মাদারীপুর প্রতিনিধি
স্বেচ্ছায় প্রেমিকের সঙ্গে ঘর ছেড়েছিলেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে জানিয়েছেন অপহৃত সেই ইতালিপ্রবাসী কিশোরী। গত সোমবার তাঁর পোস্ট করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে তিনি জানান, স্বেচ্ছায় প্রেমিক শাওনের সঙ্গে ঘর ছেড়েছেন। কোর্ট ম্যারিজও করেছেন। তবে তাঁর পরিবারের দাবি জোর করে এমন বক্তব্য দিতে বাধ্য করা হয়েছে।
এদিকে অপহরণ মামলার প্রধান আসামি আফজাল হোসেন শাওনের পরিবারের দাবি, মিথ্যা মামলা দিয়ে তাঁদের হয়রানি করা হচ্ছে।
গত শুক্রবার রাতে মাদারীপুর থেকে অপহৃত হন ফুপুর বাড়িতে বেড়াতে আসা ইতালিপ্রবাসী এক কিশোরী। অপহরণের দুই দিন পর তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্যে অবস্থান ট্র্যাক করে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের দুই দিন পর আদালতের মাধ্যমে তাঁকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগেই ওই কিশোরীর একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে স্বেচ্ছায় বাড়ি ছাড়ার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
ভিডিওতে ওই কিশোরী বলেন, ‘আব্বু ও আম্মু তোমরা আমাকে খুঁইজো না। আমি নিজের ইচ্ছায় শাওনের সঙ্গে এখানে এসেছি। শাওন ও তাঁর পরিবারের কারও কোনো দোষ নেই। তাঁদের (শাওনের পরিবার) ওপর চাপ দেওয়া বন্ধ করো। আমি শাওনকে জোর করে এখানে নিয়ে এসেছি। আমাকে বাসা থেকে বের হতে তোমরাই বাধ্য করেছো। আমি তোমাদের অনেক বুঝিয়েছি। যাঁর সঙ্গে আমার বিয়ে ঠিক করেছো, তাঁকে আমি বিয়ে করব না। তা ছাড়া আমরা এখন কোর্টের মাধ্যমে বিয়ে করে ফেলেছি। আমরা ভালো আছি।’
তবে ওই কিশোরীর পরিবার বলছে, জোর করে এমন বক্তব্য দেওয়ানো হয়েছে।
ওই কিশোরীর চাচা বলেন, ‘অপহরণকারীরা বাঁচতে তাকে দিয়ে এমন বক্তব্য দিতে বাধ্য করেছেন। সে অবুঝ মেয়ে। তাকে বলা হয়, তুমি এমন বক্তব্য দিলে তোমার বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেব। মেয়ে উদ্ধার হলেও এখন আমরা জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
এদিকে অপহরণের মামলা মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন শাওনের মা। তিনি বলেন, ‘বর্তমান ছেলে-মেয়েরা প্রেম করলে তো বাবা-মাকে জানিয়ে করে না। তারা তাঁদের মেয়েকে অন্য আরেকটি ছেলের কাছে বিয়ে দিতে চাচ্ছেন। এ জন্য ওই মেয়ে আমার ছেলেকে নিয়ে পালিয়ে যায়। সে বিষয়টি স্বীকার করেছে। কিন্তু ওই মেয়ের পরিবার আমাদের নামে মিথ্যা অপহরণের মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ছালাউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমরা কিশোরীকে উদ্ধার করেছি। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। ওই কিশোরীর দেওয়া বক্তব্য আমরা সেভাবে পাইনি। তা ছাড়া একজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোরীর এমন বক্তব্য কতটুকু গ্রহণযোগ্য তা খতিয়ে দেখা হবে।’
স্বেচ্ছায় প্রেমিকের সঙ্গে ঘর ছেড়েছিলেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে জানিয়েছেন অপহৃত সেই ইতালিপ্রবাসী কিশোরী। গত সোমবার তাঁর পোস্ট করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে তিনি জানান, স্বেচ্ছায় প্রেমিক শাওনের সঙ্গে ঘর ছেড়েছেন। কোর্ট ম্যারিজও করেছেন। তবে তাঁর পরিবারের দাবি জোর করে এমন বক্তব্য দিতে বাধ্য করা হয়েছে।
এদিকে অপহরণ মামলার প্রধান আসামি আফজাল হোসেন শাওনের পরিবারের দাবি, মিথ্যা মামলা দিয়ে তাঁদের হয়রানি করা হচ্ছে।
গত শুক্রবার রাতে মাদারীপুর থেকে অপহৃত হন ফুপুর বাড়িতে বেড়াতে আসা ইতালিপ্রবাসী এক কিশোরী। অপহরণের দুই দিন পর তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্যে অবস্থান ট্র্যাক করে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের দুই দিন পর আদালতের মাধ্যমে তাঁকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগেই ওই কিশোরীর একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে স্বেচ্ছায় বাড়ি ছাড়ার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
ভিডিওতে ওই কিশোরী বলেন, ‘আব্বু ও আম্মু তোমরা আমাকে খুঁইজো না। আমি নিজের ইচ্ছায় শাওনের সঙ্গে এখানে এসেছি। শাওন ও তাঁর পরিবারের কারও কোনো দোষ নেই। তাঁদের (শাওনের পরিবার) ওপর চাপ দেওয়া বন্ধ করো। আমি শাওনকে জোর করে এখানে নিয়ে এসেছি। আমাকে বাসা থেকে বের হতে তোমরাই বাধ্য করেছো। আমি তোমাদের অনেক বুঝিয়েছি। যাঁর সঙ্গে আমার বিয়ে ঠিক করেছো, তাঁকে আমি বিয়ে করব না। তা ছাড়া আমরা এখন কোর্টের মাধ্যমে বিয়ে করে ফেলেছি। আমরা ভালো আছি।’
তবে ওই কিশোরীর পরিবার বলছে, জোর করে এমন বক্তব্য দেওয়ানো হয়েছে।
ওই কিশোরীর চাচা বলেন, ‘অপহরণকারীরা বাঁচতে তাকে দিয়ে এমন বক্তব্য দিতে বাধ্য করেছেন। সে অবুঝ মেয়ে। তাকে বলা হয়, তুমি এমন বক্তব্য দিলে তোমার বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেব। মেয়ে উদ্ধার হলেও এখন আমরা জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
এদিকে অপহরণের মামলা মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন শাওনের মা। তিনি বলেন, ‘বর্তমান ছেলে-মেয়েরা প্রেম করলে তো বাবা-মাকে জানিয়ে করে না। তারা তাঁদের মেয়েকে অন্য আরেকটি ছেলের কাছে বিয়ে দিতে চাচ্ছেন। এ জন্য ওই মেয়ে আমার ছেলেকে নিয়ে পালিয়ে যায়। সে বিষয়টি স্বীকার করেছে। কিন্তু ওই মেয়ের পরিবার আমাদের নামে মিথ্যা অপহরণের মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।’
মাদারীপুর সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) ছালাউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমরা কিশোরীকে উদ্ধার করেছি। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। ওই কিশোরীর দেওয়া বক্তব্য আমরা সেভাবে পাইনি। তা ছাড়া একজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোরীর এমন বক্তব্য কতটুকু গ্রহণযোগ্য তা খতিয়ে দেখা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে