কুলিয়ারচর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে জাল, বাঁশের তৈরি বানা ও খড়া জাল দিয়ে পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদ ও মেঘনা নদীর শাখা কালী নদী দখল করে মাছ চাষ করখেছেন স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।
এতে ব্যাহত হচ্ছে নদীতে মাছের প্রজনন ও বিকাশ। তাই নদীতে মেলে না আগের মত মাছ।
স্থানীয় জেলেরা বলছেন, প্রভাবশালী হওয়ার কারণে নদী দখলদারদের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পান না। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এমন কাজে জড়িত ব্যাক্তিদের জরিমানা করা হয়। এখনো খাল-বিল, নদ-নদীতে পানি কম। পানি বাড়লে আবারও অভিযান চালানো হবে।
সরেজমিনে কুলিয়ারচরের বিভিন্ন স্থানের খালসহ কালী নদীর কুলিয়ারচর, টিয়াকাটা, মাধবদী, ছয়সূতী অংশ এবং পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদের ফরিদপুর, নাপিতেরচর, সালুয়া, ডুমরাকান্দা বাজার ও লক্ষীপুরের কিছু অংশে নদীতে এমন ঘের ও জালের বেরা দেখা গেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্ষা মৌসুমের কয়েক মাস আগ থেকেই প্রভাবশালীরা জাল, বাঁশের তৈরি বাণা ও খড়া জাল দিয়ে খাল ও নদ-নদীর বিভিন্ন অংশ দখল করে নেন। দখল করা অংশে মাছের চাষ করেন। এতে জলাশয়ের স্বাভাবিক বাস্তুসংস্থানের ক্ষতি হয়। ব্যহত হয় দেশীয় মাছের প্রজনন ও বিকাশ। এতে প্রকৃত জেলেরা নদীতে মাছ ধরতে পারেন না।
সালুয়া গ্রামের বাসিন্দা বোরহান উদ্দিন বলেন, 'আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন এই ব্রক্ষপুত্র নদে গোসল করতাম আর মাছ ধরতাম। আমাদের বাড়ির পাশে নদী থাকার কারণে আমরা কখনো মাছ কিনে খাইনি। এই নদের বুকে এক সময় নানা জাতের মাছ থাকতো। এখন তার কিছুই নেই। স্থানীয় প্রভাবশালীরা ঘের দিয়ে নদী দখলের কারণে আমাদের মতো স্থানীয়রা পর্যাপ্ত আমিষ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
ছয়সুতী গ্রামের নগেন মালো বলেন, 'কালী নদীতে এখন আগের মত আর মাছ নাই। আমরা এ নদী থেকে প্রচুর মাছ ধরেছি। ছেলে মেয়েদের পড়াশুনার খরচ চালিয়েছি মাছ ধরে। এখন প্রভাবশালীরা কালী নদীর অনেক জায়গা জাল দিয়ে বেড়া দিয়ে দখল করে মাছ চাষ করছেন। কিছু মানুষ যেন গোটা নদী দখল করে রেখেছে। এ কারণে জেলেরা ভরা মৌসুমেও নদী থেকে মাছ শিকার করতে পারছেন না।'
কুলিয়ারচরের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা মৎস্য কর্মকর্তা জিয়াউল হক জুয়েল দৈনিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ সমস্যাগুলো কুলিয়ারচরেই বেশি দেখা যায়। আশপাশের উপজেলাগুলোতে এ সমস্যা নেই। আমরা বিভিন্ন সময় ভ্রম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এমন কাজে জড়িত ব্যাক্তিদের ব্যাক্তিদের জরিমানা করে থাকি। এখন খাল-বিল, নদ-নদীতে পানি কম। পানি বাড়লে স্থানীয় প্রশাসনকে নিয়ে আমরা কাজ করব।’
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে জাল, বাঁশের তৈরি বানা ও খড়া জাল দিয়ে পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদ ও মেঘনা নদীর শাখা কালী নদী দখল করে মাছ চাষ করখেছেন স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।
এতে ব্যাহত হচ্ছে নদীতে মাছের প্রজনন ও বিকাশ। তাই নদীতে মেলে না আগের মত মাছ।
স্থানীয় জেলেরা বলছেন, প্রভাবশালী হওয়ার কারণে নদী দখলদারদের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পান না। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এমন কাজে জড়িত ব্যাক্তিদের জরিমানা করা হয়। এখনো খাল-বিল, নদ-নদীতে পানি কম। পানি বাড়লে আবারও অভিযান চালানো হবে।
সরেজমিনে কুলিয়ারচরের বিভিন্ন স্থানের খালসহ কালী নদীর কুলিয়ারচর, টিয়াকাটা, মাধবদী, ছয়সূতী অংশ এবং পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদের ফরিদপুর, নাপিতেরচর, সালুয়া, ডুমরাকান্দা বাজার ও লক্ষীপুরের কিছু অংশে নদীতে এমন ঘের ও জালের বেরা দেখা গেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্ষা মৌসুমের কয়েক মাস আগ থেকেই প্রভাবশালীরা জাল, বাঁশের তৈরি বাণা ও খড়া জাল দিয়ে খাল ও নদ-নদীর বিভিন্ন অংশ দখল করে নেন। দখল করা অংশে মাছের চাষ করেন। এতে জলাশয়ের স্বাভাবিক বাস্তুসংস্থানের ক্ষতি হয়। ব্যহত হয় দেশীয় মাছের প্রজনন ও বিকাশ। এতে প্রকৃত জেলেরা নদীতে মাছ ধরতে পারেন না।
সালুয়া গ্রামের বাসিন্দা বোরহান উদ্দিন বলেন, 'আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন এই ব্রক্ষপুত্র নদে গোসল করতাম আর মাছ ধরতাম। আমাদের বাড়ির পাশে নদী থাকার কারণে আমরা কখনো মাছ কিনে খাইনি। এই নদের বুকে এক সময় নানা জাতের মাছ থাকতো। এখন তার কিছুই নেই। স্থানীয় প্রভাবশালীরা ঘের দিয়ে নদী দখলের কারণে আমাদের মতো স্থানীয়রা পর্যাপ্ত আমিষ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
ছয়সুতী গ্রামের নগেন মালো বলেন, 'কালী নদীতে এখন আগের মত আর মাছ নাই। আমরা এ নদী থেকে প্রচুর মাছ ধরেছি। ছেলে মেয়েদের পড়াশুনার খরচ চালিয়েছি মাছ ধরে। এখন প্রভাবশালীরা কালী নদীর অনেক জায়গা জাল দিয়ে বেড়া দিয়ে দখল করে মাছ চাষ করছেন। কিছু মানুষ যেন গোটা নদী দখল করে রেখেছে। এ কারণে জেলেরা ভরা মৌসুমেও নদী থেকে মাছ শিকার করতে পারছেন না।'
কুলিয়ারচরের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা মৎস্য কর্মকর্তা জিয়াউল হক জুয়েল দৈনিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ সমস্যাগুলো কুলিয়ারচরেই বেশি দেখা যায়। আশপাশের উপজেলাগুলোতে এ সমস্যা নেই। আমরা বিভিন্ন সময় ভ্রম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এমন কাজে জড়িত ব্যাক্তিদের ব্যাক্তিদের জরিমানা করে থাকি। এখন খাল-বিল, নদ-নদীতে পানি কম। পানি বাড়লে স্থানীয় প্রশাসনকে নিয়ে আমরা কাজ করব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে