মনিরামপুর প্রতিনিধি
টানা পাঁচবার মনিরামপুরের খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অংশ নিয়েছেন হেলাঞ্চি গ্রামের আব্দুল আলিম জিন্নাহ। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নানা পদে থেকে নৌকা নিয়ে লড়েছেন তিনবার। প্রতিবারই হেরেছেন। তবু হাল ছাড়েননি। চেষ্টা করেছেন ভোটারদের মন ছুঁতে। অবশেষে ভোটারদের মন জয় করতে পেরেছেন জিন্নাহ। চেয়ারম্যান পদে পঞ্চমবারে জয়ের দেখা পেয়েছেন তিনি। গত রোববারের ভোটে নৌকা প্রতীক নিয়ে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হককে প্রায় ৫ হাজার ভোটে হারিয়ে জয় ছিনিয়ে এনেছেন জিন্নাহ।
খেদাপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সঙ্গে দীর্ঘদিন জড়িয়ে আছেন আব্দুল আলীম জিন্নাহ। গত চার বছর ধরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে আছেন তিনি। দলে নিবেদিত হওয়ায় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ তাঁকে টানা তিনবার নৌকা দেয়। দুবার নৌকা নিয়ে হেরে তৃতীয়বার জয়ের মুখ দেখেন তিনি।
আব্দুল আলীম জিন্নাহ ২০১১ সালে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র নির্বাচনে নামেন। ভোটের আগে আওয়ামী লীগের সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী সরদার মুজিবর রহমানকে ছাড় দিয়ে সরে পড়েন আব্দুল আলিম জিন্নাহ। সেবার জয়ী হন বিএনপি সমর্থিত ওমর ফারুক। ২০১৪ সালে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে হারেন আব্দুল আলিম জিন্নাহ। ২০১৬ সালে ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে হারেন তিনি।
২০১৯ সালে আকস্মিক মৃত্যু হয় চেয়ারম্যান মুজিবরের। তখনো উপনির্বাচনে নৌকা পান জিন্নাহ। সে নির্বাচনেও আব্দুল হকের কাছে ১২৪ ভোটে হেরে যান জিন্নাহ।
বারবার হেরেও হাল ছাড়েননি তিনি। চেষ্টা করেছেন ভোটারদের কাছে পৌঁছাতে। এবারের নির্বাচনে ৮ হাজার ২৮৯ ভোট পেয়ে জিতে যান এ প্রার্থী।
টানা পাঁচবার মনিরামপুরের খেদাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অংশ নিয়েছেন হেলাঞ্চি গ্রামের আব্দুল আলিম জিন্নাহ। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নানা পদে থেকে নৌকা নিয়ে লড়েছেন তিনবার। প্রতিবারই হেরেছেন। তবু হাল ছাড়েননি। চেষ্টা করেছেন ভোটারদের মন ছুঁতে। অবশেষে ভোটারদের মন জয় করতে পেরেছেন জিন্নাহ। চেয়ারম্যান পদে পঞ্চমবারে জয়ের দেখা পেয়েছেন তিনি। গত রোববারের ভোটে নৌকা প্রতীক নিয়ে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হককে প্রায় ৫ হাজার ভোটে হারিয়ে জয় ছিনিয়ে এনেছেন জিন্নাহ।
খেদাপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সঙ্গে দীর্ঘদিন জড়িয়ে আছেন আব্দুল আলীম জিন্নাহ। গত চার বছর ধরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে আছেন তিনি। দলে নিবেদিত হওয়ায় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ তাঁকে টানা তিনবার নৌকা দেয়। দুবার নৌকা নিয়ে হেরে তৃতীয়বার জয়ের মুখ দেখেন তিনি।
আব্দুল আলীম জিন্নাহ ২০১১ সালে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র নির্বাচনে নামেন। ভোটের আগে আওয়ামী লীগের সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী সরদার মুজিবর রহমানকে ছাড় দিয়ে সরে পড়েন আব্দুল আলিম জিন্নাহ। সেবার জয়ী হন বিএনপি সমর্থিত ওমর ফারুক। ২০১৪ সালে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে হারেন আব্দুল আলিম জিন্নাহ। ২০১৬ সালে ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে হারেন তিনি।
২০১৯ সালে আকস্মিক মৃত্যু হয় চেয়ারম্যান মুজিবরের। তখনো উপনির্বাচনে নৌকা পান জিন্নাহ। সে নির্বাচনেও আব্দুল হকের কাছে ১২৪ ভোটে হেরে যান জিন্নাহ।
বারবার হেরেও হাল ছাড়েননি তিনি। চেষ্টা করেছেন ভোটারদের কাছে পৌঁছাতে। এবারের নির্বাচনে ৮ হাজার ২৮৯ ভোট পেয়ে জিতে যান এ প্রার্থী।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৮ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে