লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
‘সময় আছে, মনোনয়ন প্রত্যাহার করুন। অযথা টাকা খরচ করবেন না। আমারও ২০-২৫ লাখ টাকা খরচ করাবেন না। নির্বাচন কেমনে করতে হয়, সেটা আমি জানি। সাধারণ মানুষ ভোট দিলেও চেয়ারম্যান আর না দিলেও চেয়ারম্যান। তাই আবারও বলছি, সময় থাকতে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। ভালো হবে।’
কথাগুলো প্রতিপক্ষের উদ্দেশ্যে বলছেন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ২০ নম্বর চর রমণীমোহন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ ছৈয়াল। গত বুধবার রাতে ওই ইউনিয়নের মজুচৌধুরীর হাট পূর্ব বাজারে নির্বাচনী এক সভায় তিনি ইসলামী আন্দোলনের চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহ আহম্মদের উদ্দেশে এমন হুঁশিয়ারি দেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে ওই অনুষ্ঠানে তিনি এমন বক্তব্য দেন। যার একটি ভিডিওচিত্র আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে।
এ ছাড়া গত বৃহস্পতিবার রাতেও মজুচৌধুরীর হাটের বিভিন্ন স্থানে একই রকম কথা বলেছেন তিনি। আবু ইউসুফ ছৈয়ালকে বলতে শোনা যায়, ‘বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হতে চাই।’ এ জন্য অন্য প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র উঠিয়ে নিতে প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছেন তিনি। তা না করলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গে শত্রুতার সৃষ্টি হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চতুর্থ ধাপে ওই ইউপিতে আগামী ২৬ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ হবে। কিন্তু নির্বাচন প্রতীক এখনো বরাদ্দ হয়নি। এরপরও নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আয়োজিত জনসভায় আবু ইউসুফ ছৈয়াল আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের হুঁশিয়ার করতে চাই। অতীতে যেটা চিন্তাভাবনা করেছেন—সেটা এবার হবে না। ২০ নম্বর চর রমণীমোহন ইউনিয়নের সাড়ে ১৯ বা ২০ হাজার ভোটের মধ্যে যদি ১৮ হাজার ভোট কাস্ট হয়, আমি জোর গলায় বলতে পারি অন্তত ১৯ হাজার ভোট নৌকা মার্কায় পড়বে। আপনারা চিন্তা-ভাবনা করুন। কিছু বলব না। কিন্তু দেখা হবে নির্বাচনের পরে। নির্বাচনের পর আপনাদের সঙ্গে মাদ্রাসা-মসজিদে দেখা হবে।’
এ ব্যাপারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সভাপতি মো. ইব্রাহিম বলেন, ‘নির্বাচন থেকে সরে যেতে নৌকার প্রার্থী শুধু প্রকাশ্যে নয়—বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদের হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা খালি মাঠে গোল দিতে চান।’
জানতে চাইলে আবু ইউসুফ ছৈয়াল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনের নামে টাকা অপচয় করে লাভ কী? আমার ১৫-২০ লাখ টাকা খরচ হবে। তাই বলেছি, টাকাগুলো খরচ করে লাভ কী। আমি দুবার জয়ী হয়েছি। পূর্বেও আমার সঙ্গে বিএনপি ও দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিল। কিন্তু নৌকা বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে।’
উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চর রমণীমোহন ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের আবু ইউসুফ ছৈয়াল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. সালেহ আহম্মেদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী ছায়েদুর রহমান খলিফা, মো. মনিরুল ইসলাম ও মো. আব্দুল কাদের। আগামী ৬ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ৭ ডিসেম্বর প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা দেবেশ কুমার সিংহ এ বিষয়ে বলেন, ‘প্রতীক বরাদ্দের আগে নির্বাচনী প্রচার আচরণবিধির লঙ্ঘন। এ ছাড়া এক প্রার্থী আরেক প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে সরে যেতে বলতে পারেন না। এটিও আচরণবিধি লঙ্ঘনের মধ্যে পড়ে। কোনো প্রার্থী যদি তথ্য-প্রমাণসহ লিখিত অভিযোগ দেন, তবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে বর্তমান চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ ছৈয়ালের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। দুর্গম এলাকা হওয়ায় তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়-স্বজনদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। ইউসুফ ছৈয়াল ও তাঁর ভাতিজাদের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা ও চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে। সর্বশেষ গত ১৬ জুন আব্দুস সহিদ নামে এক জেলেকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ ছৈয়াল ও তাঁর ছেলে আবু সুফিয়ানসহ ১৩ জনের নামে সদর থানায় হত্যা মামলা হয়। চুরির অপবাদ দিয়ে ইউসুফ ছৈয়ালের নির্দেশে আমীর হোসেন নামের এক কৃষককেও সম্প্রতি গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর তাঁকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নামে মামলা হয়। দুটি মামলায় বেশির ভাগ আসামিই চেয়ারম্যানের আত্মীয়-স্বজন। একই বছরের ২২ জুলাই তাঁর পুত্রবধূ সুমাইয়া ইসলাম শান্তা বাদী হয়ে স্বামী আবু সুফিয়ান ও শ্বশুর আবু ইউসুফ ছৈয়ালকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলা করেন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দল থেকে মনোনয়ন পেলেও এলাকায় বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারণে তাঁর (ছৈয়াল) জনপ্রিয়তা তলানিতে। এ নিয়ে এলাকার সাধারণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভেতরে ভেতরে অসন্তোষ বিরাজ করছে। ফলে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে পরাজয় নিশ্চিত হবে। এটা বুঝতে পেরেই নির্বাচনী মাঠে তিনি কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রাখতে চাচ্ছেন না।
‘সময় আছে, মনোনয়ন প্রত্যাহার করুন। অযথা টাকা খরচ করবেন না। আমারও ২০-২৫ লাখ টাকা খরচ করাবেন না। নির্বাচন কেমনে করতে হয়, সেটা আমি জানি। সাধারণ মানুষ ভোট দিলেও চেয়ারম্যান আর না দিলেও চেয়ারম্যান। তাই আবারও বলছি, সময় থাকতে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। ভালো হবে।’
কথাগুলো প্রতিপক্ষের উদ্দেশ্যে বলছেন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ২০ নম্বর চর রমণীমোহন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ ছৈয়াল। গত বুধবার রাতে ওই ইউনিয়নের মজুচৌধুরীর হাট পূর্ব বাজারে নির্বাচনী এক সভায় তিনি ইসলামী আন্দোলনের চেয়ারম্যান প্রার্থী সালেহ আহম্মদের উদ্দেশে এমন হুঁশিয়ারি দেন। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে ওই অনুষ্ঠানে তিনি এমন বক্তব্য দেন। যার একটি ভিডিওচিত্র আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে।
এ ছাড়া গত বৃহস্পতিবার রাতেও মজুচৌধুরীর হাটের বিভিন্ন স্থানে একই রকম কথা বলেছেন তিনি। আবু ইউসুফ ছৈয়ালকে বলতে শোনা যায়, ‘বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হতে চাই।’ এ জন্য অন্য প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র উঠিয়ে নিতে প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছেন তিনি। তা না করলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সঙ্গে শত্রুতার সৃষ্টি হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চতুর্থ ধাপে ওই ইউপিতে আগামী ২৬ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ হবে। কিন্তু নির্বাচন প্রতীক এখনো বরাদ্দ হয়নি। এরপরও নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আয়োজিত জনসভায় আবু ইউসুফ ছৈয়াল আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের হুঁশিয়ার করতে চাই। অতীতে যেটা চিন্তাভাবনা করেছেন—সেটা এবার হবে না। ২০ নম্বর চর রমণীমোহন ইউনিয়নের সাড়ে ১৯ বা ২০ হাজার ভোটের মধ্যে যদি ১৮ হাজার ভোট কাস্ট হয়, আমি জোর গলায় বলতে পারি অন্তত ১৯ হাজার ভোট নৌকা মার্কায় পড়বে। আপনারা চিন্তা-ভাবনা করুন। কিছু বলব না। কিন্তু দেখা হবে নির্বাচনের পরে। নির্বাচনের পর আপনাদের সঙ্গে মাদ্রাসা-মসজিদে দেখা হবে।’
এ ব্যাপারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সভাপতি মো. ইব্রাহিম বলেন, ‘নির্বাচন থেকে সরে যেতে নৌকার প্রার্থী শুধু প্রকাশ্যে নয়—বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদের হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা খালি মাঠে গোল দিতে চান।’
জানতে চাইলে আবু ইউসুফ ছৈয়াল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনের নামে টাকা অপচয় করে লাভ কী? আমার ১৫-২০ লাখ টাকা খরচ হবে। তাই বলেছি, টাকাগুলো খরচ করে লাভ কী। আমি দুবার জয়ী হয়েছি। পূর্বেও আমার সঙ্গে বিএনপি ও দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিল। কিন্তু নৌকা বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে।’
উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চর রমণীমোহন ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের আবু ইউসুফ ছৈয়াল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. সালেহ আহম্মেদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী ছায়েদুর রহমান খলিফা, মো. মনিরুল ইসলাম ও মো. আব্দুল কাদের। আগামী ৬ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ৭ ডিসেম্বর প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা দেবেশ কুমার সিংহ এ বিষয়ে বলেন, ‘প্রতীক বরাদ্দের আগে নির্বাচনী প্রচার আচরণবিধির লঙ্ঘন। এ ছাড়া এক প্রার্থী আরেক প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে সরে যেতে বলতে পারেন না। এটিও আচরণবিধি লঙ্ঘনের মধ্যে পড়ে। কোনো প্রার্থী যদি তথ্য-প্রমাণসহ লিখিত অভিযোগ দেন, তবে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে বর্তমান চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ ছৈয়ালের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। দুর্গম এলাকা হওয়ায় তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়-স্বজনদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। ইউসুফ ছৈয়াল ও তাঁর ভাতিজাদের বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা ও চাঁদাবাজির মামলা রয়েছে। সর্বশেষ গত ১৬ জুন আব্দুস সহিদ নামে এক জেলেকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ ছৈয়াল ও তাঁর ছেলে আবু সুফিয়ানসহ ১৩ জনের নামে সদর থানায় হত্যা মামলা হয়। চুরির অপবাদ দিয়ে ইউসুফ ছৈয়ালের নির্দেশে আমীর হোসেন নামের এক কৃষককেও সম্প্রতি গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর তাঁকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নামে মামলা হয়। দুটি মামলায় বেশির ভাগ আসামিই চেয়ারম্যানের আত্মীয়-স্বজন। একই বছরের ২২ জুলাই তাঁর পুত্রবধূ সুমাইয়া ইসলাম শান্তা বাদী হয়ে স্বামী আবু সুফিয়ান ও শ্বশুর আবু ইউসুফ ছৈয়ালকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে মামলা করেন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দল থেকে মনোনয়ন পেলেও এলাকায় বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারণে তাঁর (ছৈয়াল) জনপ্রিয়তা তলানিতে। এ নিয়ে এলাকার সাধারণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভেতরে ভেতরে অসন্তোষ বিরাজ করছে। ফলে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে পরাজয় নিশ্চিত হবে। এটা বুঝতে পেরেই নির্বাচনী মাঠে তিনি কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রাখতে চাচ্ছেন না।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে