কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারে কমলগঞ্জের মুন্সীবাজার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণকেন্দ্রের পাশে দীর্ঘদিন ধরে বাজারের ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে দুর্গন্ধে কষ্ট হচ্ছে হাসপাতালে আসা রোগী ও স্বজন, পথচারী, গাড়ির যাত্রী ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের। স্থানটি রাস্তার পাশে হওয়ায় দুর্গন্ধে সড়ক দিয়ে চলাচলের সময় নাক চেপে ধরে যেতে হয় তাঁদের।
এ ছাড়া আবর্জনার স্তূপ থেকে মশা-মাছির উপদ্রবে ভোগান্তি বাড়ছে হাসপাতালের রোগী ও স্বজনদের। এ কারণে হাসপাতালের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, উপজেলার মধ্যে মুন্সিবাজার একটি অন্যতম বাজার। এই বাজারে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণকেন্দ্র আছে। এখানে সেবা নিতে আশপাশের তিন ইউনিয়নের মানুষ আসে। এ ছাড়া বাজারে প্রতিদিন হাজারো মানুষ আসেন তাঁদের প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে। বর্তমানে সঠিক তদারকির অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে বাজারের সৌন্দর্য। পাশাপাশি আবর্জনায় দুর্ভোগ বাড়ছে হাসপাতালে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মুন্সিবাজার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ডাকঘরের পাশের খোলা জায়গায় বাজারের ব্যবসায়ীরা প্লাস্টিকের বোতল, কার্টন, ককশিট, কাগজ, পলিথিন, বস্তাবন্দী বাসি-পচা খাবার ইত্যাদি ফেলছেন। যে যার মতো করে প্রতিদিন ময়লা ফেলার কারণে ধীরে ধীরে স্তূপ তৈরি হয়।
এসব আবর্জনার দুর্গন্ধের মধ্যেই সড়ক দিয়ে কালিপ্রসাদ উচ্চবিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের চলাচল করতে হয়।
এ ছাড়া বাজারের চারদিকে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় কাঁচাবাজার, মাছবাজারসহ বাজারের ভেতরের বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। পাশাপাশি স্থানীয় দোকানি ও বাজারে আসা মানুষের যত্রতত্র-পায়খানা প্রস্রাব করায় দুর্গন্ধে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ।
মুন্সিবাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, ময়লার দুর্গন্ধে বাজারে ব্যবসা করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। ক্রেতাদেরও অনেক কষ্ট হয়। এই আবর্জনা বাজারের পাশে রাখার কারণে পুরো এলাকা দুর্গন্ধে ভরে যায়। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা প্রশাসন ও ব্যবসায়ী সমিতির কাছে দাবি জানানো হচ্ছে বাজারে একটি গণশৌচাগার ও ময়লা ফেলার স্থান করে দেওয়ার জন্য।
পথচারী রাহিন আহমদ বলেন, আমাদের প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে আসা-যাওয়া করতে হয়। রাস্তার পাশের ময়লা-আবর্জনা আর অসহনীয় দুর্গন্ধে চলাচল করতে কষ্ট হয়।
স্কুলশিক্ষার্থী মাহিন আহমদ বলে, আমরা প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করি। এখানের দুর্গন্ধে আমাদের কষ্ট হয়। দ্রুত সময়ে বাজারের ময়লা অপসারণ করা হোক। সরকারিভাবে নির্দিষ্ট জায়গা দেওয়া হোক ময়লা ফেলার।
বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি মাওলানা মাশহুদ আহমেদ বলেন, ‘নির্দিষ্ট কোনো জায়গা না থাকায় বাজারের ময়লা এখানে ফেলা হচ্ছে। আমরা মাঝেমধ্যে গিয়ে আগুন দিয়ে ময়লা পুড়িয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করেছি।’
এ বিষয়ে মুন্সিবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নাহিদ আহমেদ তরফদার বলেন, ‘আমি উপজেলায় মাসিক সভায় বিষয়টি নিয়ে (টিএইচও) কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তিনি বিষয়টি দেখবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।
এ বিষয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিফাত উদ্দিন বলেন, ‘ময়লা-আবর্জনা অপসারণের ব্যাপারে কথা বলে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
মৌলভীবাজারে কমলগঞ্জের মুন্সীবাজার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণকেন্দ্রের পাশে দীর্ঘদিন ধরে বাজারের ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে দুর্গন্ধে কষ্ট হচ্ছে হাসপাতালে আসা রোগী ও স্বজন, পথচারী, গাড়ির যাত্রী ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের। স্থানটি রাস্তার পাশে হওয়ায় দুর্গন্ধে সড়ক দিয়ে চলাচলের সময় নাক চেপে ধরে যেতে হয় তাঁদের।
এ ছাড়া আবর্জনার স্তূপ থেকে মশা-মাছির উপদ্রবে ভোগান্তি বাড়ছে হাসপাতালের রোগী ও স্বজনদের। এ কারণে হাসপাতালের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, উপজেলার মধ্যে মুন্সিবাজার একটি অন্যতম বাজার। এই বাজারে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণকেন্দ্র আছে। এখানে সেবা নিতে আশপাশের তিন ইউনিয়নের মানুষ আসে। এ ছাড়া বাজারে প্রতিদিন হাজারো মানুষ আসেন তাঁদের প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে। বর্তমানে সঠিক তদারকির অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে বাজারের সৌন্দর্য। পাশাপাশি আবর্জনায় দুর্ভোগ বাড়ছে হাসপাতালে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মুন্সিবাজার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ডাকঘরের পাশের খোলা জায়গায় বাজারের ব্যবসায়ীরা প্লাস্টিকের বোতল, কার্টন, ককশিট, কাগজ, পলিথিন, বস্তাবন্দী বাসি-পচা খাবার ইত্যাদি ফেলছেন। যে যার মতো করে প্রতিদিন ময়লা ফেলার কারণে ধীরে ধীরে স্তূপ তৈরি হয়।
এসব আবর্জনার দুর্গন্ধের মধ্যেই সড়ক দিয়ে কালিপ্রসাদ উচ্চবিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের চলাচল করতে হয়।
এ ছাড়া বাজারের চারদিকে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় কাঁচাবাজার, মাছবাজারসহ বাজারের ভেতরের বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। পাশাপাশি স্থানীয় দোকানি ও বাজারে আসা মানুষের যত্রতত্র-পায়খানা প্রস্রাব করায় দুর্গন্ধে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ।
মুন্সিবাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, ময়লার দুর্গন্ধে বাজারে ব্যবসা করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। ক্রেতাদেরও অনেক কষ্ট হয়। এই আবর্জনা বাজারের পাশে রাখার কারণে পুরো এলাকা দুর্গন্ধে ভরে যায়। দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা প্রশাসন ও ব্যবসায়ী সমিতির কাছে দাবি জানানো হচ্ছে বাজারে একটি গণশৌচাগার ও ময়লা ফেলার স্থান করে দেওয়ার জন্য।
পথচারী রাহিন আহমদ বলেন, আমাদের প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে আসা-যাওয়া করতে হয়। রাস্তার পাশের ময়লা-আবর্জনা আর অসহনীয় দুর্গন্ধে চলাচল করতে কষ্ট হয়।
স্কুলশিক্ষার্থী মাহিন আহমদ বলে, আমরা প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করি। এখানের দুর্গন্ধে আমাদের কষ্ট হয়। দ্রুত সময়ে বাজারের ময়লা অপসারণ করা হোক। সরকারিভাবে নির্দিষ্ট জায়গা দেওয়া হোক ময়লা ফেলার।
বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি মাওলানা মাশহুদ আহমেদ বলেন, ‘নির্দিষ্ট কোনো জায়গা না থাকায় বাজারের ময়লা এখানে ফেলা হচ্ছে। আমরা মাঝেমধ্যে গিয়ে আগুন দিয়ে ময়লা পুড়িয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করেছি।’
এ বিষয়ে মুন্সিবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নাহিদ আহমেদ তরফদার বলেন, ‘আমি উপজেলায় মাসিক সভায় বিষয়টি নিয়ে (টিএইচও) কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তিনি বিষয়টি দেখবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।
এ বিষয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিফাত উদ্দিন বলেন, ‘ময়লা-আবর্জনা অপসারণের ব্যাপারে কথা বলে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে