ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান
ইসলামের মূল বার্তা হলো, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পুরো বিশ্বে শান্তি, সাম্য ও মানবতা প্রতিষ্ঠা করা। মহানবী (সা.)-এর জীবন বিশ্ববাসীর জন্য উত্তম আদর্শ। তিনি ছিলেন শান্তির দূত। তিনি সব ধর্মের মানুষের প্রতি উদার ও শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। মদিনা সনদ তার উত্তম দৃষ্টান্ত। তাঁর পরিচালিত রাষ্ট্রে অন্য ধর্মের একটি লোকও এ অভিযোগ করেনি যে সে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অমুসলিমদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর আচরণ কেমন ছিল, তার কয়েকটি উদাহরণ এখানে তুলে ধরা হলো:
অধিকার আদায়: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের ন্যায্য অধিকার দিয়েছেন এবং সাহাবিদেরও একই নির্দেশনা দিয়েছেন। মদিনা রাষ্ট্র প্রত্যেক অমুসলিম নাগরিককে যেমন তাদের সব অধিকার দিয়েছে, তেমনি অমুসলিম নাগরিকেরাও আইনের প্রতি অনুগত থেকে জিজিয়া ও খারাজ কর দিয়েছে; একইভাবে মুসলিম নাগরিকেরাও জাকাত ও উশর দিত। উভয় প্রকারের নাগরিকই করের বিনিময়ে ইসলামি রাষ্ট্রে নিরাপদে বসবাসের নিশ্চয়তা লাভ করত।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জেনে রাখো, কোনো মুসলিম যদি অমুসলিম নাগরিককে নির্যাতন করে, তার অধিকারে হস্তক্ষেপ করে, তার ধন-সম্পদ জোরপূর্বক কেড়ে নেয়, তবে কিয়ামতের দিন বিচারের কাঠগড়ায় আমি তার বিপক্ষে অবস্থান করব।’ (আবু দাউদ)
দলেনদেন ও ওঠাবসা: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের সঙ্গে ওঠাবসা করেছেন, আর্থিক লেনদেন করেছেন এবং সামাজিক আচরণ স্বাভাবিক রেখেছেন। কোনো অমুসলিম তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এলে প্রাণ খুলে কথা বলতেন। তাদের পাশে বসাতেন। ফলে যারা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসত, তাদের অধিকাংশই ইসলাম গ্রহণ করত। বনু সাকিফ গোত্রের প্রতিনিধিদল মহানবীর (সা.) দরবারে উপস্থিত হয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চায়। তিনি তাদের মসজিদের এক প্রান্তে বসতে বলেন। নামাজের সময় হলে এক সাহাবি বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, নামাজের সময় হয়েছে। যারা মসজিদে আছে, তারা একদল অমুসলিম।
তাদের কারণে মসজিদ অপবিত্র হতে পারে।
তাদের কি মসজিদের বাইরে বসতে বলব?’ তখন মহানবী (সা.) বললেন, ‘অমুসলিমদের কারণে আল্লাহর জমিন (মসজিদ) অপবিত্র হয় না।’ (কিতাবু ইবনে আবি শায়বা)
সহমর্মিতা: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের বোঝা বহন করতেন। এক বৃদ্ধা তার বোঝা বহন করতে না পেরে বসে ছিলেন। মহানবী (সা.) বললেন, ‘আপনি কোথায় যাবেন?’
তিনি বললেন, ‘শুনেছি, আমাদের দেশে মুহাম্মদ নামে এক যুবক এসেছে। সে আমাদের ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য করাচ্ছে। আমি তার ভয়ে পাহাড়ের অপর প্রান্তে যেতে চাই।’ মহানবী (সা.) তাঁকে বোঝাসহ গন্তব্যে পৌঁছে দেন। ফেরার সময় বৃদ্ধা বললেন, ‘তুমি এত ভালো মানুষ! তুমি কে বাবা?’ তখন তিনি বললেন, ‘আপনি যাঁর ভয়ে নিজের ঘর ছেড়েছেন, আমিই সেই মুহাম্মদ।’ তখন বৃদ্ধার ভুল ভেঙে গেল এবং ইসলাম গ্রহণ করলেন।
সেবা-শুশ্রূষা: অমুসলিমরা অসুস্থ হলে মহানবী (সা.) তাদের দেখতে যেতেন এবং খোঁজখবর নিতেন। আনাস (রা.) বলেন, এক ইহুদি দাস নবী (সা.)-এর সেবা করত। সে অসুস্থ হওয়ায় কয়েক দিন মহানবী (সা.)-এর কাছে আসতে পারেনি। তিনি খোঁজ নিয়ে জানতে পারলেন, সে অসুস্থ। তখন মহানবী (সা.) তাকে দেখতে গেলেন, শিয়রে বসে তার খোঁজখবর নিলেন এবং সে যেন ইমান নিয়ে মরতে পারে, সে জন্য তাকে ইসলামের দাওয়াত দিলেন। তখন সেই দাস তার বাবার দিকে তাকাল। তার বাবা বললেন, ‘তুমি মুহাম্মদের অনুসরণ করো। সে তখনই ইসলাম গ্রহণ করল। মহানবী (সা.) আল্লাহর অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং বলে উঠলেন, ‘আল্লাহর শুকরিয়া, যিনি তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিলেন।’ (বুখারি)
মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা: অমুসলিমদের প্রতি মহানবী (সা.) জীবিত ও মৃত্যু উভয় অবস্থায় সম্মান প্রদর্শন করেছেন। হাদিসে বর্ণিত আছে, একদিন মহানবী (সা.) কয়েকজন সাহাবিসহ বসে ছিলেন। তাঁদের পাশ দিয়ে এক ইহুদির লাশ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। মহানবী (সা.) দাঁড়িয়ে যান। জনৈক সাহাবি বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, এটি তো ইহুদির লাশ।’ তখন মহানবী (সা.) বললেন, ‘সে কি মানুষ নয়?’ (বুখারি)। এ ঘটনা থেকে প্রতীয়মান হয়, মহানবী (সা.) কত বেশি মানবিক জীবনযাপন করতেন।
সহায়তা প্রদান: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের দান-সদকা করতেন এবং গরিব-অসহায় ব্যক্তিদের আর্থিক ব্যয় নির্বাহ করতেন। অমুসলিম আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে সদাচরণ করতেন। তারা মনে কষ্ট পায় এমন আচরণ কখনো করতেন না। নতুন মুসলমানদের মা-বাবারা তাদের আগের ধর্মে ফিরে আসতে চাপ দিলেও তিনি তাদের সঙ্গে সদাচরণের নির্দেশ দেন।
ধর্মবিশ্বাস নিয়ে কটূক্তি নিষিদ্ধ: মহানবী (সা.) কাফির ও তাদের মূর্তিগুলোকে গালমন্দ করতেন না। কারণ তাদের গালি দিলে তারাও আল্লাহকে গালি দেবে। কেননা, তাদের অজ্ঞতার কারণে তারা যেমন মূর্তিপূজা করছে, তেমনি তারা অজ্ঞতার শিকার হয়ে আল্লাহকেও গালি দেবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আল্লাহ ছাড়া যাদের তারা ডাকে, তোমরা তাদের গালমন্দ কোরো না। এতে করে তারা আল্লাহকে গালমন্দ করবে; শত্রুতা পোষণ করে, অজ্ঞতাবশত।’ (সুরা আনআম: ১০৮)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
ইসলামের মূল বার্তা হলো, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পুরো বিশ্বে শান্তি, সাম্য ও মানবতা প্রতিষ্ঠা করা। মহানবী (সা.)-এর জীবন বিশ্ববাসীর জন্য উত্তম আদর্শ। তিনি ছিলেন শান্তির দূত। তিনি সব ধর্মের মানুষের প্রতি উদার ও শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। মদিনা সনদ তার উত্তম দৃষ্টান্ত। তাঁর পরিচালিত রাষ্ট্রে অন্য ধর্মের একটি লোকও এ অভিযোগ করেনি যে সে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অমুসলিমদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর আচরণ কেমন ছিল, তার কয়েকটি উদাহরণ এখানে তুলে ধরা হলো:
অধিকার আদায়: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের ন্যায্য অধিকার দিয়েছেন এবং সাহাবিদেরও একই নির্দেশনা দিয়েছেন। মদিনা রাষ্ট্র প্রত্যেক অমুসলিম নাগরিককে যেমন তাদের সব অধিকার দিয়েছে, তেমনি অমুসলিম নাগরিকেরাও আইনের প্রতি অনুগত থেকে জিজিয়া ও খারাজ কর দিয়েছে; একইভাবে মুসলিম নাগরিকেরাও জাকাত ও উশর দিত। উভয় প্রকারের নাগরিকই করের বিনিময়ে ইসলামি রাষ্ট্রে নিরাপদে বসবাসের নিশ্চয়তা লাভ করত।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জেনে রাখো, কোনো মুসলিম যদি অমুসলিম নাগরিককে নির্যাতন করে, তার অধিকারে হস্তক্ষেপ করে, তার ধন-সম্পদ জোরপূর্বক কেড়ে নেয়, তবে কিয়ামতের দিন বিচারের কাঠগড়ায় আমি তার বিপক্ষে অবস্থান করব।’ (আবু দাউদ)
দলেনদেন ও ওঠাবসা: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের সঙ্গে ওঠাবসা করেছেন, আর্থিক লেনদেন করেছেন এবং সামাজিক আচরণ স্বাভাবিক রেখেছেন। কোনো অমুসলিম তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এলে প্রাণ খুলে কথা বলতেন। তাদের পাশে বসাতেন। ফলে যারা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসত, তাদের অধিকাংশই ইসলাম গ্রহণ করত। বনু সাকিফ গোত্রের প্রতিনিধিদল মহানবীর (সা.) দরবারে উপস্থিত হয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চায়। তিনি তাদের মসজিদের এক প্রান্তে বসতে বলেন। নামাজের সময় হলে এক সাহাবি বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, নামাজের সময় হয়েছে। যারা মসজিদে আছে, তারা একদল অমুসলিম।
তাদের কারণে মসজিদ অপবিত্র হতে পারে।
তাদের কি মসজিদের বাইরে বসতে বলব?’ তখন মহানবী (সা.) বললেন, ‘অমুসলিমদের কারণে আল্লাহর জমিন (মসজিদ) অপবিত্র হয় না।’ (কিতাবু ইবনে আবি শায়বা)
সহমর্মিতা: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের বোঝা বহন করতেন। এক বৃদ্ধা তার বোঝা বহন করতে না পেরে বসে ছিলেন। মহানবী (সা.) বললেন, ‘আপনি কোথায় যাবেন?’
তিনি বললেন, ‘শুনেছি, আমাদের দেশে মুহাম্মদ নামে এক যুবক এসেছে। সে আমাদের ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য করাচ্ছে। আমি তার ভয়ে পাহাড়ের অপর প্রান্তে যেতে চাই।’ মহানবী (সা.) তাঁকে বোঝাসহ গন্তব্যে পৌঁছে দেন। ফেরার সময় বৃদ্ধা বললেন, ‘তুমি এত ভালো মানুষ! তুমি কে বাবা?’ তখন তিনি বললেন, ‘আপনি যাঁর ভয়ে নিজের ঘর ছেড়েছেন, আমিই সেই মুহাম্মদ।’ তখন বৃদ্ধার ভুল ভেঙে গেল এবং ইসলাম গ্রহণ করলেন।
সেবা-শুশ্রূষা: অমুসলিমরা অসুস্থ হলে মহানবী (সা.) তাদের দেখতে যেতেন এবং খোঁজখবর নিতেন। আনাস (রা.) বলেন, এক ইহুদি দাস নবী (সা.)-এর সেবা করত। সে অসুস্থ হওয়ায় কয়েক দিন মহানবী (সা.)-এর কাছে আসতে পারেনি। তিনি খোঁজ নিয়ে জানতে পারলেন, সে অসুস্থ। তখন মহানবী (সা.) তাকে দেখতে গেলেন, শিয়রে বসে তার খোঁজখবর নিলেন এবং সে যেন ইমান নিয়ে মরতে পারে, সে জন্য তাকে ইসলামের দাওয়াত দিলেন। তখন সেই দাস তার বাবার দিকে তাকাল। তার বাবা বললেন, ‘তুমি মুহাম্মদের অনুসরণ করো। সে তখনই ইসলাম গ্রহণ করল। মহানবী (সা.) আল্লাহর অনেক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং বলে উঠলেন, ‘আল্লাহর শুকরিয়া, যিনি তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিলেন।’ (বুখারি)
মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা: অমুসলিমদের প্রতি মহানবী (সা.) জীবিত ও মৃত্যু উভয় অবস্থায় সম্মান প্রদর্শন করেছেন। হাদিসে বর্ণিত আছে, একদিন মহানবী (সা.) কয়েকজন সাহাবিসহ বসে ছিলেন। তাঁদের পাশ দিয়ে এক ইহুদির লাশ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। মহানবী (সা.) দাঁড়িয়ে যান। জনৈক সাহাবি বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, এটি তো ইহুদির লাশ।’ তখন মহানবী (সা.) বললেন, ‘সে কি মানুষ নয়?’ (বুখারি)। এ ঘটনা থেকে প্রতীয়মান হয়, মহানবী (সা.) কত বেশি মানবিক জীবনযাপন করতেন।
সহায়তা প্রদান: মহানবী (সা.) অমুসলিমদের দান-সদকা করতেন এবং গরিব-অসহায় ব্যক্তিদের আর্থিক ব্যয় নির্বাহ করতেন। অমুসলিম আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে সদাচরণ করতেন। তারা মনে কষ্ট পায় এমন আচরণ কখনো করতেন না। নতুন মুসলমানদের মা-বাবারা তাদের আগের ধর্মে ফিরে আসতে চাপ দিলেও তিনি তাদের সঙ্গে সদাচরণের নির্দেশ দেন।
ধর্মবিশ্বাস নিয়ে কটূক্তি নিষিদ্ধ: মহানবী (সা.) কাফির ও তাদের মূর্তিগুলোকে গালমন্দ করতেন না। কারণ তাদের গালি দিলে তারাও আল্লাহকে গালি দেবে। কেননা, তাদের অজ্ঞতার কারণে তারা যেমন মূর্তিপূজা করছে, তেমনি তারা অজ্ঞতার শিকার হয়ে আল্লাহকেও গালি দেবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আল্লাহ ছাড়া যাদের তারা ডাকে, তোমরা তাদের গালমন্দ কোরো না। এতে করে তারা আল্লাহকে গালমন্দ করবে; শত্রুতা পোষণ করে, অজ্ঞতাবশত।’ (সুরা আনআম: ১০৮)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে