সখীপুর প্রতিনিধি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ায় টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় বইয়ের দোকানগুলোতে বেড়েছে ভিড়। বিক্রিও বেড়েছে। এতে খুশি বইয়ের দোকানিরা। একই সঙ্গে করোনা মহামারির কারণে বইয়ের দোকান বন্ধ থাকায় যে ক্ষতি হয়েছিল, তা এখন পুষিয়ে নেওয়ার আশা দোকানিদের।
করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। গত সেপ্টেম্বরে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বই বেচাকেনাও ছিল কম। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া আবারও বেড়েছে বেচাকেনা। এতে বইয়ের দোকানিদের মুখে হাসি ফুটেছে।
সরেজমিনে সখীপুর পৌরশহরের বেশ কয়েকটি বইয়ের দোকান ঘুরে দেখা যায়, সেখানে রয়েছে শিক্ষার্থীদের ভিড়। শিক্ষক ও অভিভাবকেরা আসছেন প্রয়োজনীয় বই কিনতে।
বই কিনতে আসা রাজিয়া বেগম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘আমার ছেলে এবার নার্সারিতে পড়ছে। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ ছিল। ফলে ছেলে পড়ালেখা একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছিল। এতে বইগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। এখন স্কুল খুলেছে। ছেলে তাই নতুন বইয়ের বায়না ধরেছে। ছেলের জন্য এক সেট নতুন বই কিনে দিলাম।’
রহমানিয়া লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী মো. জুয়েল রানা বলেন, ‘দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। ওই সময় কিছু গল্প, উপন্যাসের বই আর খাতা-কলম ছাড়া কিছুই বিক্রি হয়নি। ফলে ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার উপক্রম হয়েছিল। কোনো রকমে টিকে আছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ায় বিক্রি একটু বেড়েছে। করোনার কারণে এই ব্যবসায় যে ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণ হবে না।’
পৌরশহরের কচুয়া সড়কে অবস্থিত বুলবুল লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ায় ক্রেতারা আসছেন। করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কোনো ক্রেতা ছিল না। ওই সময় কোনো বেচা-কেনা হয়নি। জানুয়ারির দিকে বেচাকেনা বাড়বে বলে আশা করছি।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ায় টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায় বইয়ের দোকানগুলোতে বেড়েছে ভিড়। বিক্রিও বেড়েছে। এতে খুশি বইয়ের দোকানিরা। একই সঙ্গে করোনা মহামারির কারণে বইয়ের দোকান বন্ধ থাকায় যে ক্ষতি হয়েছিল, তা এখন পুষিয়ে নেওয়ার আশা দোকানিদের।
করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। গত সেপ্টেম্বরে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বই বেচাকেনাও ছিল কম। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া আবারও বেড়েছে বেচাকেনা। এতে বইয়ের দোকানিদের মুখে হাসি ফুটেছে।
সরেজমিনে সখীপুর পৌরশহরের বেশ কয়েকটি বইয়ের দোকান ঘুরে দেখা যায়, সেখানে রয়েছে শিক্ষার্থীদের ভিড়। শিক্ষক ও অভিভাবকেরা আসছেন প্রয়োজনীয় বই কিনতে।
বই কিনতে আসা রাজিয়া বেগম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘আমার ছেলে এবার নার্সারিতে পড়ছে। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ ছিল। ফলে ছেলে পড়ালেখা একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছিল। এতে বইগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। এখন স্কুল খুলেছে। ছেলে তাই নতুন বইয়ের বায়না ধরেছে। ছেলের জন্য এক সেট নতুন বই কিনে দিলাম।’
রহমানিয়া লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী মো. জুয়েল রানা বলেন, ‘দেড় বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। ওই সময় কিছু গল্প, উপন্যাসের বই আর খাতা-কলম ছাড়া কিছুই বিক্রি হয়নি। ফলে ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার উপক্রম হয়েছিল। কোনো রকমে টিকে আছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ায় বিক্রি একটু বেড়েছে। করোনার কারণে এই ব্যবসায় যে ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণ হবে না।’
পৌরশহরের কচুয়া সড়কে অবস্থিত বুলবুল লাইব্রেরির স্বত্বাধিকারী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়ায় ক্রেতারা আসছেন। করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কোনো ক্রেতা ছিল না। ওই সময় কোনো বেচা-কেনা হয়নি। জানুয়ারির দিকে বেচাকেনা বাড়বে বলে আশা করছি।’
আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২০ মিনিট আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪৩ মিনিট আগেপ্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগে