রাঙামাটি প্রতিনিধি
এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে রাঙামাটির কাউখালী বন বিভাগের জায়গা বেদখল করে বাড়িঘর নির্মাণ, বাগান সৃষ্টি ও ইটভাটায় মাটি বিক্রি করে একটি অংশে বাঁধ দিয়ে পুকুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ওই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ আবু বকর ওরফে বাহাদুর। তিনি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পোমরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য। তবে তাঁর দাবি, তাঁর পৈতৃক জমিই ভোগদখল করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২৪ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণে সোনাইছড়ি গ্রাম। সেখানে কয়েক শ পাহাড়ি ও বাঙালি পরিবারের বাস।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সোনাইছড়িতে বন বিভাগের ১ হাজার ৭০০ একর বনভূমি রয়েছে। পাশাপাশি সরকারি খাস জমি এবং কিছু ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. খোরশেদ ও মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘কোনটা সরকারের খাস জমি, কোনটা রেকর্ডভুক্ত জমি, কোনটা বন বিভাগের জমি তা তো আমরা জানি না। কিন্তু কয়েক বছর আগে থেকে এখানে বাইরের লোকজন এসে বন বিভাগের ভূমি বেদখল করে ভোগ করছে। বন বিভাগ তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।’
অভিযোগ অস্বীকার করে আবু বকর বলেন, ‘আমি পৈতৃক জমি ভোগদখল করছি। এটি বন বিভাগের নয়। আমি ২০১১ সালে পোমরা ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার নির্বাচিত হই। আমি পোমরা ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলাম। বর্তমানে ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসাবে আছি। সোনাইছড়ি আমার পিতার পূর্ব পুরুষদের জমি আছে। তা ছাড়া আমি সেখানে আরও ৫ কানি জমি কিনেছি। রেকর্ড করার চেষ্টা চলছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছোট ভাই আবু জাফর সেই জমি দেখাশোনা করে। আমি সেখানে যাই না।’
জানতে চাইলে আবু জাফর বলেন, ‘আমাদের পূর্ব পুরুষরা এই এলাকায় এসে জায়গা জমি চাষাবাদ করে বাগান সৃজন করে ভোগদখল করে আসছিলেন এবং আমাদের রেকর্ড আছে।’
বেতবুনিয়া ইউপির ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য নীলমনি চাকমা বলেন, ‘আবু বকর ও তাঁর ভাইয়েরা এই এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসছেন। কিন্তু তাঁদের রেকর্ড আছে কিনা সেটা বলতে পারব না।’
পোমরার বিট কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘আমি নোটিশ করেছি। নোটিশের সময় পার হয়ে গেছে। আবু জাফর ৭ / ৮ দিন পরে এসে আবার সময়ের আবেদন করেছে। তারা জমির কোনো কাগজপত্র এখনো আমাদের দেখাতে পারেনি।’
রেঞ্জ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বিপুলেশ্বর দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এ ধরনের একটা অভিযোগ পেয়েছি। আমি সাথে সাথে পোমরার বিট অফিসারকে বিষয়টি নিয়ে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কিন্তু তিনি এখনো আমাকে লিখিতভাবে কোনো রিপোর্ট দেননি।’
এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে রাঙামাটির কাউখালী বন বিভাগের জায়গা বেদখল করে বাড়িঘর নির্মাণ, বাগান সৃষ্টি ও ইটভাটায় মাটি বিক্রি করে একটি অংশে বাঁধ দিয়ে পুকুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ওই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ আবু বকর ওরফে বাহাদুর। তিনি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পোমরা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য। তবে তাঁর দাবি, তাঁর পৈতৃক জমিই ভোগদখল করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২৪ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণে সোনাইছড়ি গ্রাম। সেখানে কয়েক শ পাহাড়ি ও বাঙালি পরিবারের বাস।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সোনাইছড়িতে বন বিভাগের ১ হাজার ৭০০ একর বনভূমি রয়েছে। পাশাপাশি সরকারি খাস জমি এবং কিছু ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. খোরশেদ ও মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘কোনটা সরকারের খাস জমি, কোনটা রেকর্ডভুক্ত জমি, কোনটা বন বিভাগের জমি তা তো আমরা জানি না। কিন্তু কয়েক বছর আগে থেকে এখানে বাইরের লোকজন এসে বন বিভাগের ভূমি বেদখল করে ভোগ করছে। বন বিভাগ তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।’
অভিযোগ অস্বীকার করে আবু বকর বলেন, ‘আমি পৈতৃক জমি ভোগদখল করছি। এটি বন বিভাগের নয়। আমি ২০১১ সালে পোমরা ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার নির্বাচিত হই। আমি পোমরা ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ছিলাম। বর্তমানে ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসাবে আছি। সোনাইছড়ি আমার পিতার পূর্ব পুরুষদের জমি আছে। তা ছাড়া আমি সেখানে আরও ৫ কানি জমি কিনেছি। রেকর্ড করার চেষ্টা চলছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছোট ভাই আবু জাফর সেই জমি দেখাশোনা করে। আমি সেখানে যাই না।’
জানতে চাইলে আবু জাফর বলেন, ‘আমাদের পূর্ব পুরুষরা এই এলাকায় এসে জায়গা জমি চাষাবাদ করে বাগান সৃজন করে ভোগদখল করে আসছিলেন এবং আমাদের রেকর্ড আছে।’
বেতবুনিয়া ইউপির ৪ নং ওয়ার্ডের সদস্য নীলমনি চাকমা বলেন, ‘আবু বকর ও তাঁর ভাইয়েরা এই এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে চাষাবাদ করে আসছেন। কিন্তু তাঁদের রেকর্ড আছে কিনা সেটা বলতে পারব না।’
পোমরার বিট কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘আমি নোটিশ করেছি। নোটিশের সময় পার হয়ে গেছে। আবু জাফর ৭ / ৮ দিন পরে এসে আবার সময়ের আবেদন করেছে। তারা জমির কোনো কাগজপত্র এখনো আমাদের দেখাতে পারেনি।’
রেঞ্জ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বিপুলেশ্বর দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এ ধরনের একটা অভিযোগ পেয়েছি। আমি সাথে সাথে পোমরার বিট অফিসারকে বিষয়টি নিয়ে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কিন্তু তিনি এখনো আমাকে লিখিতভাবে কোনো রিপোর্ট দেননি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে