সখীপুর প্রতিনিধি
সখীপুরের দাড়িয়াপুর এসএ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজ মিয়ার বিরুদ্ধে গোপনে নিয়োগ কমিটির সদস্য বাতিল, পরীক্ষার ভেন্যু স্থানান্তর করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে।
এ ছাড়া নিরাপত্তাকর্মী পদে আবেদনকারীর কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন রাসেল মিয়া নামে এক চাকরিপ্রার্থী। ৬ এপ্রিল রাসেল মিয়া জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। পরে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সুপারিশে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২২ অক্টোবর দাড়িয়াপুর এসএ উচ্চবিদ্যালয়ের ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তাকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও অফিস সহায়ক পদে লোক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে নিয়োগ কমিটি, পরীক্ষা কেন্দ্র ও তারিখও ঘোষণা করে। ৭ এপ্রিল ওই বিদ্যালয়েই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রধান শিক্ষক গোপনে ওই নিয়োগ কমিটির একজন সদস্য ও পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তন করে টাঙ্গাইলে করেন।
নিরাপত্তাকর্মী পদের প্রার্থী রাসেল মিয়া অভিযোগে উল্লেখ করেন, প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজ মিয়া তাঁকে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে ৫ লাখ টাকা নিয়েছেন। নিয়োগ পরীক্ষার কিছুদিন আগে তিনি জানতে পারেন তাঁকে নিয়োগ না দিয়ে বেশি টাকা নিয়ে অন্যজনকে নিয়োগ দেবেন। এখন তিনি তাঁর টাকা ফেরত দিচ্ছেন না।
বিদ্যালয়ের অভিভাবক কমিটির সদস্য গোলাপ মিয়া বলেন, ‘আমরা পাঁচজন নিয়োগ কমিটির সদস্য। আমাদের না জানিয়ে নিয়োগ কমিটির সদস্য ও পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তন করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজ বলেন, ‘আমি কোনো প্রার্থীর কাছ থেকে টাকা নিইনি। তবে নিরাপত্তাকর্মী পদে রাসেল নামের যে ছেলেটি প্রার্থী ছিল তাকে কমিটির সিদ্ধান্তে নিয়োগ দেওয়ার কথা ছিল। পরে জানতে পারি সে এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী, তাই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে।’
নিয়োগ কমিটির সদস্য পরিবর্তনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কমিটির সদস্য পদ থেকে গোলাপ মিয়াকে অপসারণ করা হয়েছে। কারণ তাঁর ভাতিজা এই নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতার জন্যই গোলাপকে নিয়োগ বোর্ডের সদস্যপদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে তাঁরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।’
দাড়িয়াপুর এসএ উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা বোর্ডের সভাপতি শফিউল আলম তুষার বলেন, নিয়োগ পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী তারিখ প্রার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে। প্রধান শিক্ষককের নিয়োগ বাণিজ্য বিষয়ে কিছু জানেন না বলে তিনি জানান।
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, পরীক্ষার ভেন্যু ওই বিদ্যালয়ে না হয়ে টাঙ্গাইল হওয়ায় নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। নিয়োগ বাণিজ্যের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সখীপুরের দাড়িয়াপুর এসএ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজ মিয়ার বিরুদ্ধে গোপনে নিয়োগ কমিটির সদস্য বাতিল, পরীক্ষার ভেন্যু স্থানান্তর করাসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে।
এ ছাড়া নিরাপত্তাকর্মী পদে আবেদনকারীর কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন রাসেল মিয়া নামে এক চাকরিপ্রার্থী। ৬ এপ্রিল রাসেল মিয়া জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। পরে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সুপারিশে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২২ অক্টোবর দাড়িয়াপুর এসএ উচ্চবিদ্যালয়ের ল্যাব সহকারী, নিরাপত্তাকর্মী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও অফিস সহায়ক পদে লোক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে নিয়োগ কমিটি, পরীক্ষা কেন্দ্র ও তারিখও ঘোষণা করে। ৭ এপ্রিল ওই বিদ্যালয়েই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রধান শিক্ষক গোপনে ওই নিয়োগ কমিটির একজন সদস্য ও পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তন করে টাঙ্গাইলে করেন।
নিরাপত্তাকর্মী পদের প্রার্থী রাসেল মিয়া অভিযোগে উল্লেখ করেন, প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজ মিয়া তাঁকে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে ৫ লাখ টাকা নিয়েছেন। নিয়োগ পরীক্ষার কিছুদিন আগে তিনি জানতে পারেন তাঁকে নিয়োগ না দিয়ে বেশি টাকা নিয়ে অন্যজনকে নিয়োগ দেবেন। এখন তিনি তাঁর টাকা ফেরত দিচ্ছেন না।
বিদ্যালয়ের অভিভাবক কমিটির সদস্য গোলাপ মিয়া বলেন, ‘আমরা পাঁচজন নিয়োগ কমিটির সদস্য। আমাদের না জানিয়ে নিয়োগ কমিটির সদস্য ও পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তন করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আবদুল আজিজ বলেন, ‘আমি কোনো প্রার্থীর কাছ থেকে টাকা নিইনি। তবে নিরাপত্তাকর্মী পদে রাসেল নামের যে ছেলেটি প্রার্থী ছিল তাকে কমিটির সিদ্ধান্তে নিয়োগ দেওয়ার কথা ছিল। পরে জানতে পারি সে এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী, তাই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে।’
নিয়োগ কমিটির সদস্য পরিবর্তনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘কমিটির সদস্য পদ থেকে গোলাপ মিয়াকে অপসারণ করা হয়েছে। কারণ তাঁর ভাতিজা এই নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতার জন্যই গোলাপকে নিয়োগ বোর্ডের সদস্যপদ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে তাঁরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।’
দাড়িয়াপুর এসএ উচ্চবিদ্যালয় পরিচালনা বোর্ডের সভাপতি শফিউল আলম তুষার বলেন, নিয়োগ পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তন হওয়ায় মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী তারিখ প্রার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে। প্রধান শিক্ষককের নিয়োগ বাণিজ্য বিষয়ে কিছু জানেন না বলে তিনি জানান।
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, পরীক্ষার ভেন্যু ওই বিদ্যালয়ে না হয়ে টাঙ্গাইল হওয়ায় নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। নিয়োগ বাণিজ্যের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে