রাবি প্রতিনিধি
দীর্ঘ সাত দশকের ইতিহাসে সম্প্রতি প্রথমবারের মতো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ছয়টি ছাত্রী হলেই কমিটি দিয়েছে। তবে কমিটি ঘোষণার দুই মাস না যেতেই কর্মসূচিতে ছাত্রলীগ নেত্রীদের অংশগ্রহণ কমে গেছে উল্লেখযোগ্য হারে। খোদ হলের দায়িত্বে থাকা প্রায় ৫০ জন নেত্রীর মধ্যে পাঁচ-ছয়জনের বেশি কাউকে সমাবেশ ও দলীয় কোনো অনুষ্ঠানে দেখা যায় না। কর্মী নেই বললেই চলে। অন্যদিকে ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিতে নেই কোনো ছাত্রী। প্রগতিশীল সংগঠনগুলোতেও ছাত্রীদের অংশগ্রহণ নেই বললেই চলে। প্রশ্ন উঠেছে, রাজনীতিতে ছাত্রীদের অনাগ্রহের নেপথ্যে কী রয়েছে? ছাত্রসংগঠনগুলোর সাবেক ও বর্তমান নেতারা বলছেন, সামাজিক প্রেক্ষাপট, পারিবারিক বাধা, যোগ্যতার মূল্যায়ন না থাকা, নিরাপত্তাহীনতার কারণেই ছাত্রীরা ক্যাম্পাসের ছাত্ররাজনীতিতে জড়াতে চান না।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাঞ্জু হাসান বলেন, ‘গত শতকের আশির দশক থেকে ২০১২-১৩ সাল পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের দখলে ছিল। তারা চায়নি, ছাত্রীরা প্রকাশ্যে রাজনীতি করুক। দীর্ঘদিন ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের অংশগ্রহণ না থাকায় নেতৃত্বশূন্যতা তৈরি হয়েছিল; যা আমরা বিগত ১২ বছরে পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এ ছাড়া যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও মেয়েদের আনা হয় না ছাত্রসংগঠনগুলোর শীর্ষ নেতৃত্বে। ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পারি না। এমন নানা কারণে ছাত্রীরা রাজনীতি থেকে সরে যান।’
বিগত কয়েক মাস ক্যাম্পাসে ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনগুলোর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, কেবল ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে কয়েকজন ছাত্রীর অংশগ্রহণ রয়েছে।
কী বলছেন ছাত্রীরা
বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে ছাত্রীদের অনাগ্রহের কারণ হিসেবে মূল্যায়ন না করা, স্বজনপ্রীতি, সামাজিক প্রেক্ষাপট ও পারিবারিক বাধাকে দায়ী করছেন সাধারণ ছাত্রীরা।
আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাসফিয়া রহমান বলেন, ছাত্ররাজনীতিতে অনাগ্রহের কারণ এখানে যোগ্য নেতৃত্বকে মূল্যায়ন করা হয় না, স্বজনপ্রীতি বেশি। সভাপতি ও সম্পাদকের সঙ্গে যাঁদের সম্পর্ক ভালো, শুধু তাঁরাই ভালো নেতৃত্ব পান। এ ছাড়া ছাত্ররাজনীতির প্রতি সবারই নেতিবাচক মনোভাব। কেউ ইতিবাচক কোনো মন্তব্য করেন না। ফলে রাজনীতিতে আসার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন অনেকে। তা ছাড়া যাঁদের অধিকার নিয়ে ছাত্ররাজনীতি শুরু হয়েছিল, সেই ছাত্ররাই রাজনীতির পরিবেশটা নষ্ট করে দিচ্ছেন।
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তানজিলা আইরিন মনে করেন, রাবির ছাত্ররাজনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। এখানে লবিং, স্বজনপ্রীতি বেশি। মেয়েদের কোনো নিরাপত্তা নেই। পরিবার থেকে অনুমতি দেয় না রাজনীতিতে আসার।
রাজনীতিতে সক্রিয় ছাত্রীদের ভাষ্য
মন্নুজান হল ছাত্রলীগের সভাপতি জান্নাত জানা বলেন, ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের রাজনীতি না করার নেপথ্যে আসল কারণ হলো আত্মবিশ্বাসের অভাব ও পারিবারিক চাপ। অধিকাংশ পরিবারই মেয়েদের রাজনীতিতে আসতে নিরুৎসাহিত করে। সমাজের মানুষ নেতিবাচকভাবে দেখবে বলে কারও কারও ধারণা। এ ছাড়া অনেকের আগ্রহ থাকলেও হাতে গোনা কয়েকজন ছাত্রী রাজনীতি করতে এসেও অস্বস্তিবোধে পড়েন। ফলে তাঁরা নিজেদের গুটিয়ে রাখেন।
ছাত্র ইউনিয়নের রাবি সংসদের সভাপতি শাকিলা খাতুন বলেন, এখন রাজনীতি হচ্ছে ক্ষমতাচর্চাকেন্দ্রিক। ছাত্রদের অধিকার আদায়ের জন্য কেউ রাজনীতি করেন না। ফলে ছাত্রীদের মধ্যে এ নিয়ে অস্বস্তি রয়েছে। এ ছাড়া একসময় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ছিল। কিন্তু এখন সেটা নেই। ফলে একটা নেতৃত্বশূন্যতা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া পারিবারিক বাধা, যোগ্যতার মূল্যায়ন না থাকায় ক্যাম্পাসে অনেক ছাত্রী আগ্রহী হওয়া সত্ত্বেও রাজনীতি থেকে দূরে সরে আছেন।
কী বলছেন শীর্ষস্থানীয় নেতারা
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া বলেন, আসলে মেয়েদের কিছু পারিপার্শ্বিক বাধ্যবাধকতা থাকে। সেটা আমরা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি। আমরা হলগুলোতে পাঁচ-সাত সদস্যের কমিটি দিয়েছি। এ ছাড়া মেয়েদের হলগুলোতে ছাত্ররাজনীতিকে নিরুৎসাহিত করতে দেখা যায় হল প্রশাসনকে। এই চর্চাটা বন্ধ করা এবং সবাইকে মুক্তচর্চা ও সমান অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া উচিত। তাহলে ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের পিছিয়ে পড়ার হার কমবে বলে মনে হয়।
ছাত্রদলের সদস্যসচিব সানিন চৌধুরী বলেন, ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের অনাগ্রহের কারণ হচ্ছে সরকারি ছাত্রসংগঠনের তৈরি করা প্রতিবন্ধকতা। একজন মেয়ে শিক্ষার্থী যদি বিরোধী ছাত্রসংগঠন করে, তখন সরকারি ছাত্রসংগঠন সমস্যা সৃষ্টি করে। মূলত এ সমস্যার কারণেই মেয়েরা ছাত্ররাজনীতিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের অনেক অনুসারী আছে, কিন্তু সরকারি ছাত্রসংগঠনগুলোর ডিস্টার্বের কারণে তারা তা করতে পারে না।
ছাত্ররাজনীতি নিয়ে গবেষণা করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের অংশগ্রহণ প্রথম থেকেই কম ছিল। কিন্তু আশির দশকে ছাত্র সংসদগুলো সচল হলে রাজনীতিতে ছাত্রীদের অংশগ্রহণ বাড়ে। তবে নব্বইয়ের দশক থেকে ছাত্র সংসদ নির্বাচন না থাকা, পারিবারিক বাধা ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের কারণে ছাত্রীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ কমে যায়; যা এখনো প্রতীয়মান।
দীর্ঘ সাত দশকের ইতিহাসে সম্প্রতি প্রথমবারের মতো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ছয়টি ছাত্রী হলেই কমিটি দিয়েছে। তবে কমিটি ঘোষণার দুই মাস না যেতেই কর্মসূচিতে ছাত্রলীগ নেত্রীদের অংশগ্রহণ কমে গেছে উল্লেখযোগ্য হারে। খোদ হলের দায়িত্বে থাকা প্রায় ৫০ জন নেত্রীর মধ্যে পাঁচ-ছয়জনের বেশি কাউকে সমাবেশ ও দলীয় কোনো অনুষ্ঠানে দেখা যায় না। কর্মী নেই বললেই চলে। অন্যদিকে ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটিতে নেই কোনো ছাত্রী। প্রগতিশীল সংগঠনগুলোতেও ছাত্রীদের অংশগ্রহণ নেই বললেই চলে। প্রশ্ন উঠেছে, রাজনীতিতে ছাত্রীদের অনাগ্রহের নেপথ্যে কী রয়েছে? ছাত্রসংগঠনগুলোর সাবেক ও বর্তমান নেতারা বলছেন, সামাজিক প্রেক্ষাপট, পারিবারিক বাধা, যোগ্যতার মূল্যায়ন না থাকা, নিরাপত্তাহীনতার কারণেই ছাত্রীরা ক্যাম্পাসের ছাত্ররাজনীতিতে জড়াতে চান না।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাঞ্জু হাসান বলেন, ‘গত শতকের আশির দশক থেকে ২০১২-১৩ সাল পর্যন্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের দখলে ছিল। তারা চায়নি, ছাত্রীরা প্রকাশ্যে রাজনীতি করুক। দীর্ঘদিন ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের অংশগ্রহণ না থাকায় নেতৃত্বশূন্যতা তৈরি হয়েছিল; যা আমরা বিগত ১২ বছরে পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এ ছাড়া যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও মেয়েদের আনা হয় না ছাত্রসংগঠনগুলোর শীর্ষ নেতৃত্বে। ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পারি না। এমন নানা কারণে ছাত্রীরা রাজনীতি থেকে সরে যান।’
বিগত কয়েক মাস ক্যাম্পাসে ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনগুলোর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, কেবল ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে কয়েকজন ছাত্রীর অংশগ্রহণ রয়েছে।
কী বলছেন ছাত্রীরা
বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে ছাত্রীদের অনাগ্রহের কারণ হিসেবে মূল্যায়ন না করা, স্বজনপ্রীতি, সামাজিক প্রেক্ষাপট ও পারিবারিক বাধাকে দায়ী করছেন সাধারণ ছাত্রীরা।
আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাসফিয়া রহমান বলেন, ছাত্ররাজনীতিতে অনাগ্রহের কারণ এখানে যোগ্য নেতৃত্বকে মূল্যায়ন করা হয় না, স্বজনপ্রীতি বেশি। সভাপতি ও সম্পাদকের সঙ্গে যাঁদের সম্পর্ক ভালো, শুধু তাঁরাই ভালো নেতৃত্ব পান। এ ছাড়া ছাত্ররাজনীতির প্রতি সবারই নেতিবাচক মনোভাব। কেউ ইতিবাচক কোনো মন্তব্য করেন না। ফলে রাজনীতিতে আসার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন অনেকে। তা ছাড়া যাঁদের অধিকার নিয়ে ছাত্ররাজনীতি শুরু হয়েছিল, সেই ছাত্ররাই রাজনীতির পরিবেশটা নষ্ট করে দিচ্ছেন।
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তানজিলা আইরিন মনে করেন, রাবির ছাত্ররাজনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। এখানে লবিং, স্বজনপ্রীতি বেশি। মেয়েদের কোনো নিরাপত্তা নেই। পরিবার থেকে অনুমতি দেয় না রাজনীতিতে আসার।
রাজনীতিতে সক্রিয় ছাত্রীদের ভাষ্য
মন্নুজান হল ছাত্রলীগের সভাপতি জান্নাত জানা বলেন, ক্যাম্পাসে নারী শিক্ষার্থীদের রাজনীতি না করার নেপথ্যে আসল কারণ হলো আত্মবিশ্বাসের অভাব ও পারিবারিক চাপ। অধিকাংশ পরিবারই মেয়েদের রাজনীতিতে আসতে নিরুৎসাহিত করে। সমাজের মানুষ নেতিবাচকভাবে দেখবে বলে কারও কারও ধারণা। এ ছাড়া অনেকের আগ্রহ থাকলেও হাতে গোনা কয়েকজন ছাত্রী রাজনীতি করতে এসেও অস্বস্তিবোধে পড়েন। ফলে তাঁরা নিজেদের গুটিয়ে রাখেন।
ছাত্র ইউনিয়নের রাবি সংসদের সভাপতি শাকিলা খাতুন বলেন, এখন রাজনীতি হচ্ছে ক্ষমতাচর্চাকেন্দ্রিক। ছাত্রদের অধিকার আদায়ের জন্য কেউ রাজনীতি করেন না। ফলে ছাত্রীদের মধ্যে এ নিয়ে অস্বস্তি রয়েছে। এ ছাড়া একসময় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ছিল। কিন্তু এখন সেটা নেই। ফলে একটা নেতৃত্বশূন্যতা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া পারিবারিক বাধা, যোগ্যতার মূল্যায়ন না থাকায় ক্যাম্পাসে অনেক ছাত্রী আগ্রহী হওয়া সত্ত্বেও রাজনীতি থেকে দূরে সরে আছেন।
কী বলছেন শীর্ষস্থানীয় নেতারা
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়া বলেন, আসলে মেয়েদের কিছু পারিপার্শ্বিক বাধ্যবাধকতা থাকে। সেটা আমরা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছি। আমরা হলগুলোতে পাঁচ-সাত সদস্যের কমিটি দিয়েছি। এ ছাড়া মেয়েদের হলগুলোতে ছাত্ররাজনীতিকে নিরুৎসাহিত করতে দেখা যায় হল প্রশাসনকে। এই চর্চাটা বন্ধ করা এবং সবাইকে মুক্তচর্চা ও সমান অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া উচিত। তাহলে ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের পিছিয়ে পড়ার হার কমবে বলে মনে হয়।
ছাত্রদলের সদস্যসচিব সানিন চৌধুরী বলেন, ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের অনাগ্রহের কারণ হচ্ছে সরকারি ছাত্রসংগঠনের তৈরি করা প্রতিবন্ধকতা। একজন মেয়ে শিক্ষার্থী যদি বিরোধী ছাত্রসংগঠন করে, তখন সরকারি ছাত্রসংগঠন সমস্যা সৃষ্টি করে। মূলত এ সমস্যার কারণেই মেয়েরা ছাত্ররাজনীতিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের অনেক অনুসারী আছে, কিন্তু সরকারি ছাত্রসংগঠনগুলোর ডিস্টার্বের কারণে তারা তা করতে পারে না।
ছাত্ররাজনীতি নিয়ে গবেষণা করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্ররাজনীতিতে মেয়েদের অংশগ্রহণ প্রথম থেকেই কম ছিল। কিন্তু আশির দশকে ছাত্র সংসদগুলো সচল হলে রাজনীতিতে ছাত্রীদের অংশগ্রহণ বাড়ে। তবে নব্বইয়ের দশক থেকে ছাত্র সংসদ নির্বাচন না থাকা, পারিবারিক বাধা ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের কারণে ছাত্রীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ কমে যায়; যা এখনো প্রতীয়মান।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে