চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা পৌরশহরে শামসুল শেখ (৬০) নামের এক বৃদ্ধর ঘাড়ে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। গত রোববার শামসুলের নাতনি কামনা খাতুন নানাকে খুনের ঘটনা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইদুল ইসলামের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন জবানবন্দির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, শামসুল শেখের নাতনি কামনা বিয়ের পর রাশেদ নামে এক যুবকের সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। কিছুদিন আগে কামনার সঙ্গে স্বামীর বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে কামনা নানা ও নানির সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। কিছুদিনের মধ্যে প্রেমের বিষয়ে জানতে পারেন শামসুল। তিনি কামনাকে বকাবকি করেন। এ জন্য প্রেমিক রাশেদকে নিয়ে নানাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন তিনি। গত ২৯ নভেম্বর সোমবার রাত ১২টার দিকে শামসুল বারান্দায় ঘুমিয়ে থাকার সময় একটি বিষভর্তি ইনজেকশন নিয়ে সেখানে হাজির হন রাশেদ। এরপর পরিকল্পনা অনুযায়ী তিনি শামসুল শেখের পা চেপে ধরেন ও কামনা ইনজেকশনটি নানার ঘাড়ে পুশ করেন। এ সময় শামসুল শেখের ঘুম ভেঙে গেলে তিনি রাশেদকে পালাতে দেখেন। অন্ধকার থাকায় রাশেদকে তাঁর নাতজামাই জাহিদ ভেবে চিৎকার করেন। উদ্ধার করে শামসুলকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১ ডিসেম্বর মারা যান।
ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ইনজেকশনের মাধ্যমে ঘাড়ে বিষ প্রয়োগ করে শামসুলকে হত্যা মামলার পর থেকেই সদর থানা–পুলিশের টিম ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করেছিল। এরই মধ্যে একটি সূত্র ধরে কামনাকে আটক করা হয়। পরে তাঁর প্রেমিক রাশেদকেও আটক করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা পৌরশহরে শামসুল শেখ (৬০) নামের এক বৃদ্ধর ঘাড়ে ইনজেকশনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। গত রোববার শামসুলের নাতনি কামনা খাতুন নানাকে খুনের ঘটনা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় চুয়াডাঙ্গা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইদুল ইসলামের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন জবানবন্দির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, শামসুল শেখের নাতনি কামনা বিয়ের পর রাশেদ নামে এক যুবকের সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। কিছুদিন আগে কামনার সঙ্গে স্বামীর বিচ্ছেদ হয়। এরপর থেকে কামনা নানা ও নানির সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। কিছুদিনের মধ্যে প্রেমের বিষয়ে জানতে পারেন শামসুল। তিনি কামনাকে বকাবকি করেন। এ জন্য প্রেমিক রাশেদকে নিয়ে নানাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন তিনি। গত ২৯ নভেম্বর সোমবার রাত ১২টার দিকে শামসুল বারান্দায় ঘুমিয়ে থাকার সময় একটি বিষভর্তি ইনজেকশন নিয়ে সেখানে হাজির হন রাশেদ। এরপর পরিকল্পনা অনুযায়ী তিনি শামসুল শেখের পা চেপে ধরেন ও কামনা ইনজেকশনটি নানার ঘাড়ে পুশ করেন। এ সময় শামসুল শেখের ঘুম ভেঙে গেলে তিনি রাশেদকে পালাতে দেখেন। অন্ধকার থাকায় রাশেদকে তাঁর নাতজামাই জাহিদ ভেবে চিৎকার করেন। উদ্ধার করে শামসুলকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১ ডিসেম্বর মারা যান।
ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ইনজেকশনের মাধ্যমে ঘাড়ে বিষ প্রয়োগ করে শামসুলকে হত্যা মামলার পর থেকেই সদর থানা–পুলিশের টিম ঘটনার মূল রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করেছিল। এরই মধ্যে একটি সূত্র ধরে কামনাকে আটক করা হয়। পরে তাঁর প্রেমিক রাশেদকেও আটক করা হয়।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে