সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঝিনাই নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি তোলায় ভাঙনের ঝুঁকি ও হুমকির মুখে চরবালিয়া সেতু। আশপাশ দিয়ে বালু তোলায় সেতুর সংযোগ সড়ক ধসে পড়ার আশঙ্কায় দেখা দিয়েছে। হুমকিতে সেতুটি। উপজেলা প্রশাসন বলছে, বালু তুলতে নিষেধ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ বালু তুললে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের চরবালিয়া গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ঝিনাই নদী। শুকনো মৌসুমে এই নদীর কিছু অংশ শুকিয়ে যায়। এ সুযোগে একটি চক্র নদীর শুকনো অংশ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে। ট্রাক্টরযোগে বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করে। প্রতি গাড়ি বালু হাজার টাকায় বিক্রি হয়।
এতে প্রশাসনের কোনো হস্তক্ষেপ না থাকায় বেশ কয়েকটি চক্র বালু তুলতে সক্রিয়। তারা নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে নদী থেকে বালু উত্তোলন করছে। ঝিনাই নদীর ওপর সেতু নির্মিত হওয়ায় ডোয়াইল ইউনিয়নের চরবালিয়াসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের সঙ্গে উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ অনেক সহজ হয়ে উঠে। কিন্তু অবৈধভাবে বালু ও মাটি তোলায় হুমকিতে সেতুটি।
বর্ষা মৌসুমে এই নদী পানিতে কানায় কানায় ভরে উঠে। আবার শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যায়। নদীতে পানি আসা অবধি চলে বালু উত্তোলন। কখনো সেতুর তীর ঘেঁষে চলে বালু উত্তোলনের মহোৎসব।
চরবালিয়া সেতুর পিলারের খুব কাছ থেকে বালু উত্তোলন করছে একটি চক্র। এতে সেতুসহ বেড়িবাঁধ ও সেতুর সংযোগ সড়ক ধসে পড়ার আশঙ্কায় স্থানীয়রা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, ঝিনাই নদীর তীরবর্তী চরবালিয়া সেতু ও বেড়িবাঁধের খুব কাছ থেকে একটি চক্র বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে আসছে। সেতুর খুব কাছাকাছি জায়গা থেকে দুই মাস ধরে বালুসহ মাটি উত্তোলন করা হচ্ছে। স্থানীয়দের আক্ষেপ, এগুলো যেন দেখার কেউ নেই।
বালু উত্তোলনকারীদের মধ্যে আবু সাইদ ও বিপ্লব মিয়া বলেন, নদীর তীরে যাদের জমি রয়েছে তাদের টাকা দিয়ে বালু উত্তোলন করা হয়। পরে তা বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হয়। জমির মালিকেরা বালু বিক্রি করে বলেই নদীর তীর থেকে বালু উত্তোলন করেন তাঁরা। প্রশাসন নিষেধ করলে তাঁরা বালু উত্তোলন বন্ধ রাখবেন।
স্থানীয়দের মধ্যে উপজেলা যুবলীগের সহসম্পাদক কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন, এভাবে বালু ও মাটি নেওয়ার ফলে নদীর দুপাড়ের রাস্তা এবং জনগুরুত্বপূর্ণ সেতুটি হুমকির মুখে পড়েছে। গত বছরের বন্যায় সেতুটর একটি পিলারের ঘোড়া থেকে মাটি সরে গেছে। সেতুটি এমনিতেই হুমকির মুখে রয়েছে। এভাবে মাটি উত্তোলন করলে সেতুটি অচিরেই ধসে যাবে।
ডোয়াইল ইউপি সদস্য আব্দুল মালেক বলেন, হাজারো মানুষের যাতায়াতের ভরসা চরবালিয়া সেতু। এই সেতুটির কাছ থেকে একটি চক্র বালু তুলছে এবং প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা বিক্রি করছে। এতে বেড়িবাঁধের আশপাশে থাকা বসতবাড়ি, রাস্তাঘাটসহ সেতুটি হুমকির মুখে পড়েছে।
ডোয়াইল ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক স্বপন বলেন, বিষয়টি প্রশাসনের নিকট জানানো হয়েছে। অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার কারণে বেড়িবাঁধ, রাস্তা ও জন গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি হুমকির মুখে পড়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাইযুল ওয়াসীমা নাহাত বলেন, মাটি উত্তোলনের বিষয়টি জেনেছি। ইতিমধ্যে বালু উত্তোলন বন্ধ করার জন্য বলা হয়েছে। তারপরও কেউ বালু উত্তোলন করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঝিনাই নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি তোলায় ভাঙনের ঝুঁকি ও হুমকির মুখে চরবালিয়া সেতু। আশপাশ দিয়ে বালু তোলায় সেতুর সংযোগ সড়ক ধসে পড়ার আশঙ্কায় দেখা দিয়েছে। হুমকিতে সেতুটি। উপজেলা প্রশাসন বলছে, বালু তুলতে নিষেধ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কেউ বালু তুললে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের চরবালিয়া গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ঝিনাই নদী। শুকনো মৌসুমে এই নদীর কিছু অংশ শুকিয়ে যায়। এ সুযোগে একটি চক্র নদীর শুকনো অংশ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে। ট্রাক্টরযোগে বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করে। প্রতি গাড়ি বালু হাজার টাকায় বিক্রি হয়।
এতে প্রশাসনের কোনো হস্তক্ষেপ না থাকায় বেশ কয়েকটি চক্র বালু তুলতে সক্রিয়। তারা নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে নদী থেকে বালু উত্তোলন করছে। ঝিনাই নদীর ওপর সেতু নির্মিত হওয়ায় ডোয়াইল ইউনিয়নের চরবালিয়াসহ বেশ কয়েকটি গ্রামের সঙ্গে উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ অনেক সহজ হয়ে উঠে। কিন্তু অবৈধভাবে বালু ও মাটি তোলায় হুমকিতে সেতুটি।
বর্ষা মৌসুমে এই নদী পানিতে কানায় কানায় ভরে উঠে। আবার শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যায়। নদীতে পানি আসা অবধি চলে বালু উত্তোলন। কখনো সেতুর তীর ঘেঁষে চলে বালু উত্তোলনের মহোৎসব।
চরবালিয়া সেতুর পিলারের খুব কাছ থেকে বালু উত্তোলন করছে একটি চক্র। এতে সেতুসহ বেড়িবাঁধ ও সেতুর সংযোগ সড়ক ধসে পড়ার আশঙ্কায় স্থানীয়রা।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, ঝিনাই নদীর তীরবর্তী চরবালিয়া সেতু ও বেড়িবাঁধের খুব কাছ থেকে একটি চক্র বালু উত্তোলন করে বিক্রি করে আসছে। সেতুর খুব কাছাকাছি জায়গা থেকে দুই মাস ধরে বালুসহ মাটি উত্তোলন করা হচ্ছে। স্থানীয়দের আক্ষেপ, এগুলো যেন দেখার কেউ নেই।
বালু উত্তোলনকারীদের মধ্যে আবু সাইদ ও বিপ্লব মিয়া বলেন, নদীর তীরে যাদের জমি রয়েছে তাদের টাকা দিয়ে বালু উত্তোলন করা হয়। পরে তা বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করা হয়। জমির মালিকেরা বালু বিক্রি করে বলেই নদীর তীর থেকে বালু উত্তোলন করেন তাঁরা। প্রশাসন নিষেধ করলে তাঁরা বালু উত্তোলন বন্ধ রাখবেন।
স্থানীয়দের মধ্যে উপজেলা যুবলীগের সহসম্পাদক কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন, এভাবে বালু ও মাটি নেওয়ার ফলে নদীর দুপাড়ের রাস্তা এবং জনগুরুত্বপূর্ণ সেতুটি হুমকির মুখে পড়েছে। গত বছরের বন্যায় সেতুটর একটি পিলারের ঘোড়া থেকে মাটি সরে গেছে। সেতুটি এমনিতেই হুমকির মুখে রয়েছে। এভাবে মাটি উত্তোলন করলে সেতুটি অচিরেই ধসে যাবে।
ডোয়াইল ইউপি সদস্য আব্দুল মালেক বলেন, হাজারো মানুষের যাতায়াতের ভরসা চরবালিয়া সেতু। এই সেতুটির কাছ থেকে একটি চক্র বালু তুলছে এবং প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা বিক্রি করছে। এতে বেড়িবাঁধের আশপাশে থাকা বসতবাড়ি, রাস্তাঘাটসহ সেতুটি হুমকির মুখে পড়েছে।
ডোয়াইল ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক স্বপন বলেন, বিষয়টি প্রশাসনের নিকট জানানো হয়েছে। অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার কারণে বেড়িবাঁধ, রাস্তা ও জন গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি হুমকির মুখে পড়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাইযুল ওয়াসীমা নাহাত বলেন, মাটি উত্তোলনের বিষয়টি জেনেছি। ইতিমধ্যে বালু উত্তোলন বন্ধ করার জন্য বলা হয়েছে। তারপরও কেউ বালু উত্তোলন করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে