সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
‘কেউ কথা রাখেনি’ কবিতায় ভালোবাসার জন্য বিশ্বসংসার তন্নতন্ন করে নীল পদ্ম খুঁজে আনার কথা বলেছিলেন কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। পদ্ম খুঁজতে তিনি কোথায় কোথায় গিয়েছেন, তা হয়তো জানা যায় না। কিন্তু গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার তেনাচিড়া বিলের রাশি রাশি পদ্মফুল দেখলে আনন্দে নেচে উঠত সুনীলের মন—এ কথা বলাই যায়।
উপজেলার ঘুড়িদহ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ে এই তেনাচিড়া বিল। বর্ষা এলে যত দূর চোখ যায়, শুধু গোলাপি ও সাদা রঙের পদ্মফুল দেখা যায় এই বিলে। দেখে যেন মনে হয় কেউ পদ্মফুলের চাষ করেছে এই বিলে। পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন আসছেন অসংখ্য প্রকৃতিপ্রেমী।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৮-১০ বছর ধরে বর্ষাকালে এই বিলের অধিকাংশ জমিতে প্রাকৃতিকভাবে পদ্মফুল জন্মাচ্ছে। তখন রাশি রাশি ফুলে ভরে ওঠে এই বিল। বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে গোলাপি ও সাদা রঙের পদ্মফুল দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন পদ্মফুলের বিছানা।
এখন স্থানীয় লোকজন ও এখানে আসা পর্যটকদের কাছে এই বিল পদ্মফুলের বিল নামেই পরিচিত। বিলের মাঝখান দিয়ে বয়ে গেছে একটি সড়ক। প্রতিদিন বিকেলে দূরদূরান্ত থেকে এই সড়ক ধরে প্রকৃতিপ্রেমীরা পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এই বিল এলাকায় ভিড় করেন।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সাঘাটা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান বলেন, শুকনো মৌসুমে পদ্মফুলের বীজ ও মূল নষ্ট হয় না। সাধারণত নিচু জমিতে পদ্মের বীজ এবং মূল থাকে। বর্ষা শুরু হলে পদ্মফুল জন্মে। এ ফুল ফসলের কোনো ক্ষতি করে না। প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য গ্রামীণ জলাশয়গুলোতে এভাবে পদ্মফুল সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
‘কেউ কথা রাখেনি’ কবিতায় ভালোবাসার জন্য বিশ্বসংসার তন্নতন্ন করে নীল পদ্ম খুঁজে আনার কথা বলেছিলেন কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। পদ্ম খুঁজতে তিনি কোথায় কোথায় গিয়েছেন, তা হয়তো জানা যায় না। কিন্তু গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার তেনাচিড়া বিলের রাশি রাশি পদ্মফুল দেখলে আনন্দে নেচে উঠত সুনীলের মন—এ কথা বলাই যায়।
উপজেলার ঘুড়িদহ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ে এই তেনাচিড়া বিল। বর্ষা এলে যত দূর চোখ যায়, শুধু গোলাপি ও সাদা রঙের পদ্মফুল দেখা যায় এই বিলে। দেখে যেন মনে হয় কেউ পদ্মফুলের চাষ করেছে এই বিলে। পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন আসছেন অসংখ্য প্রকৃতিপ্রেমী।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৮-১০ বছর ধরে বর্ষাকালে এই বিলের অধিকাংশ জমিতে প্রাকৃতিকভাবে পদ্মফুল জন্মাচ্ছে। তখন রাশি রাশি ফুলে ভরে ওঠে এই বিল। বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে গোলাপি ও সাদা রঙের পদ্মফুল দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন পদ্মফুলের বিছানা।
এখন স্থানীয় লোকজন ও এখানে আসা পর্যটকদের কাছে এই বিল পদ্মফুলের বিল নামেই পরিচিত। বিলের মাঝখান দিয়ে বয়ে গেছে একটি সড়ক। প্রতিদিন বিকেলে দূরদূরান্ত থেকে এই সড়ক ধরে প্রকৃতিপ্রেমীরা পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এই বিল এলাকায় ভিড় করেন।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সাঘাটা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান বলেন, শুকনো মৌসুমে পদ্মফুলের বীজ ও মূল নষ্ট হয় না। সাধারণত নিচু জমিতে পদ্মের বীজ এবং মূল থাকে। বর্ষা শুরু হলে পদ্মফুল জন্মে। এ ফুল ফসলের কোনো ক্ষতি করে না। প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য গ্রামীণ জলাশয়গুলোতে এভাবে পদ্মফুল সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে