আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
জলবায়ুর প্রভাবে মৌসুমের শুরুতে অনাবৃষ্টি ও অতিবর্ষণে প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে আমনের বাম্পার ফলনে খুশি কৃষকেরা। বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় কৃষকের খুশি আরও বেড়ে গেছে। ২ উপজেলায় ১ লাখ ৪৮ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা উপজেলা কৃষি বিভাগের। ভালো ফলন হওয়ায় এ লক্ষ্য অর্জিত হবে বলে আশা করেন কৃষি কর্মকর্তা সি এম রেজাউল করিম।
জানা গেছে, জলবায়ুর প্রভাবে আমনের মৌসুমে অনাবৃষ্টিতে কৃষক চাষাবাদ করতে পারেননি। এরপর শ্রাবণের অতিবর্ষণে আমনের বীজতলা পচে যায়। কৃষকেরা আবার বীজতলা তৈরি করেন। বীজতলার সেই চারা খেতে রোপণ করেন। এ বছর আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। বর্তমানে পুরোদমে চলছে ধান কাটা। শুরুতে কৃষকের মাঝে হতাশা থাকলেও বাম্পার ফলনে তাঁরা খুশি। সঠিক সময়ে সরকারি সহায়তায় তাঁরা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।
আমতলী কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, আমতলী ও তালতলী উপজেলায় ১৪ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা রয়েছে। এ বছর দুই উপজেলার ৩৯ হাজার ৪৭০ হেক্টর জমিতে আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এর মধ্যে আমতলীতে ২৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর এবং তালতলীতে ১৬ হাজার ১০ হেক্টর জমি। আমনের বাম্পার ফলন হওয়ায় হেক্টরপ্রতি ৩ দশমিক ৭৫ মেট্রিক টন হিসেবে ১ লাখ ৪৮ হাজার ১২ মেট্রিক টন উৎপাদন হবে বলে ধারণা করছে কৃষি বিভাগ। এদিকে বাজারে ধানের দাম ভালো। বিভিন্ন জাতের ধান গড়ে প্রতি মণ ৮০০ থেকে ৮২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমতলী-তালতলীর উৎপাদিত ধান দিনাজপুর, খুলনা, কুষ্টিয়া ও মাদারীপুরে রপ্তানি হচ্ছে।
চাওড়া কাউনিয়া গ্রামের জুয়েল মৃধা বলেন, ‘এ বছর আমনের এত ভালো ফলন হবে বুঝতে পারিনি। যেভাবে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে কৃষককে জমি চাষাবাদ করতে হয়েছে।’
মহিষকাটা গ্রামের মঞ্জু মিয়া বলেন, ‘এক একর জমিতে আমন ধানের চাষ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে।’
তালতলীর লেমুয়া গ্রামের কৃষক ইসহাক হাওলাদার বলেন, ‘শুরুতে আমন ধান নিয়ে যা ভাবছি তা নেই। এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে।’
উত্তর রাওঘা গ্রামের কৃষক বশির উদ্দিন বাদল জানান, এ বছর তিন একর জমিতে আমন চাষে তাঁর ২৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। বাম্পার ফলন ও লাভের আশা করছেন তিনি।
শারিকখালী গ্রামের বাচ্চু শরীফ বলেন, ‘দুই একর জমিতে চাষাবাদে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ধান পাব আনুমানিক ৭০ মণ।’
পশ্চিম সোনাখালী গ্রামের সোহেল রানা বলেন, ‘পাঁচ একর জমিতে আমনের চাষ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। ৮২০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেছি।’
আমতলী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সি এম রেজাউল করিম বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও এ বছর আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। এ বছর আমনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। আশা করি দুই উপজেলার ১ লাখ ৪৮ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হবে। বাজারে ধানের দামও ভালো। এতে কৃষকেরা বেশ লাভবান হবেন।’
জলবায়ুর প্রভাবে মৌসুমের শুরুতে অনাবৃষ্টি ও অতিবর্ষণে প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে আমনের বাম্পার ফলনে খুশি কৃষকেরা। বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় কৃষকের খুশি আরও বেড়ে গেছে। ২ উপজেলায় ১ লাখ ৪৮ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা উপজেলা কৃষি বিভাগের। ভালো ফলন হওয়ায় এ লক্ষ্য অর্জিত হবে বলে আশা করেন কৃষি কর্মকর্তা সি এম রেজাউল করিম।
জানা গেছে, জলবায়ুর প্রভাবে আমনের মৌসুমে অনাবৃষ্টিতে কৃষক চাষাবাদ করতে পারেননি। এরপর শ্রাবণের অতিবর্ষণে আমনের বীজতলা পচে যায়। কৃষকেরা আবার বীজতলা তৈরি করেন। বীজতলার সেই চারা খেতে রোপণ করেন। এ বছর আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। বর্তমানে পুরোদমে চলছে ধান কাটা। শুরুতে কৃষকের মাঝে হতাশা থাকলেও বাম্পার ফলনে তাঁরা খুশি। সঠিক সময়ে সরকারি সহায়তায় তাঁরা ঘুরে দাঁড়িয়েছেন।
আমতলী কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, আমতলী ও তালতলী উপজেলায় ১৪ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা রয়েছে। এ বছর দুই উপজেলার ৩৯ হাজার ৪৭০ হেক্টর জমিতে আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এর মধ্যে আমতলীতে ২৩ হাজার ৪৬০ হেক্টর এবং তালতলীতে ১৬ হাজার ১০ হেক্টর জমি। আমনের বাম্পার ফলন হওয়ায় হেক্টরপ্রতি ৩ দশমিক ৭৫ মেট্রিক টন হিসেবে ১ লাখ ৪৮ হাজার ১২ মেট্রিক টন উৎপাদন হবে বলে ধারণা করছে কৃষি বিভাগ। এদিকে বাজারে ধানের দাম ভালো। বিভিন্ন জাতের ধান গড়ে প্রতি মণ ৮০০ থেকে ৮২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আমতলী-তালতলীর উৎপাদিত ধান দিনাজপুর, খুলনা, কুষ্টিয়া ও মাদারীপুরে রপ্তানি হচ্ছে।
চাওড়া কাউনিয়া গ্রামের জুয়েল মৃধা বলেন, ‘এ বছর আমনের এত ভালো ফলন হবে বুঝতে পারিনি। যেভাবে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে কৃষককে জমি চাষাবাদ করতে হয়েছে।’
মহিষকাটা গ্রামের মঞ্জু মিয়া বলেন, ‘এক একর জমিতে আমন ধানের চাষ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে।’
তালতলীর লেমুয়া গ্রামের কৃষক ইসহাক হাওলাদার বলেন, ‘শুরুতে আমন ধান নিয়ে যা ভাবছি তা নেই। এ বছর বাম্পার ফলন হয়েছে।’
উত্তর রাওঘা গ্রামের কৃষক বশির উদ্দিন বাদল জানান, এ বছর তিন একর জমিতে আমন চাষে তাঁর ২৭ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। বাম্পার ফলন ও লাভের আশা করছেন তিনি।
শারিকখালী গ্রামের বাচ্চু শরীফ বলেন, ‘দুই একর জমিতে চাষাবাদে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ধান পাব আনুমানিক ৭০ মণ।’
পশ্চিম সোনাখালী গ্রামের সোহেল রানা বলেন, ‘পাঁচ একর জমিতে আমনের চাষ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। ৮২০ টাকা মণ দরে বিক্রি করেছি।’
আমতলী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সি এম রেজাউল করিম বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও এ বছর আমনের বাম্পার ফলন হয়েছে। এ বছর আমনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে। আশা করি দুই উপজেলার ১ লাখ ৪৮ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হবে। বাজারে ধানের দামও ভালো। এতে কৃষকেরা বেশ লাভবান হবেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে