আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে; ভোলার চরফ্যাশন, পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া ও বরগুনার আমতলী ও তালতলীতে চার শ ঘর পুরোপুরি বিধ্বস্থ হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় প্রায় চৌদ্দশ ঘর আংশিক বিধ্বস্থ হয়েছে। পুকুর ও ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ-সংযোগ গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত স্বাভাবিক হয়নি ।
বিস্তারিত প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরেঃ
ভোলার বিভিন্ন অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। লালমোহনে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে তিন শতাধিক ঘরবাড়ি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া আংশিক ক্ষতি হয়েছে আরও অন্তত ৭০০ বাড়িঘরের। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সোহাগ ঘোষ বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে লর্ড হার্ডিঞ্জ, ধলীগৌরনগর, ফরাজগঞ্জ, রমাগঞ্জ ও পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়নে। যেখানে প্রচণ্ড বাতাসে গাছ উপড়ে পড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে ঘরবাড়ি। জেলায় এসব ক্ষতিগ্রস্তের তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া দুর্গতদের জন্য আপাতত ১০ টন চাল বরাদ্দ রয়েছে।
অন্যদিকে, বিদ্যুতের তারের ওপর গাছ উপড়ে পড়ে উপজেলাজুড়ে বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ-সংযোগ। এতে করে চরম দুর্ভোগে রয়েছে লালমোহনের মানুষ।
লালমোহন পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এ কে এম ফজলুল হক বলেন, ঝড়ের তাণ্ডবে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গাছ উপড়ে পড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে। সকাল থেকেই বিদ্যুতের লাইন মেরামতের কাজ চলছে।
সিত্রাংয়ের প্রভাবে পটুয়াখালীতে শতাধিক ঘের ও পুকুরের মাছ ভেসে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে এই জেলার ১৯টি ইউনিয়নে ১৭৯টি ঘর আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া কিছু গাছপালা উপড়ে পড়েছে। আর বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যতটা আশঙ্কা করেছিলাম, সে তুলনায় কিছুই হয়নি। অমাবস্যা ও পূর্ণিমার জো-এর মতো জোয়ারের পানি হয়েছে। এতে স্বাভাবিকভাবে নিম্নাঞ্চল এবং বেড়িবাঁধের বাইরের ঘের ও পুকুর তলিয়ে কিছু মাছের ক্ষতি হতে পারে।’
ঝালকাঠিতে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ এর তাণ্ডবে ঘরবাড়ি ও গাছ পালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে শহরের কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ চালু করতে পারলেও জেলার অধিকাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে মোবাইল নেট না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। ঝড়ে বিভিন্ন স্থানে গাছ পড়ে বিদ্যুতের খুঁটি ও সঞ্চালনার লাইন বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় এখনো বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ।
বরিশালের বাবুগঞ্জ বাবুগঞ্জ উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। সোমবার থেকে টানা বর্ষণে ও জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে বাড়ায় এ প্লাবনের সৃষ্টি হয়।
ঝড়ে আটকে পড়া পরিবারের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার পক্ষ থেকে চাল, ডাল, তেলসহ শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়।
সিত্রাংয়ের প্রভাবে গাছ উপড়ে এবং ভেঙে পড়ে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় অর্ধশতাধিক আধা পাকা বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। উপজেলার পুরোনো স্টিমার ঘাট, উত্তর পৈকখালী, কলেজ মোড়সহ কয়েকটি এলাকায় ১১ হাজার কেভি বৈদ্যুতিক লাইনের তার ছিঁড়ে গিয়ে সোমবার থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া পুরোনো স্টিমার ঘাট কলেজ সড়কসহ কয়েকটি সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সীমা রানী ধর জানান, ভান্ডারিয়া উপজেলায় সিত্রাংয়ের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কাজ চলছে।
মঠবাড়িয়ায় বয়ে যাওয়া সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে উপজেলা বিভিন্ন এলাকার প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ।
সিত্রাংয়ে বরগুনার আমতলী উপজেলায় ৩৪টি ঘর বিধ্বস্ত ও ২৬৫টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জামাল হোসাইন। এ ছাড়া ১০টি পুকুর তলিয়ে মাছ ভেসে গেছে এবং গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
মঙ্গলবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, গুলিশাখালী ইউনিয়নের নাইয়াপাড়া গ্রামের অমল চন্দ্রের ঘরের ওপর গাছ পড়ে ও উত্তর হরিদ্রাবাড়িয়া কাজেমিয়া মাদ্রাসা বিধ্বস্ত হয়েছে। আমতলী সদর ইউনিয়নের লোচা গ্রামের মোতাহার খান, শহীদ মিয়া ও নাচনাপাড়া গ্রামের রিপনের ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের তারিকাটা গ্রামের গাছ উপড়ে নিজাম প্যাদা ও তারিকাটা গ্রামের রফেজ মৃধার ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে এবং কেওয়াবুনিয়া গ্রামের সুজন মিয়ার ঘর ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে সহস্রাধিক গাছ উপড়ে পড়েছে।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম সাদিক তানভীর বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। দ্রুত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে পাঠানো হবে। এ ছাড়া সিত্রাংয়ের প্রভাবে বরগুনার তালতলীতে ২৩০টি আংশিক এবং ৫টি বসতবাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে; ভোলার চরফ্যাশন, পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া ও বরগুনার আমতলী ও তালতলীতে চার শ ঘর পুরোপুরি বিধ্বস্থ হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় প্রায় চৌদ্দশ ঘর আংশিক বিধ্বস্থ হয়েছে। পুকুর ও ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ-সংযোগ গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত স্বাভাবিক হয়নি ।
বিস্তারিত প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরেঃ
ভোলার বিভিন্ন অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। লালমোহনে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে তিন শতাধিক ঘরবাড়ি পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া আংশিক ক্ষতি হয়েছে আরও অন্তত ৭০০ বাড়িঘরের। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সোহাগ ঘোষ বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে লর্ড হার্ডিঞ্জ, ধলীগৌরনগর, ফরাজগঞ্জ, রমাগঞ্জ ও পশ্চিম চর উমেদ ইউনিয়নে। যেখানে প্রচণ্ড বাতাসে গাছ উপড়ে পড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে ঘরবাড়ি। জেলায় এসব ক্ষতিগ্রস্তের তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া দুর্গতদের জন্য আপাতত ১০ টন চাল বরাদ্দ রয়েছে।
অন্যদিকে, বিদ্যুতের তারের ওপর গাছ উপড়ে পড়ে উপজেলাজুড়ে বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ-সংযোগ। এতে করে চরম দুর্ভোগে রয়েছে লালমোহনের মানুষ।
লালমোহন পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এ কে এম ফজলুল হক বলেন, ঝড়ের তাণ্ডবে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গাছ উপড়ে পড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে। সকাল থেকেই বিদ্যুতের লাইন মেরামতের কাজ চলছে।
সিত্রাংয়ের প্রভাবে পটুয়াখালীতে শতাধিক ঘের ও পুকুরের মাছ ভেসে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে এই জেলার ১৯টি ইউনিয়নে ১৭৯টি ঘর আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া কিছু গাছপালা উপড়ে পড়েছে। আর বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যতটা আশঙ্কা করেছিলাম, সে তুলনায় কিছুই হয়নি। অমাবস্যা ও পূর্ণিমার জো-এর মতো জোয়ারের পানি হয়েছে। এতে স্বাভাবিকভাবে নিম্নাঞ্চল এবং বেড়িবাঁধের বাইরের ঘের ও পুকুর তলিয়ে কিছু মাছের ক্ষতি হতে পারে।’
ঝালকাঠিতে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ এর তাণ্ডবে ঘরবাড়ি ও গাছ পালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে শহরের কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ চালু করতে পারলেও জেলার অধিকাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে মোবাইল নেট না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। ঝড়ে বিভিন্ন স্থানে গাছ পড়ে বিদ্যুতের খুঁটি ও সঞ্চালনার লাইন বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায় এখনো বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ।
বরিশালের বাবুগঞ্জ বাবুগঞ্জ উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে। সোমবার থেকে টানা বর্ষণে ও জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে বাড়ায় এ প্লাবনের সৃষ্টি হয়।
ঝড়ে আটকে পড়া পরিবারের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ে বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার পক্ষ থেকে চাল, ডাল, তেলসহ শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়।
সিত্রাংয়ের প্রভাবে গাছ উপড়ে এবং ভেঙে পড়ে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় অর্ধশতাধিক আধা পাকা বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। উপজেলার পুরোনো স্টিমার ঘাট, উত্তর পৈকখালী, কলেজ মোড়সহ কয়েকটি এলাকায় ১১ হাজার কেভি বৈদ্যুতিক লাইনের তার ছিঁড়ে গিয়ে সোমবার থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া পুরোনো স্টিমার ঘাট কলেজ সড়কসহ কয়েকটি সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সীমা রানী ধর জানান, ভান্ডারিয়া উপজেলায় সিত্রাংয়ের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কাজ চলছে।
মঠবাড়িয়ায় বয়ে যাওয়া সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে উপজেলা বিভিন্ন এলাকার প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ।
সিত্রাংয়ে বরগুনার আমতলী উপজেলায় ৩৪টি ঘর বিধ্বস্ত ও ২৬৫টি ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জামাল হোসাইন। এ ছাড়া ১০টি পুকুর তলিয়ে মাছ ভেসে গেছে এবং গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
মঙ্গলবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, গুলিশাখালী ইউনিয়নের নাইয়াপাড়া গ্রামের অমল চন্দ্রের ঘরের ওপর গাছ পড়ে ও উত্তর হরিদ্রাবাড়িয়া কাজেমিয়া মাদ্রাসা বিধ্বস্ত হয়েছে। আমতলী সদর ইউনিয়নের লোচা গ্রামের মোতাহার খান, শহীদ মিয়া ও নাচনাপাড়া গ্রামের রিপনের ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের তারিকাটা গ্রামের গাছ উপড়ে নিজাম প্যাদা ও তারিকাটা গ্রামের রফেজ মৃধার ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে এবং কেওয়াবুনিয়া গ্রামের সুজন মিয়ার ঘর ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে সহস্রাধিক গাছ উপড়ে পড়েছে।
আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম সাদিক তানভীর বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। দ্রুত জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে পাঠানো হবে। এ ছাড়া সিত্রাংয়ের প্রভাবে বরগুনার তালতলীতে ২৩০টি আংশিক এবং ৫টি বসতবাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে