কুমিল্লা প্রতিনিধি
মনোহরগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ঘর পাচ্ছে আরও ৪৮ পরিবার। এর আগে পেয়েছিলে ৭৩ পরিবার। নতুন ঘরের নির্মাণকাজ চলছে, কাজ শেষে শিগগিরই ঘর হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিয়া হোসেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় মনোহরগঞ্জ উপজেলায় যাদের জমি নেই, ঘরও নেই, এমন ১২১টি পরিবার সরকারি অর্থায়নে নির্মিত প্রধানমন্ত্রীর ঘর পাচ্ছেন। এর মধ্যে ইতিপূর্বে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ৭৩টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। উপকারভোগীরা সেখানে সপরিবারে বসবাস করছেন।
বর্তমানে তৃতীয় পর্যায়ে আরও ৪৮টি ঘর নির্মাণের কাজ চলছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়াসিমের তত্ত্বাবধানে গৃহহীনদের জন্য এসব ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য সরকারি অর্থায়নে ‘বীর নিবাস’ নির্মাণেরও কাজ চলছে। কাজ শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে জমির কাগজপত্রসহ ঘর হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে মনোহরগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ‘ক’ শ্রেণির ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য নির্মাণাধীন ঘর পরিদর্শন করেছেন জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী। গত মঙ্গলবার উপজেলার উত্তর হাওলা ইউনিয়নের বরল্লা গ্রাম ও সরসপুর ইউনিয়নের ভাউপুর গ্রামে নির্মাণাধীন এসব ঘর পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়াসিম, উপসহকারী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ, সরসপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কুমিল্লা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী বলেন, ‘সবার সহযোগিতা নিয়ে জনসাধারণের জন্য সরকারের বরাদ্দকৃত সব সুবিধা উপকারভোগীদের যথাযথভাবে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। সরকারের কোনো প্রকল্প নিয়ে সংশ্লিষ্ট কেউ বিন্দুমাত্র অনিয়ম করলে, তাঁকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিয়া হোসেন বলেন, ‘বিভিন্ন ধাপে কাজ শুরু হয়েছে। তাই পর্যায়ক্রমে ঘর নির্মাণকাজ সমাপ্ত করে হস্তান্তর করা হচ্ছে। প্রথম দাপের ৭৩টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন আরও ৪৮টি ঘর নির্মাণকাজ চলছে। মার্চ মাসে আরও কিছু ঘর হস্তান্তর করা হবে। কাজের মান ঠিক রাখাতে উপজেলা প্রকৌশলী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া আমার উপজেলা থেকে উপজেলা প্রকৌশলীসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের দিয়ে কাজ তদারকি করা হচ্ছে। কাজের মান নিয়ে কোনো আপস করা হবে না।’
মনোহরগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ঘর পাচ্ছে আরও ৪৮ পরিবার। এর আগে পেয়েছিলে ৭৩ পরিবার। নতুন ঘরের নির্মাণকাজ চলছে, কাজ শেষে শিগগিরই ঘর হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিয়া হোসেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় মনোহরগঞ্জ উপজেলায় যাদের জমি নেই, ঘরও নেই, এমন ১২১টি পরিবার সরকারি অর্থায়নে নির্মিত প্রধানমন্ত্রীর ঘর পাচ্ছেন। এর মধ্যে ইতিপূর্বে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ৭৩টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। উপকারভোগীরা সেখানে সপরিবারে বসবাস করছেন।
বর্তমানে তৃতীয় পর্যায়ে আরও ৪৮টি ঘর নির্মাণের কাজ চলছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়াসিমের তত্ত্বাবধানে গৃহহীনদের জন্য এসব ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য সরকারি অর্থায়নে ‘বীর নিবাস’ নির্মাণেরও কাজ চলছে। কাজ শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে জমির কাগজপত্রসহ ঘর হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে মনোহরগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ‘ক’ শ্রেণির ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য নির্মাণাধীন ঘর পরিদর্শন করেছেন জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী। গত মঙ্গলবার উপজেলার উত্তর হাওলা ইউনিয়নের বরল্লা গ্রাম ও সরসপুর ইউনিয়নের ভাউপুর গ্রামে নির্মাণাধীন এসব ঘর পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ওয়াসিম, উপসহকারী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ, সরসপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কুমিল্লা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী বলেন, ‘সবার সহযোগিতা নিয়ে জনসাধারণের জন্য সরকারের বরাদ্দকৃত সব সুবিধা উপকারভোগীদের যথাযথভাবে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। সরকারের কোনো প্রকল্প নিয়ে সংশ্লিষ্ট কেউ বিন্দুমাত্র অনিয়ম করলে, তাঁকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিয়া হোসেন বলেন, ‘বিভিন্ন ধাপে কাজ শুরু হয়েছে। তাই পর্যায়ক্রমে ঘর নির্মাণকাজ সমাপ্ত করে হস্তান্তর করা হচ্ছে। প্রথম দাপের ৭৩টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। এখন আরও ৪৮টি ঘর নির্মাণকাজ চলছে। মার্চ মাসে আরও কিছু ঘর হস্তান্তর করা হবে। কাজের মান ঠিক রাখাতে উপজেলা প্রকৌশলী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া আমার উপজেলা থেকে উপজেলা প্রকৌশলীসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের দিয়ে কাজ তদারকি করা হচ্ছে। কাজের মান নিয়ে কোনো আপস করা হবে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে