গঙ্গাচড়া প্রতিনিধি
গঙ্গাচড়ার নোহালী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন উপলক্ষে বসানো নৌকা ও লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থীদের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী একে অপরকে দায়ী করছেন।
ভাঙচুরকালে সৃষ্ট সংঘর্ষে একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফ আলী দাবি করেছেন, আহত লুৎফর রহমান নেলভেলু তাঁর নির্বাচনী প্রচারের কর্মী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দোকানদার বলেন, ‘আমি রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি গিয়ে খাওয়া শেষ করে শুয়েছি মাত্র, তখনই শুনি চিল্লাচিল্লি। বাড়ি থেকে বের হয়ে দেখি অনেক লোকজন। নৌকা মার্কা ও লাঙ্গল মার্কার লোক। সবার হাতে লাঠি। একটু পর পুলিশ আসে। কিন্তু কে কোন দিকে পালাইছে বলে পুলিশ কাকো ধরতে পাড়ে নাই। পরে শুনলাম নৌকা মার্কার লোকজন আর লাঙ্গলে মারামারি হইছে। নৌকা মার্কার ক্লাবের সামনে নৌকা টাঙ্গানো ছিল। তা এখন ভাঙা। লাঙ্গল মার্কার ক্লাবের সামনে বড় একটা লাঙ্গল ছিল, সেটাও নাই। দুইটা ক্লাব বন্ধ বর্তমানে।’
নোহালী ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ টিটুল বলেন, ‘কচুয়া সর্দারপাড়া এতিমখানা মোড়ে আমার নির্বাচনী অফিস অবস্থিত। জাতীয় পার্টি মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফ আলী ও তাঁর লোকেরা শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই অফিস ভাঙচুর করে। সে সময় তাঁরা আমার নির্বাচনী অফিসের আসবাবপত্র ও প্রতীক ভাঙচুর করেছে।’
অপরদিকে আশরাফ আলী বলেন, ‘আবুল কালাম আজাদ ও তাঁর লোকজন শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এসে অতর্কিতে আমার নির্বাচনী অফিসে হামলা চালায়। এ সময় আমার কর্মীরা বাধা দিলে তাঁদেরও বেদম মারপিট করা হয়। এতে একজন কর্মী গুরুতর আহত হলে তাঁকে রাতেই চিকিৎসার জন্য গঙ্গাচড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। হামলাকারীরা আমার নির্বাচনী অফিস, একটি টিভি ও প্রতীক ভাঙচুর করেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা (গঙ্গাচড়া উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা) আবতাবুজ্জামান জানান, ঘটনার পরপরই উভয় প্রার্থী ফোন করে তাঁর কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ‘উভয় পক্ষ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সেখানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ওসি আরও জানান, গঙ্গাচড়ায় নির্বাচনী পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ সর্বদা তৎপর রয়েছে।
গঙ্গাচড়ার নোহালী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন উপলক্ষে বসানো নৌকা ও লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থীদের নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই ভাঙচুর করা হয়। এ ঘটনায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী একে অপরকে দায়ী করছেন।
ভাঙচুরকালে সৃষ্ট সংঘর্ষে একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফ আলী দাবি করেছেন, আহত লুৎফর রহমান নেলভেলু তাঁর নির্বাচনী প্রচারের কর্মী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দোকানদার বলেন, ‘আমি রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি গিয়ে খাওয়া শেষ করে শুয়েছি মাত্র, তখনই শুনি চিল্লাচিল্লি। বাড়ি থেকে বের হয়ে দেখি অনেক লোকজন। নৌকা মার্কা ও লাঙ্গল মার্কার লোক। সবার হাতে লাঠি। একটু পর পুলিশ আসে। কিন্তু কে কোন দিকে পালাইছে বলে পুলিশ কাকো ধরতে পাড়ে নাই। পরে শুনলাম নৌকা মার্কার লোকজন আর লাঙ্গলে মারামারি হইছে। নৌকা মার্কার ক্লাবের সামনে নৌকা টাঙ্গানো ছিল। তা এখন ভাঙা। লাঙ্গল মার্কার ক্লাবের সামনে বড় একটা লাঙ্গল ছিল, সেটাও নাই। দুইটা ক্লাব বন্ধ বর্তমানে।’
নোহালী ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ টিটুল বলেন, ‘কচুয়া সর্দারপাড়া এতিমখানা মোড়ে আমার নির্বাচনী অফিস অবস্থিত। জাতীয় পার্টি মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আশরাফ আলী ও তাঁর লোকেরা শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এই অফিস ভাঙচুর করে। সে সময় তাঁরা আমার নির্বাচনী অফিসের আসবাবপত্র ও প্রতীক ভাঙচুর করেছে।’
অপরদিকে আশরাফ আলী বলেন, ‘আবুল কালাম আজাদ ও তাঁর লোকজন শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এসে অতর্কিতে আমার নির্বাচনী অফিসে হামলা চালায়। এ সময় আমার কর্মীরা বাধা দিলে তাঁদেরও বেদম মারপিট করা হয়। এতে একজন কর্মী গুরুতর আহত হলে তাঁকে রাতেই চিকিৎসার জন্য গঙ্গাচড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। হামলাকারীরা আমার নির্বাচনী অফিস, একটি টিভি ও প্রতীক ভাঙচুর করেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা (গঙ্গাচড়া উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা) আবতাবুজ্জামান জানান, ঘটনার পরপরই উভয় প্রার্থী ফোন করে তাঁর কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ‘উভয় পক্ষ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সেখানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে অভিযোগের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ওসি আরও জানান, গঙ্গাচড়ায় নির্বাচনী পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ সর্বদা তৎপর রয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে