মো. শামীমুল ইসলাম, আগৈলঝাড়া
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কয়েক শ মানুষ। বড় বড় গর্তের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পথচলা। স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি সংস্কার না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তার কিছু অংশে ইট থাকলেও এই দেড় কিলোমিটার একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের গৈলা গ্রামের নুর মোহম্মদ গাজীর বাড়ি থেকে গনি সরদারের বাড়ি পর্যন্ত এই রাস্তায় প্রতিদিন শতাধিক মানুষের চলাচল। রাস্তার বেশির ভাগ অংশ এখনো কাঁচা। একটি পুকুরের পাড় ঘেঁষে রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় কোনো ভ্যান গাড়িও এখন চলে না। তারপর আবার অনেক জায়গায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সালমান হাসান রিপন জানান, রাস্তাটির অবস্থা খুবই নাজুক। এমন রাস্তা গোটা উপজেলায় আর আছে কিনা সন্দেহ।
আরেক বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম জুয়েল জানান, এ রাস্তাটি যেন দেখার কেউ নেই। প্রতিদিন এ রাস্তা দিয়ে শত শত লোকজন চলাচল করে। বিশেষ করে রাতে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
পথচারী নির্মল চৌধুরী জানান, রাস্তার এমন হালে ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। অন্য রাস্তা দিয়ে অনেক পথ ঘুরে যেতে হওয়ায় ভাড়া বেশি গুনতে হয়, সময়ও লাগছে বেশি। তিনি আরও জানান, ‘আমার বাড়িতে কয়েক শ পানের বর রয়েছে। পান বাজারে বিক্রি করতে হলে বাড়ি থেকে মাথায় করে রাস্তা পর্যন্ত আনতে হচ্ছে।’
দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদেরও। কারণ তাদের দীর্ঘ ভাঙা পথ পাড়ি দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এতে সময় মতো স্কুল-কলেজে পৌঁছা সম্ভব হয় না।
ওই রাস্তার পাশেই মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার শাহ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আহম্মেদ আলী আকনের বাড়ি। তারপরও কী কারণে রাস্তাটি মেরামত হচ্ছে না তা কেউ বলতে পারছে না।
ওই রাস্তায় চলাচলকারী মাইক্রোবাস চালক খলিল হাওলাদার বলেন, রাস্তাটির বেশির ভাগ স্থানই ভেঙে গেছে। এতে বাড়িতে কখনো গাড়ি নিয়ে যেতে পারি না। বড় রাস্তার পাশে গাড়ি রেখে প্রতিদিনই বাড়ি যেতে হয়।
নছিমন চালক রেজাউল সরদার বলেন, দিন আনি দিন খাই। প্রতিদিনই কাজের তাগিদে রাস্তায় নছিমন নিয়ে বের হতে হয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত গাড়িটি বাড়ি পর্যন্ত নিতে পারি নাই।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী অতিরিক্ত দায়িত্বে অহিদুর রহমান জানান, অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট সংস্কার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিভিন্ন সড়কে কাজ চলছে। কিছু কিছু টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অনেক সড়কে ইতিমধ্যে কাজও হয়েছে। তবে বর্ষায় বৃষ্টি ও বন্যায় অনেক রাস্তা ভেঙে গেছে।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কয়েক শ মানুষ। বড় বড় গর্তের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পথচলা। স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি সংস্কার না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তার কিছু অংশে ইট থাকলেও এই দেড় কিলোমিটার একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী।
সরেজমিন দেখা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের গৈলা গ্রামের নুর মোহম্মদ গাজীর বাড়ি থেকে গনি সরদারের বাড়ি পর্যন্ত এই রাস্তায় প্রতিদিন শতাধিক মানুষের চলাচল। রাস্তার বেশির ভাগ অংশ এখনো কাঁচা। একটি পুকুরের পাড় ঘেঁষে রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ায় কোনো ভ্যান গাড়িও এখন চলে না। তারপর আবার অনেক জায়গায় বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সালমান হাসান রিপন জানান, রাস্তাটির অবস্থা খুবই নাজুক। এমন রাস্তা গোটা উপজেলায় আর আছে কিনা সন্দেহ।
আরেক বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম জুয়েল জানান, এ রাস্তাটি যেন দেখার কেউ নেই। প্রতিদিন এ রাস্তা দিয়ে শত শত লোকজন চলাচল করে। বিশেষ করে রাতে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
পথচারী নির্মল চৌধুরী জানান, রাস্তার এমন হালে ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে। অন্য রাস্তা দিয়ে অনেক পথ ঘুরে যেতে হওয়ায় ভাড়া বেশি গুনতে হয়, সময়ও লাগছে বেশি। তিনি আরও জানান, ‘আমার বাড়িতে কয়েক শ পানের বর রয়েছে। পান বাজারে বিক্রি করতে হলে বাড়ি থেকে মাথায় করে রাস্তা পর্যন্ত আনতে হচ্ছে।’
দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদেরও। কারণ তাদের দীর্ঘ ভাঙা পথ পাড়ি দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এতে সময় মতো স্কুল-কলেজে পৌঁছা সম্ভব হয় না।
ওই রাস্তার পাশেই মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা সেকেন্দার শাহ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আহম্মেদ আলী আকনের বাড়ি। তারপরও কী কারণে রাস্তাটি মেরামত হচ্ছে না তা কেউ বলতে পারছে না।
ওই রাস্তায় চলাচলকারী মাইক্রোবাস চালক খলিল হাওলাদার বলেন, রাস্তাটির বেশির ভাগ স্থানই ভেঙে গেছে। এতে বাড়িতে কখনো গাড়ি নিয়ে যেতে পারি না। বড় রাস্তার পাশে গাড়ি রেখে প্রতিদিনই বাড়ি যেতে হয়।
নছিমন চালক রেজাউল সরদার বলেন, দিন আনি দিন খাই। প্রতিদিনই কাজের তাগিদে রাস্তায় নছিমন নিয়ে বের হতে হয়। কিন্তু আজ পর্যন্ত গাড়িটি বাড়ি পর্যন্ত নিতে পারি নাই।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী অতিরিক্ত দায়িত্বে অহিদুর রহমান জানান, অভ্যন্তরীণ রাস্তাঘাট সংস্কার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিভিন্ন সড়কে কাজ চলছে। কিছু কিছু টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অনেক সড়কে ইতিমধ্যে কাজও হয়েছে। তবে বর্ষায় বৃষ্টি ও বন্যায় অনেক রাস্তা ভেঙে গেছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে