আগৈলঝাড়া প্রতিনিধি
আগৈলঝাড়ায় শীতের আগমনী বার্তার সঙ্গে সঙ্গে খেজুরের রস আহরণে গাছি বা সিঁউলিরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ জন্য আনুষঙ্গিক কাজ শেষ করেছেন তাঁরা। আবহমানকাল থেকে গ্রামবাংলার আদি ঐতিহ্যের সঙ্গে খেজুরের রস ও শীতকাল একাকার হয়ে আছে। শীতের মূল উৎসবই হলো শীতের পিঠা। প্রতিবছর খেজুরের রস সংগ্রহের প্রস্তুতি শুরু হয় শীতের শুরুতেই।
এবারও খেজুরগাছ কাটার কাজ শেষ করেছেন গাছি বা সিঁউলিরা। খেজুরের রস মূলত আহরণ করা হয় খেজুরগাছ থেকে। রস সংগ্রহের আগে অগ্রহায়ণের শেষের দিকে গাছের কাণ্ডের একেবারে উপরের অংশে পাতা ও ডালপালাগুলো পরিষ্কার করা হয়। এর কাণ্ডের নরম অংশে ধারালো ছুরি বা দা দিয়ে চেঁছে বাকল তুলে ফেলা হয়। এর সাত থেকে আট দিন পর পুনরায় পরিষ্কার করা হয় বা চাঁছা হয়। পরিষ্কার করা অংশে ছোট গর্ত করে বাঁশের তৈরি নল পুঁতে দেওয়া হয়, যাতে রস বের হয়ে নলে আসতে পারে। এরপর নলের দুপাশে দুটি খুঁটিতে পুঁতে দেওয়া হয় যা মাটির হাঁড়ি ঝোলানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। হাঁড়িতে বাঁধা দড়ি দুই খুঁটিতে বেঁধে নল বরাবর ঝুলিয়ে রাখা হয়। রস একদম নল বেয়ে সোজা হাঁড়িতে পড়ে। আবহাওয়া যদি শীতার্ত ও পরিচ্ছন্ন হয় তবে রস বেশি হয়। অক্টোবরের শেষের দিক কিংবা নভেম্বরে রস আহরণ শুরু হলেও জানুয়ারি মাসের দিকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে রস পাওয়া যায়।
উপজেলার গাছি জালাল মিয়া, লোকমান হোসেন ও শাহ আলম জানান, তাদের নিজেদের কোনো গাছ নেই। অন্যের গাছ কেটে রস সংগ্রহ করতে হয়। তাই গাছের মালিককে রসের একটা অংশ দিতে হয়। তারপরেও প্রতিবছর তারা রস ও গুড় বিক্রি করে লাভবান হন বলে জানান।
আগৈলঝাড়ায় শীতের আগমনী বার্তার সঙ্গে সঙ্গে খেজুরের রস আহরণে গাছি বা সিঁউলিরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ জন্য আনুষঙ্গিক কাজ শেষ করেছেন তাঁরা। আবহমানকাল থেকে গ্রামবাংলার আদি ঐতিহ্যের সঙ্গে খেজুরের রস ও শীতকাল একাকার হয়ে আছে। শীতের মূল উৎসবই হলো শীতের পিঠা। প্রতিবছর খেজুরের রস সংগ্রহের প্রস্তুতি শুরু হয় শীতের শুরুতেই।
এবারও খেজুরগাছ কাটার কাজ শেষ করেছেন গাছি বা সিঁউলিরা। খেজুরের রস মূলত আহরণ করা হয় খেজুরগাছ থেকে। রস সংগ্রহের আগে অগ্রহায়ণের শেষের দিকে গাছের কাণ্ডের একেবারে উপরের অংশে পাতা ও ডালপালাগুলো পরিষ্কার করা হয়। এর কাণ্ডের নরম অংশে ধারালো ছুরি বা দা দিয়ে চেঁছে বাকল তুলে ফেলা হয়। এর সাত থেকে আট দিন পর পুনরায় পরিষ্কার করা হয় বা চাঁছা হয়। পরিষ্কার করা অংশে ছোট গর্ত করে বাঁশের তৈরি নল পুঁতে দেওয়া হয়, যাতে রস বের হয়ে নলে আসতে পারে। এরপর নলের দুপাশে দুটি খুঁটিতে পুঁতে দেওয়া হয় যা মাটির হাঁড়ি ঝোলানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। হাঁড়িতে বাঁধা দড়ি দুই খুঁটিতে বেঁধে নল বরাবর ঝুলিয়ে রাখা হয়। রস একদম নল বেয়ে সোজা হাঁড়িতে পড়ে। আবহাওয়া যদি শীতার্ত ও পরিচ্ছন্ন হয় তবে রস বেশি হয়। অক্টোবরের শেষের দিক কিংবা নভেম্বরে রস আহরণ শুরু হলেও জানুয়ারি মাসের দিকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে রস পাওয়া যায়।
উপজেলার গাছি জালাল মিয়া, লোকমান হোসেন ও শাহ আলম জানান, তাদের নিজেদের কোনো গাছ নেই। অন্যের গাছ কেটে রস সংগ্রহ করতে হয়। তাই গাছের মালিককে রসের একটা অংশ দিতে হয়। তারপরেও প্রতিবছর তারা রস ও গুড় বিক্রি করে লাভবান হন বলে জানান।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে