দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার দুর্গাপুরের সোমেশ্বরী নদীর ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী দুর্গাপুর ইউনিয়নের উত্তর ফারংপাড়া ও ভবানীপুর গ্রামের বেশ কিছু অংশ। এতে দুই গ্রামের চলাচলের প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা বিলীন হতে চলেছে। চলাচলের একমাত্র রাস্তা হারিয়ে বিপাকে পড়েছেন গ্রামবাসী। তাই নদীর ভাঙন রোধে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে কার্যকর উদ্যোগের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ভাঙনকবলিত এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ভারত সীমান্তবর্তী উত্তর ফারংপাড়া ও ভবানীপুর গ্রামের জনগণের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটির প্রায় দুই কিলোমিটার অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে নদীর তীরের দুই গ্রামের মানুষ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে গ্রামের ফসলি জমি, বসতভিটা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ভাঙন অব্যাহত থাকলে রাস্তা নদীগর্ভে চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। রাস্তা নদীগর্ভে চলে গেলে ওই এলাকার শিক্ষা, কৃষিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। এ কারণে ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। তাই ওই এলাকায় স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শিক্ষার্থী দিবস সাহা বলেন, ‘উত্তর ফারংপাড়া থেকে ভবানীপুর এলাকার রাস্তায় যেভাবে নদীর ভাঙন শুরু হয়েছে, তা অব্যাহত থাকলে রাস্তা নদীগর্ভে চলে যাবে। এতে ওই গ্রামের শিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা নাজুক হয়ে পড়বে। তাই সাবার কষ্ট লাঘব করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের জোর দাবি করছি।’
স্থানীয় ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা রুকন উদ্দিন বলেন, ‘সোমেশ্বরী নদীর ভাঙন এখন আমাদের চলাচলের রাস্তা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে চলে আসছে। এখন আমাদের চলাচলের খুব সমস্যা হচ্ছে, কারণ ভারতের রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যাবে না। আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তা ভেঙে নদীতে বিলীন হওয়ার অপেক্ষা। এ কারণে গরু, ছাগলসহ কৃষিজমি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।’
উওর ফারংপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ফজর আলী বলেন, ‘রাস্তার দুই কিলোমিটার অংশে যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে, তাতে আমাদের বাড়িঘর ও জমিজমা হুমকির মুখে রয়েছে। সরকারের কাছে আমাদের দাবি, এই জায়গায় স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের যেন ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। তা না হলে আমরা ভিটেমাটি ও জমিজমা হারিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে যাব।’
এদিকে নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রাজীব উল আহসান। তিনি বলেন, সোমেশ্বরী নদীর ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যকর ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহন লাল সৈকত বলেন, ‘আমাদের কার্যালয়ের লোকজনকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। দ্রুত নদীভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোনার দুর্গাপুরের সোমেশ্বরী নদীর ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী দুর্গাপুর ইউনিয়নের উত্তর ফারংপাড়া ও ভবানীপুর গ্রামের বেশ কিছু অংশ। এতে দুই গ্রামের চলাচলের প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা বিলীন হতে চলেছে। চলাচলের একমাত্র রাস্তা হারিয়ে বিপাকে পড়েছেন গ্রামবাসী। তাই নদীর ভাঙন রোধে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে কার্যকর উদ্যোগের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ভাঙনকবলিত এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ভারত সীমান্তবর্তী উত্তর ফারংপাড়া ও ভবানীপুর গ্রামের জনগণের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটির প্রায় দুই কিলোমিটার অংশে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে নদীর তীরের দুই গ্রামের মানুষ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। হুমকির মুখে রয়েছে গ্রামের ফসলি জমি, বসতভিটা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ভাঙন অব্যাহত থাকলে রাস্তা নদীগর্ভে চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। রাস্তা নদীগর্ভে চলে গেলে ওই এলাকার শিক্ষা, কৃষিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। এ কারণে ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। তাই ওই এলাকায় স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
শিক্ষার্থী দিবস সাহা বলেন, ‘উত্তর ফারংপাড়া থেকে ভবানীপুর এলাকার রাস্তায় যেভাবে নদীর ভাঙন শুরু হয়েছে, তা অব্যাহত থাকলে রাস্তা নদীগর্ভে চলে যাবে। এতে ওই গ্রামের শিক্ষার্থীসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা নাজুক হয়ে পড়বে। তাই সাবার কষ্ট লাঘব করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের জোর দাবি করছি।’
স্থানীয় ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা রুকন উদ্দিন বলেন, ‘সোমেশ্বরী নদীর ভাঙন এখন আমাদের চলাচলের রাস্তা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে চলে আসছে। এখন আমাদের চলাচলের খুব সমস্যা হচ্ছে, কারণ ভারতের রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যাবে না। আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তা ভেঙে নদীতে বিলীন হওয়ার অপেক্ষা। এ কারণে গরু, ছাগলসহ কৃষিজমি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।’
উওর ফারংপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ফজর আলী বলেন, ‘রাস্তার দুই কিলোমিটার অংশে যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে, তাতে আমাদের বাড়িঘর ও জমিজমা হুমকির মুখে রয়েছে। সরকারের কাছে আমাদের দাবি, এই জায়গায় স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের যেন ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। তা না হলে আমরা ভিটেমাটি ও জমিজমা হারিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে যাব।’
এদিকে নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রাজীব উল আহসান। তিনি বলেন, সোমেশ্বরী নদীর ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যকর ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহন লাল সৈকত বলেন, ‘আমাদের কার্যালয়ের লোকজনকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। দ্রুত নদীভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে