নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া এই অবৈধ সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, গুম, খুনে জড়িত থাকার অভিযোগে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয়ের মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা দলের সম্মেলনে আমীর খসরু মাহমুদ এই মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, আগামী নির্বাচনে ভোটচুরির ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সব ভোট চোররা আজ এক জায়গায় যুক্ত হয়েছে। কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নিয়ে সরকার একটা রেজিম তৈরি করেছে। এরা সরকার নয়, এরা দখলদার।
গুম খুন হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আজ আন্তর্জাতিকভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ হয়েছে উল্লেখ করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে দেশে ও দেশের বাইরে কেউ নেই। বাংলাদেশের জনগণ নেই, আর বাইরে গণতন্ত্র কামী কোন কেউ নেই। কিছু দুর্নীতিবাজ লোককে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে আছে আওয়ামী লীগ।
সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দেশে দিন দিন সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারকে যারা ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে চেষ্টা করছে তাদেরও কোন ভিত্তি নেই। দেশের মানুষ আজ কঠিন সময় পার করছে। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, কিন্তু আমরা থেমে নেই। সময় এসেছে, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছর গুরুত্বপূর্ণ সময় অতিক্রম করব। আগামী ছয় মাস এক বছরের মধ্যে এই সরকারের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। একটি অবৈধ অনির্বাচিত সরকারকে আর সময় দেওয়া যাবে না।
সরকার দিনের পর জুলুম নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এরা সরকার নয়, এরা দখলদার। কিছু দুর্নীতি বাজ ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ আমলা নিয়ে এ সরকার। এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। বিল্ডিংয়ে ফাউন্ডেশন না থাকলে যেভাবে ভেঙে যায়, সেভাবে এ অবৈধ সরকার ও ভেঙে যাবে, তারা ভেঙে যাওয়ার আগেই আমাদের ভেঙে ফেলতে হবে।
নেতা-কর্মীদের নতুন স্লোগান হিসেবে, তুই চোর, তুই চোর, ভোট চোর, ভোট চোর, বলার জন্য আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শেখ হাসিনার বদলে কেয়ারটেকার, ইভিএমের বদলে ব্যালট পেপার, বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। স্লোগানের মাধ্যমে জনগণকে উদ্ধৃত করতে হবে। প্রতিটি আন্দোলনে নতুন নতুন স্লোগান সৃষ্টি হয়। আমরা আন্দোলনে নেমে গেছি, শেখ হাসিনার পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন বন্ধ হবে না। এ আন্দোলনের জন্য মহিলাদের তৈরি হতে হবে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা রাখতে হবে। আগামী দিনে আরও কঠিনভাবে রাজপথে থাকতে হবে। এক জায়গায় আন্দোলন হবে না, দেশের প্রতিটি কোনায় কোনায় জায়গায় জায়গায় আন্দোলন হবে।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া এই অবৈধ সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, গুম, খুনে জড়িত থাকার অভিযোগে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয়ের মাঠে চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা দলের সম্মেলনে আমীর খসরু মাহমুদ এই মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, আগামী নির্বাচনে ভোটচুরির ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। সব ভোট চোররা আজ এক জায়গায় যুক্ত হয়েছে। কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নিয়ে সরকার একটা রেজিম তৈরি করেছে। এরা সরকার নয়, এরা দখলদার।
গুম খুন হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আজ আন্তর্জাতিকভাবে নিষেধাজ্ঞা আরোপ হয়েছে উল্লেখ করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে দেশে ও দেশের বাইরে কেউ নেই। বাংলাদেশের জনগণ নেই, আর বাইরে গণতন্ত্র কামী কোন কেউ নেই। কিছু দুর্নীতিবাজ লোককে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে আছে আওয়ামী লীগ।
সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দেশে দিন দিন সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারকে যারা ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে চেষ্টা করছে তাদেরও কোন ভিত্তি নেই। দেশের মানুষ আজ কঠিন সময় পার করছে। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে, কিন্তু আমরা থেমে নেই। সময় এসেছে, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছর গুরুত্বপূর্ণ সময় অতিক্রম করব। আগামী ছয় মাস এক বছরের মধ্যে এই সরকারের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। একটি অবৈধ অনির্বাচিত সরকারকে আর সময় দেওয়া যাবে না।
সরকার দিনের পর জুলুম নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এরা সরকার নয়, এরা দখলদার। কিছু দুর্নীতি বাজ ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজ আমলা নিয়ে এ সরকার। এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। বিল্ডিংয়ে ফাউন্ডেশন না থাকলে যেভাবে ভেঙে যায়, সেভাবে এ অবৈধ সরকার ও ভেঙে যাবে, তারা ভেঙে যাওয়ার আগেই আমাদের ভেঙে ফেলতে হবে।
নেতা-কর্মীদের নতুন স্লোগান হিসেবে, তুই চোর, তুই চোর, ভোট চোর, ভোট চোর, বলার জন্য আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শেখ হাসিনার বদলে কেয়ারটেকার, ইভিএমের বদলে ব্যালট পেপার, বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। স্লোগানের মাধ্যমে জনগণকে উদ্ধৃত করতে হবে। প্রতিটি আন্দোলনে নতুন নতুন স্লোগান সৃষ্টি হয়। আমরা আন্দোলনে নেমে গেছি, শেখ হাসিনার পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন বন্ধ হবে না। এ আন্দোলনের জন্য মহিলাদের তৈরি হতে হবে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা রাখতে হবে। আগামী দিনে আরও কঠিনভাবে রাজপথে থাকতে হবে। এক জায়গায় আন্দোলন হবে না, দেশের প্রতিটি কোনায় কোনায় জায়গায় জায়গায় আন্দোলন হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে