মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার একজন সফল পেঁয়াজচাষি আবু তালেব (৪০)। প্রতিবছর তিনি প্রায় ১২ বিঘা জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ করেন। এতে প্রায় ৩০ থেকে ৩৬ মণ বীজ উৎপাদন হয়, যার বাজারমূল্য ২৮ থেকে ৩৬ লাখ টাকা। আর খরচ হয় মাত্র ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা। খরচ বাদে আবু তালেবের মাসিক আয় ২৫ থেকে ৩০ লাখের মতো টাকা।
কৃষক আবু তালেব উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের মৃত হাজি গফুর শেখের ছেলে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কৃষক আবু তালেব পেঁয়াজের বীজ উৎপাদন করে ইতিমধ্যে জেলাব্যাপী সাড়া ফেলেছেন। জেলায় একজন সফল বীজ উদ্যোক্তা হিসেবে সুনাম রয়েছে তাঁর। বর্তমানে তাঁর ১২ বিঘা জমিতে রয়েছে পেঁয়াজ বীজ। মাঠের পর মাঠজুড়ে সবুজ পেঁয়াজখেত। এসব বীজের বাজারদর চড়া হওয়ায় চাষিরা এ বীজকে ‘কালো সোনা’ বলেও আখ্যায়িত করেন।
সফল এ পেঁয়াজ চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিনি ২০০৩ সালে নিজ উদ্যোগে মাত্র ১৬ শতাংশ জমিতে মসলা জাতীয় ফসল ও বীজ উৎপাদন শুরু করেন। বর্তমানে তিনি প্রায় ২০ বিঘা জমিতে এ চাষাবাদ করছেন। তার মধ্যে ১২ বিঘা জমিতে রয়েছে পেঁয়াজ বীজ। উৎপাদন বৃদ্ধি ও বীজের গুণগত মান রক্ষায় জমিতে সেচ ও মৌ বক্স স্থাপনের মাধ্যমে পেঁয়াজ ফুলের পরাগায়ন নিশ্চিত করেন তিনি। আরও জানা গেছে, জমির ইজারা, বীজ, কীটনাশক ও পরিচর্যায় বাবদ প্রতি বিঘায় খরচ হয় ৪০ থেকে ৫৫ হাজার টাকা। আর প্রতি বিঘায় আড়াই থেকে ৩ মণ পেঁয়াজের বীজ উৎপাদন হয়ে থাকে। প্রতি মণ বীজ প্রায় ৮০ হাজার থেকে এক লাখ টাকায় বিক্রি হয়ে থাকে। অর্থাৎ প্রতি বিঘায় আড়াই থেকে তিন লাখ টাকার বীজ উৎপাদন হয়। সব মিলে তালেবের ১২ বিঘায় বীজ উৎপাদনে ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা খরচ হয়। আর ২৮ থেকে ৩৬ লাখ টাকার বীজ উৎপাদন হয়।
কৃষক আবু তালেব বলেন, ‘কৃষি কাজের জন্য সারা বছরই বিভিন্ন ফসলের বীজ অপরিহার্য। বীজ উৎপাদনে খরচ কম, লাভ বেশি। সে হিসেব করেই বীজ উৎপাদনে চাষাবাদ শুরু করি। মাত্র ১৬ শতাংশ জমি থেকে বর্তমানে প্রায় ২০ বিঘা জমিতে চাষাবাদ করছি। ১২ বিঘাতে রয়েছে পেঁয়াজের বীজ। এতে প্রায় ৩০ থেকে ৩৬ মণ বীজ উৎপাদন হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ২৮ থেকে ৩৬ লাখ টাকা। আর খরচ হয় ৫ থেকে ৭ লাখ টাকার মতো। উৎপাদিত খরচ বাদে বছরে ২৫ লাখের মতো টাকা থাকে।’ উপজেলা কৃষি অফিসের সার্বক্ষণিক সহযোগিতা পান বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রাইসুল ইসলাম বলেন, ‘আবু তালেব একজন সফল বীজ উৎপাদনকারী। বীজ চাষে তিনি লাভবান হয়েছেন। তাঁর দেখাদেখি এখন অনেক কৃষক বীজ চাষে আগ্রহ বাড়িয়েছে।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার একজন সফল পেঁয়াজচাষি আবু তালেব (৪০)। প্রতিবছর তিনি প্রায় ১২ বিঘা জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ করেন। এতে প্রায় ৩০ থেকে ৩৬ মণ বীজ উৎপাদন হয়, যার বাজারমূল্য ২৮ থেকে ৩৬ লাখ টাকা। আর খরচ হয় মাত্র ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা। খরচ বাদে আবু তালেবের মাসিক আয় ২৫ থেকে ৩০ লাখের মতো টাকা।
কৃষক আবু তালেব উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের মৃত হাজি গফুর শেখের ছেলে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কৃষক আবু তালেব পেঁয়াজের বীজ উৎপাদন করে ইতিমধ্যে জেলাব্যাপী সাড়া ফেলেছেন। জেলায় একজন সফল বীজ উদ্যোক্তা হিসেবে সুনাম রয়েছে তাঁর। বর্তমানে তাঁর ১২ বিঘা জমিতে রয়েছে পেঁয়াজ বীজ। মাঠের পর মাঠজুড়ে সবুজ পেঁয়াজখেত। এসব বীজের বাজারদর চড়া হওয়ায় চাষিরা এ বীজকে ‘কালো সোনা’ বলেও আখ্যায়িত করেন।
সফল এ পেঁয়াজ চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিনি ২০০৩ সালে নিজ উদ্যোগে মাত্র ১৬ শতাংশ জমিতে মসলা জাতীয় ফসল ও বীজ উৎপাদন শুরু করেন। বর্তমানে তিনি প্রায় ২০ বিঘা জমিতে এ চাষাবাদ করছেন। তার মধ্যে ১২ বিঘা জমিতে রয়েছে পেঁয়াজ বীজ। উৎপাদন বৃদ্ধি ও বীজের গুণগত মান রক্ষায় জমিতে সেচ ও মৌ বক্স স্থাপনের মাধ্যমে পেঁয়াজ ফুলের পরাগায়ন নিশ্চিত করেন তিনি। আরও জানা গেছে, জমির ইজারা, বীজ, কীটনাশক ও পরিচর্যায় বাবদ প্রতি বিঘায় খরচ হয় ৪০ থেকে ৫৫ হাজার টাকা। আর প্রতি বিঘায় আড়াই থেকে ৩ মণ পেঁয়াজের বীজ উৎপাদন হয়ে থাকে। প্রতি মণ বীজ প্রায় ৮০ হাজার থেকে এক লাখ টাকায় বিক্রি হয়ে থাকে। অর্থাৎ প্রতি বিঘায় আড়াই থেকে তিন লাখ টাকার বীজ উৎপাদন হয়। সব মিলে তালেবের ১২ বিঘায় বীজ উৎপাদনে ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা খরচ হয়। আর ২৮ থেকে ৩৬ লাখ টাকার বীজ উৎপাদন হয়।
কৃষক আবু তালেব বলেন, ‘কৃষি কাজের জন্য সারা বছরই বিভিন্ন ফসলের বীজ অপরিহার্য। বীজ উৎপাদনে খরচ কম, লাভ বেশি। সে হিসেব করেই বীজ উৎপাদনে চাষাবাদ শুরু করি। মাত্র ১৬ শতাংশ জমি থেকে বর্তমানে প্রায় ২০ বিঘা জমিতে চাষাবাদ করছি। ১২ বিঘাতে রয়েছে পেঁয়াজের বীজ। এতে প্রায় ৩০ থেকে ৩৬ মণ বীজ উৎপাদন হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ২৮ থেকে ৩৬ লাখ টাকা। আর খরচ হয় ৫ থেকে ৭ লাখ টাকার মতো। উৎপাদিত খরচ বাদে বছরে ২৫ লাখের মতো টাকা থাকে।’ উপজেলা কৃষি অফিসের সার্বক্ষণিক সহযোগিতা পান বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রাইসুল ইসলাম বলেন, ‘আবু তালেব একজন সফল বীজ উৎপাদনকারী। বীজ চাষে তিনি লাভবান হয়েছেন। তাঁর দেখাদেখি এখন অনেক কৃষক বীজ চাষে আগ্রহ বাড়িয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে