আপনার অভিনয়ের শুরু কীভাবে?
ছোটবেলা থেকেই আবৃত্তিতে মনোযোগ ছিল। গ্রামের নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নিতাম। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়ে পড়ার সময় থেকে মঞ্চে অভিনয় শুরু করি। মীর মোশাররফ হোসেন হলের নাট্য সম্পাদক ছিলাম। আমার বাবা অভিনয়ের ব্যাপারে আমাকে খুব উৎসাহ দিতেন। ১৯৮৩ সালে ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত হই। ঢাকা থিয়েটারের হয়ে ‘কীত্তনখোলা’, ‘কেরামত মঙ্গল’, ‘হাত হদাই’, ‘যৈবতী কন্যার মন’, ‘প্রাচ্য’, ‘চাকা’, ‘বনপাংশুল’ ইত্যাদি জনপ্রিয় নাটকে অভিনয় করেছি। সেখানে হুমায়ুন ফরীদি, আফজাল হোসেন, সুবর্ণা মুস্তাফা, শিমূল ইউসুফ, রাইসুল ইসলাম আসাদ, আহমেদ রুবেলের মতো অভিনেতার সঙ্গে কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে।
অভিনয়ে আপনার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট কী?
বরেণ্য লেখক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের নাটকে অভিনয় করাই ছিল আমার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। সে সময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘বারো রকম মানুষ’ নাটকে রসিক লাল নামের নেতিবাচক চরিত্রটি পরিচিতি পাইয়ে দিয়েছিল। বিটিভি থেকেই হুমায়ূন আহমেদের ‘অচিন বৃক্ষ’ নাটকে অভিনয়ের সুযোগ পাই।
আপনার জীবনের বড় পাওয়া কী?
শ্রদ্ধেয় হুমায়ূন আহমেদ তাঁর ‘লিলুয়া বাতাস’ বইটি আমাকে উৎসর্গ করেছিলেন। আমার জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া এটা।
বর্তমান নাটকের হালচাল সম্পর্কে আপনার মতামত?
এখন তো অনেক চ্যানেল, দিন দিন নাটক ও শিল্পীর সংখ্যাও বেড়েছে। অনেক ভালো নির্মাতা তৈরি হয়েছেন। যাঁরা যথেষ্ট মেধাবী ও সময়ের সঙ্গে প্রযুক্তির সমন্বয় করে কাজ করছেন। এটা ভালো এবং ইতিবাচক।
শিল্পচর্চার উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম কোনটি মনে করেন?
মঞ্চ, মঞ্চ এবং মঞ্চ। শিল্পের চর্চার জন্য মঞ্চে কাজ করা জরুরি। কারণ, মঞ্চ হলো অভিনয়ের বিদ্যাপীঠ।
তরুণ ও নতুন শিল্পীরা কেমন করছেন?
নতুন-পুরোনো সংমিশ্রণেই পরিপূর্ণতা আসে। নতুনরা যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন। তবে একটা ব্যাপার মনে হয়েছে, অনেকে চর্চার জায়গা থেকে সরে আসছেন।
আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু যদি বলেন?
আমি যেন অভিনয় থেকে সরে যাই, সেই চেষ্টা করেছেন কেউ কেউ। কেউ আবার চলার পথেও বাধা হয়েছেন। মনোবল হারাইনি। একটা সময় পর আমি বুঝতে পারি, মঞ্চ আমার নিজের জায়গা, অভিনয়টাই আমার লক্ষ্য। জীবনের এ পর্যায়ে এসে দেখি, যাঁরা আমায় নিয়ে নানা কথা বলতেন, এখন তাঁরাই আমাকে নিয়ে গর্ব করেন। জীবনে যা চেয়েছি, তার চেয়ে অনেক বেশি পেয়েছি। আমার অভিনয়জীবন নিয়ে আমি তৃপ্ত।
পেশাদার অভিনয়ের আগে কী করতেন?
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করার পর ব্র্যাকসহ কয়েকটি এনজিওতে কাজ করতাম।
অভিনয় ছাড়া আর কী করেন?
লেখালেখির চেষ্টা করি। ‘কালসাপের দংশন’, ‘উচ্চবংশ পাত্র চাই’, ‘ডিগবাজি’, ‘দুই বাসিন্দা’, ‘পানিপড়া’সহ বেশ কিছু নাটকের চিত্রনাট্য লিখেছি। ‘বদরাগী বদরুল’, ‘হাউ মাউ খাও’সহ কয়েকটি নাটক পরিচালনা করেছি।
কোন কবি বা লেখকের বই ভালো লাগে?
রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিম, সুনীল, শীর্ষেন্দু, শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা পড়ি; জীবনানন্দ দাশ, নজরুল, শামসুর রাহমান, আখতারুজ্জামান, শামসুল হক, সেলিম আল দীন পড়ি। এগুলো পড়ার পর যদি কিছু লিখতে যাই আমার লজ্জা লাগে। একসময় চেষ্টা করতাম কবিতা লেখার। যখনই লিখতে যাই, মনে হয় জীবনানন্দ দাশ তো লিখে গেছেন এটা। আমি আবার জীবনানন্দ দাশের খুব ভক্ত, আল মাহমুদের খুব ভক্ত।
আপনি তো একাধারে অভিনেতা, নাট্যনির্মাতা ও রচয়িতা। কোন পরিচয়টা আপনার বেশি ভালো লাগে?
আমি অভিনয়টাই বেশি করি। লেখালেখি তো অল্প কিছু। ৭-৮টা নাটক লিখে কি আর নাট্যকার হওয়া যায়?
অভিনয়ের ক্ষেত্রে কোন ধরনের চরিত্রে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন?
আমরা তো হুমায়ূন আহমেদের ভাবশিষ্য; দুঃখের নাটক, আনন্দের নাটক, প্রেম-ভালোবাসার নাটক, হাসির নাটক এগুলো আমরা বিভাজন করি না। হুমায়ূন আহমেদ বলতেন, ‘তুমি নাটক করবা, অভিনয় করবা, হাসি থাকলে হাসবা, কান্না থাকলে কাঁদবা। তুমি শুধু অভিনয়টা করে যাও।’
আপনার সফলতার পেছনে কোন বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন?
যদি সঠিকভাবে, সঠিক পথে পরিশ্রম করা যায়, তাহলে কোনো কিছুই বিফলে যায় না। আমি ভাগ্যে বিশ্বাসী নই। আমি মনে করি, এটা আমার শ্রম, সততা, নিষ্ঠা, একাগ্রতা, অধ্যবসায়, চর্চার ফল।
আপনি কেন জন্মদিন পালন করেন না?
২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে আমার জন্মদিন। শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি জন্মদিন পালন করা থেকে বিরত থাকি।
গ্রামে এলে কেমন লাগে আপনার?
আমার জন্মস্থান মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে। এখন বাড়ি করেছি ঘিওর উপজেলার বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে। ব্যস্ততার ফাঁকে যখনই সময় পাই, ছুটে আসি শেকড়ের টানে। গাঁয়ের মাটি, মানুষ যেন আমার অন্তরের একটা অংশ।
আপনার শ্বশুরবাড়ি কোথায়?
আমার স্ত্রীর বাবার বাড়ি আসামে। সেই হিসেবে তিনি অসমিয়া। তবে তাঁর জন্ম ঢাকাতে। তাঁরা ঢাকাতেই সেটেল্ড।
আপনার অভিনয়ের শুরু কীভাবে?
ছোটবেলা থেকেই আবৃত্তিতে মনোযোগ ছিল। গ্রামের নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নিতাম। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়ে পড়ার সময় থেকে মঞ্চে অভিনয় শুরু করি। মীর মোশাররফ হোসেন হলের নাট্য সম্পাদক ছিলাম। আমার বাবা অভিনয়ের ব্যাপারে আমাকে খুব উৎসাহ দিতেন। ১৯৮৩ সালে ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত হই। ঢাকা থিয়েটারের হয়ে ‘কীত্তনখোলা’, ‘কেরামত মঙ্গল’, ‘হাত হদাই’, ‘যৈবতী কন্যার মন’, ‘প্রাচ্য’, ‘চাকা’, ‘বনপাংশুল’ ইত্যাদি জনপ্রিয় নাটকে অভিনয় করেছি। সেখানে হুমায়ুন ফরীদি, আফজাল হোসেন, সুবর্ণা মুস্তাফা, শিমূল ইউসুফ, রাইসুল ইসলাম আসাদ, আহমেদ রুবেলের মতো অভিনেতার সঙ্গে কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছে।
অভিনয়ে আপনার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট কী?
বরেণ্য লেখক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের নাটকে অভিনয় করাই ছিল আমার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। সে সময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘বারো রকম মানুষ’ নাটকে রসিক লাল নামের নেতিবাচক চরিত্রটি পরিচিতি পাইয়ে দিয়েছিল। বিটিভি থেকেই হুমায়ূন আহমেদের ‘অচিন বৃক্ষ’ নাটকে অভিনয়ের সুযোগ পাই।
আপনার জীবনের বড় পাওয়া কী?
শ্রদ্ধেয় হুমায়ূন আহমেদ তাঁর ‘লিলুয়া বাতাস’ বইটি আমাকে উৎসর্গ করেছিলেন। আমার জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া এটা।
বর্তমান নাটকের হালচাল সম্পর্কে আপনার মতামত?
এখন তো অনেক চ্যানেল, দিন দিন নাটক ও শিল্পীর সংখ্যাও বেড়েছে। অনেক ভালো নির্মাতা তৈরি হয়েছেন। যাঁরা যথেষ্ট মেধাবী ও সময়ের সঙ্গে প্রযুক্তির সমন্বয় করে কাজ করছেন। এটা ভালো এবং ইতিবাচক।
শিল্পচর্চার উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম কোনটি মনে করেন?
মঞ্চ, মঞ্চ এবং মঞ্চ। শিল্পের চর্চার জন্য মঞ্চে কাজ করা জরুরি। কারণ, মঞ্চ হলো অভিনয়ের বিদ্যাপীঠ।
তরুণ ও নতুন শিল্পীরা কেমন করছেন?
নতুন-পুরোনো সংমিশ্রণেই পরিপূর্ণতা আসে। নতুনরা যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন। তবে একটা ব্যাপার মনে হয়েছে, অনেকে চর্চার জায়গা থেকে সরে আসছেন।
আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু যদি বলেন?
আমি যেন অভিনয় থেকে সরে যাই, সেই চেষ্টা করেছেন কেউ কেউ। কেউ আবার চলার পথেও বাধা হয়েছেন। মনোবল হারাইনি। একটা সময় পর আমি বুঝতে পারি, মঞ্চ আমার নিজের জায়গা, অভিনয়টাই আমার লক্ষ্য। জীবনের এ পর্যায়ে এসে দেখি, যাঁরা আমায় নিয়ে নানা কথা বলতেন, এখন তাঁরাই আমাকে নিয়ে গর্ব করেন। জীবনে যা চেয়েছি, তার চেয়ে অনেক বেশি পেয়েছি। আমার অভিনয়জীবন নিয়ে আমি তৃপ্ত।
পেশাদার অভিনয়ের আগে কী করতেন?
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করার পর ব্র্যাকসহ কয়েকটি এনজিওতে কাজ করতাম।
অভিনয় ছাড়া আর কী করেন?
লেখালেখির চেষ্টা করি। ‘কালসাপের দংশন’, ‘উচ্চবংশ পাত্র চাই’, ‘ডিগবাজি’, ‘দুই বাসিন্দা’, ‘পানিপড়া’সহ বেশ কিছু নাটকের চিত্রনাট্য লিখেছি। ‘বদরাগী বদরুল’, ‘হাউ মাউ খাও’সহ কয়েকটি নাটক পরিচালনা করেছি।
কোন কবি বা লেখকের বই ভালো লাগে?
রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিম, সুনীল, শীর্ষেন্দু, শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা পড়ি; জীবনানন্দ দাশ, নজরুল, শামসুর রাহমান, আখতারুজ্জামান, শামসুল হক, সেলিম আল দীন পড়ি। এগুলো পড়ার পর যদি কিছু লিখতে যাই আমার লজ্জা লাগে। একসময় চেষ্টা করতাম কবিতা লেখার। যখনই লিখতে যাই, মনে হয় জীবনানন্দ দাশ তো লিখে গেছেন এটা। আমি আবার জীবনানন্দ দাশের খুব ভক্ত, আল মাহমুদের খুব ভক্ত।
আপনি তো একাধারে অভিনেতা, নাট্যনির্মাতা ও রচয়িতা। কোন পরিচয়টা আপনার বেশি ভালো লাগে?
আমি অভিনয়টাই বেশি করি। লেখালেখি তো অল্প কিছু। ৭-৮টা নাটক লিখে কি আর নাট্যকার হওয়া যায়?
অভিনয়ের ক্ষেত্রে কোন ধরনের চরিত্রে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন?
আমরা তো হুমায়ূন আহমেদের ভাবশিষ্য; দুঃখের নাটক, আনন্দের নাটক, প্রেম-ভালোবাসার নাটক, হাসির নাটক এগুলো আমরা বিভাজন করি না। হুমায়ূন আহমেদ বলতেন, ‘তুমি নাটক করবা, অভিনয় করবা, হাসি থাকলে হাসবা, কান্না থাকলে কাঁদবা। তুমি শুধু অভিনয়টা করে যাও।’
আপনার সফলতার পেছনে কোন বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন?
যদি সঠিকভাবে, সঠিক পথে পরিশ্রম করা যায়, তাহলে কোনো কিছুই বিফলে যায় না। আমি ভাগ্যে বিশ্বাসী নই। আমি মনে করি, এটা আমার শ্রম, সততা, নিষ্ঠা, একাগ্রতা, অধ্যবসায়, চর্চার ফল।
আপনি কেন জন্মদিন পালন করেন না?
২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসে আমার জন্মদিন। শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমি জন্মদিন পালন করা থেকে বিরত থাকি।
গ্রামে এলে কেমন লাগে আপনার?
আমার জন্মস্থান মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে। এখন বাড়ি করেছি ঘিওর উপজেলার বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে। ব্যস্ততার ফাঁকে যখনই সময় পাই, ছুটে আসি শেকড়ের টানে। গাঁয়ের মাটি, মানুষ যেন আমার অন্তরের একটা অংশ।
আপনার শ্বশুরবাড়ি কোথায়?
আমার স্ত্রীর বাবার বাড়ি আসামে। সেই হিসেবে তিনি অসমিয়া। তবে তাঁর জন্ম ঢাকাতে। তাঁরা ঢাকাতেই সেটেল্ড।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে