে ঝরনার পানিকে বিশুদ্ধকরণের মাধ্যমে খাবার পানি সরবরাহের একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠিও পাঠানো হয়েছে। এটি হলে পৌরবাসীর পানির সংকট অনেকটাই নিরসন হয়ে যাবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. রাশেদুজ্জামান জানান, শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ার কারণে সরকারি ও ব্যক্তিগত প্রায় ১০ হাজার নলকূপ অকেজো হয়ে পড়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে ১৫০ থেকে ১৮০ ফুট পর্যন্ত পাইপ দিয়ে নলকূপ বসানো হলেও শুষ্ক মৌসুমে পানি ওঠে না। অকেজো নলকূপগুলো সহসাই সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, এসব এলাকায় ৩৫টির মতো কুয়া থাকলেও সেখানেও নেই পর্যাপ্ত পানি। পৌরসভা এলাকার অনেকেই জানান, প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে তীব্র পানি সংকটে পড়েন তাঁরা। মৌসুমের এই সময়ে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় পৌর এলাকার অধিকাংশ নলকূপ অকেজো হয়ে পড়ে। হাতেগোনা দুয়েকটিতে উঠলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় কম। তারপরও পানি সংগ্রহে এসব নলকূপে মানুষের লাইন লেগে থাকে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নানা কারণে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। উপজেলায় এখন শুষ্ক মৌসুমে প্রায় ১০ হাজার নলকূপে আর পানি উঠছে না। এতে বিভিন্ন স্থানে খাবার পানির সংকট তীব্র হচ্ছে। এক মাস ধরে পানির অভাবে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন পৌরবাসীসহ উপজেলার অর্ধলাখ মানুষ।
উপজেলা জনস্বাস্থ্যে প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সীতাকুণ্ড উপজেলায় সরকারিভাবে ১০ হাজার নলকূপ রয়েছে। পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে রয়েছে আরও ১০ হাজার। তবে শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় এসব নলকূপ এখন অকেজো। অকেজো এসব নলকূপের ওপরের অংশ খুলে নিয়ে গেছে চোরের দল। তবে পানির সমস্যা সমাধানে জনস্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা অকেজো এসব নলকূপ মেরামত করলেও কিছুদিন পর তা আগের অবস্থায় ফিরে আসছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, শুষ্ক মৌসুমে খাবার পানিসংকটে উপজেলার অধিকাংশ হোটেল-রেস্তোরাঁয় খাল ও পুকুরের দূষিত পানি ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে পেটের পীড়াসহ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ।
বাড়বকুণ্ডের ভায়েরখীল আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মো. হেলাল উদ্দিন ও আলমগীর হোসেন বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের নলকূপটি এক যুগেরও অধিক সময় ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। পানিসংকট নিরসনে তাঁরা নিজ উদ্যোগে একটি নলকূপ বসালেও শুষ্ক মৌসুমে তা অকেজো হয়ে যায়। এতে এখানে বসবাসরত লোকজনকে দেড়-দুই কিলোমিটার দূরে গিয়ে খাবার পানি সংগ্রহ করতে হয়। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে যোগাযোগ করলেও সমস্যার সমাধান হয়নি।
বাড়বকুণ্ডে জেলেপাড়ার বাসিন্দা প্রদীপ জলদাস জানান, তাঁদের পাড়ায় সরকারিভাবে নলকূপ বসানো হলেও মাসখানেকের মধ্যে বিশেষ করে শুষ্ক মৌসুমে সেগুলো অকেজো হয়ে যায়। ফলে তাঁরা বাধ্য হয়ে পুকুরের পানি পান করেন। এতে পেটের পীড়াসহ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হন জেলেপাড়ার নারী-পুরুষ ও শিশু।
সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরা জানান, তাঁদের পাড়ায় ৭০ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পরিবারের প্রায় ২৫০ জন মানুষের বাস। পাহাড়বেষ্টিত তাঁদের পাড়ায় কোনো নলকূপ না থাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকটে রয়েছেন। বছরের অন্য মৌসুমগুলোতে রান্নাবান্না ও খাওয়ার কাজে ছড়ার পানি ব্যবহার করলেও শুষ্ক মৌসুমে ছড়া শুকিয়ে যাওয়ায় তীব্র সংকটে পড়েন। পাশাপাশি ছড়ার দূষিত পানি ব্যবহারের কারণেই পাড়ার অধিকাংশ মানুষ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হন।
কাঞ্চন ত্রিপুরা আরও বলেন, বছর দুয়েক আগে পানিসংকট নিরসনে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে ত্রিপুরাপাড়াসংলগ্ন সমতল জায়গায় দুটি অগভীর নলকূপ বসানো হয়। কিন্তু বসানোর এক সপ্তাহের মধ্যে নলকূপ দুটি অকেজো হয়ে পড়ে। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একাধিকবার ধরনা দিলেও কোনো সুরাহা হয়নি।
কুমিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম চৌধুরী জানান, তাঁর এলাকায় সরকারিভাবে স্থাপিত অধিকাংশ নলকূপের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে বসানোগুলোর বেশির ভাগ অকেজো হয়ে আছে। শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর নিচে নেমে যায়। তাই নলকূপে পানি ওঠা বন্ধ হয়ে গেছে।
সীতাকুণ্ড স্রাইন কমিটির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট চন্দন দাশ জানান, শুষ্ক মৌসুমে পৌরবাসীর পানির সংকট নিরসনে তাঁরা পাহাড়ি ঝরনার পানি সংরক্ষণ করেছিলেন। ফলে সুপেয় পানির সংকট অনেকটাই নিরসন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি সংঘবদ্ধ চক্র পানির পাইপ কেটে নিয়ে যাওয়ায় সে পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এ কারণে সুপেয় পানির সংকটে পড়েছে সাধারণ লোকজন। এটা আবার চালু করার চেষ্টা করছেন তাঁরা। এটা করা গেলে পৌরবাসীর একাংশের সুপেয় পানির চাহিদা মিটবে।
সীতাকুণ্ড পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা বদিউল আলম জানান, চন্দ্রনাথ পাহাড় ও ইকোপার্ক এলাকায় কৃত্রিম উপায়ে ঝরনার পানিকে বিশুদ্ধকরণের মাধ্যমে খাবার পানি সরবরাহের একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠিও পাঠানো হয়েছে। এটি হলে পৌরবাসীর পানির সংকট অনেকটাই নিরসন হয়ে যাবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. রাশেদুজ্জামান জানান, শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ার কারণে সরকারি ও ব্যক্তিগত প্রায় ১০ হাজার নলকূপ অকেজো হয়ে পড়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে ১৫০ থেকে ১৮০ ফুট পর্যন্ত পাইপ দিয়ে নলকূপ বসানো হলেও শুষ্ক মৌসুমে পানি ওঠে না। অকেজো নলকূপগুলো সহসাই সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, এসব এলাকায় ৩৫টির মতো কুয়া থাকলেও সেখানেও নেই পর্যাপ্ত পানি। পৌরসভা এলাকার অনেকেই জানান, প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে তীব্র পানি সংকটে পড়েন তাঁরা। মৌসুমের এই সময়ে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় পৌর এলাকার অধিকাংশ নলকূপ অকেজো হয়ে পড়ে। হাতেগোনা দুয়েকটিতে উঠলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় কম। তারপরও পানি সংগ্রহে এসব নলকূপে মানুষের লাইন লেগে থাকে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৫ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৭ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে