প্রশ্ন: গত বছর লর্ডস টেস্টের ১৩ জনের দলেও ছিলেন না। যখন হঠাৎ সুযোগ পেলেন ইংল্যান্ডের জার্সিতে মাঠে নামার, তখন মনের ভেতর কী চলছিল?
রবিন দাস: খুবই রোমাঞ্চিত ছিলাম। একটা স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো ব্যাপার ছিল। এটা সব সময়ই একটা বড় সুযোগ। ড্রেসিংরুমে ওদের (সতীর্থ হিসেবে বেন স্টোকসদের পাওয়া) সঙ্গে থাকা, ওরা কীভাবে নিজেদের প্রস্তুত করে, এসব স্বচক্ষে দেখা, ওদের কাছ থেকে শেখা—সবই আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া ছিল।
প্রশ্ন: ২০২০ সালে বিপিএল ড্রাফটে নাম দিয়েও দল পাননি। এবার ড্রাফটের বাইরে থেকে দল পেয়েছেন। প্রথমবার দল না পেয়ে কি অনেক হতাশ হয়েছিলেন?
রবিন: খুবই রোমাঞ্চিত ছিলাম এখানে আসার ব্যাপারে। ড্রাফটে নাম দেওয়ার পর সুযোগ না পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবে খারাপ লেগেছিল। ঢাকা ডমিনেটরস এ বছর আমাকে সুযোগ দিয়েছে। এটা আমার প্রথম ফ্র্যাঞ্চাইজি দল। আমি এখান থেকে শিখতে চাই। এখন স্কোয়াডের একজন সদস্য, একাদশে সুযোগ পাওয়ার অপেক্ষায় আছি।
প্রশ্ন: দল পাওয়ার পর বাবা কী বলছিলেন?
রবিন: তিনি খুবই খুশি হয়েছিলেন। আমাকে নিয়ে গর্বিত ছিলেন। আমাকে বাংলাদেশে খেলার সুযোগ পেতে দেখে তিনি খুবই রোমাঞ্চিত ছিলেন। গত কয়েক বছর তিনি আমাকে এখানে খেলতে দেখতে চেয়েছিলেন। শুধু তিনি নন, আমার দাদাবাড়ির লোকেরাও আমাকে এখানে দেখতে উদ্গ্রীব হয়ে ছিল।
প্রশ্ন: বাবার সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে কেমন কথা হয় আপনার?
রবিন: আমাদের মধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথা হয়। আমরা বাংলাদেশ ক্রিকেট অনুসরণ করি, সমর্থন করি। আমি তাঁকে বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে অনেক সমর্থন দিই।
প্রশ্ন: বাবার দেশে খেলতে এসে এর মধ্যে কিছু সময় কাটিয়েছেন। অভিজ্ঞতা কেমন হয়েছে?
রবিন: দারুণ লাগছে। এখানে আগেও এসেছিলাম। এবার অনেক দিন পরে এসেছি। সবাই খুব বন্ধুত্বপূর্ণ। দলের সঙ্গেও এর মধ্যে দারুণ কিছু সময় কাটিয়েছি। কিছু মানুষ আমাকে এখানে দেখতে এসেছে।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠার সময় বাংলাদেশের হয়ে খেলার ইচ্ছে ছিল?
রবিন: সব সময় আমার স্বপ্ন ছিল ইংল্যান্ডের হয়ে খেলা। আমি কয়েকটা সাক্ষাৎকারেই বলেছি, যদিও ইংল্যান্ড দলের দুয়ার অনেক দূরেই ছিল, তবু আমি বেড়ে ওঠা থেকেই ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে চেয়েছি।
প্রশ্ন: এই মুহূর্তে বাংলাদেশের হয়ে খেলার সুযোগ এলে খেলবেন?
রবিন: মনে হয় না আমি এটা (বাংলাদেশের হয়ে) করতে পারব। কারণ, আমি ঘরোয়া ক্রিকেটার হিসেবে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার জন্য বোর্ডের (ইসিবি) সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
রবিন: আমার প্রিয় ক্রিকেটার লিটন দাস। গত বছর সে সম্ভবত সেরা ক্রিকেটার, যে তিন সংস্করণেই ধারাবাহিক ছিল। আমি তাকে অনেক দেখেছি, তাকে অনুসরণ করি। আমি যেটা দেখি, সে টেকনিক্যালি নিখুঁত।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এসেছেন, দাদাবাড়ি সুনামগঞ্জে যাবেন খেলার ফাঁকে?
রবিন: অবশ্যই। সুযোগ এলে টুর্নামেন্টের মাঝে আমি সেখানে যেতে চাই। সুনামগঞ্জে আমার পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছে আছে।
প্রশ্ন: গত বছর লর্ডস টেস্টের ১৩ জনের দলেও ছিলেন না। যখন হঠাৎ সুযোগ পেলেন ইংল্যান্ডের জার্সিতে মাঠে নামার, তখন মনের ভেতর কী চলছিল?
রবিন দাস: খুবই রোমাঞ্চিত ছিলাম। একটা স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো ব্যাপার ছিল। এটা সব সময়ই একটা বড় সুযোগ। ড্রেসিংরুমে ওদের (সতীর্থ হিসেবে বেন স্টোকসদের পাওয়া) সঙ্গে থাকা, ওরা কীভাবে নিজেদের প্রস্তুত করে, এসব স্বচক্ষে দেখা, ওদের কাছ থেকে শেখা—সবই আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া ছিল।
প্রশ্ন: ২০২০ সালে বিপিএল ড্রাফটে নাম দিয়েও দল পাননি। এবার ড্রাফটের বাইরে থেকে দল পেয়েছেন। প্রথমবার দল না পেয়ে কি অনেক হতাশ হয়েছিলেন?
রবিন: খুবই রোমাঞ্চিত ছিলাম এখানে আসার ব্যাপারে। ড্রাফটে নাম দেওয়ার পর সুযোগ না পাওয়ায় স্বাভাবিকভাবে খারাপ লেগেছিল। ঢাকা ডমিনেটরস এ বছর আমাকে সুযোগ দিয়েছে। এটা আমার প্রথম ফ্র্যাঞ্চাইজি দল। আমি এখান থেকে শিখতে চাই। এখন স্কোয়াডের একজন সদস্য, একাদশে সুযোগ পাওয়ার অপেক্ষায় আছি।
প্রশ্ন: দল পাওয়ার পর বাবা কী বলছিলেন?
রবিন: তিনি খুবই খুশি হয়েছিলেন। আমাকে নিয়ে গর্বিত ছিলেন। আমাকে বাংলাদেশে খেলার সুযোগ পেতে দেখে তিনি খুবই রোমাঞ্চিত ছিলেন। গত কয়েক বছর তিনি আমাকে এখানে খেলতে দেখতে চেয়েছিলেন। শুধু তিনি নন, আমার দাদাবাড়ির লোকেরাও আমাকে এখানে দেখতে উদ্গ্রীব হয়ে ছিল।
প্রশ্ন: বাবার সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে কেমন কথা হয় আপনার?
রবিন: আমাদের মধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথা হয়। আমরা বাংলাদেশ ক্রিকেট অনুসরণ করি, সমর্থন করি। আমি তাঁকে বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে অনেক সমর্থন দিই।
প্রশ্ন: বাবার দেশে খেলতে এসে এর মধ্যে কিছু সময় কাটিয়েছেন। অভিজ্ঞতা কেমন হয়েছে?
রবিন: দারুণ লাগছে। এখানে আগেও এসেছিলাম। এবার অনেক দিন পরে এসেছি। সবাই খুব বন্ধুত্বপূর্ণ। দলের সঙ্গেও এর মধ্যে দারুণ কিছু সময় কাটিয়েছি। কিছু মানুষ আমাকে এখানে দেখতে এসেছে।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডে বেড়ে ওঠার সময় বাংলাদেশের হয়ে খেলার ইচ্ছে ছিল?
রবিন: সব সময় আমার স্বপ্ন ছিল ইংল্যান্ডের হয়ে খেলা। আমি কয়েকটা সাক্ষাৎকারেই বলেছি, যদিও ইংল্যান্ড দলের দুয়ার অনেক দূরেই ছিল, তবু আমি বেড়ে ওঠা থেকেই ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে চেয়েছি।
প্রশ্ন: এই মুহূর্তে বাংলাদেশের হয়ে খেলার সুযোগ এলে খেলবেন?
রবিন: মনে হয় না আমি এটা (বাংলাদেশের হয়ে) করতে পারব। কারণ, আমি ঘরোয়া ক্রিকেটার হিসেবে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার জন্য বোর্ডের (ইসিবি) সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
রবিন: আমার প্রিয় ক্রিকেটার লিটন দাস। গত বছর সে সম্ভবত সেরা ক্রিকেটার, যে তিন সংস্করণেই ধারাবাহিক ছিল। আমি তাকে অনেক দেখেছি, তাকে অনুসরণ করি। আমি যেটা দেখি, সে টেকনিক্যালি নিখুঁত।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে এসেছেন, দাদাবাড়ি সুনামগঞ্জে যাবেন খেলার ফাঁকে?
রবিন: অবশ্যই। সুযোগ এলে টুর্নামেন্টের মাঝে আমি সেখানে যেতে চাই। সুনামগঞ্জে আমার পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছে আছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে