মাদারীপুর প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদে সরিষার ফলনে বড় প্রভাব পড়েছে। গতবারের তুলনায় এবার বিঘাপ্রতি ফলন অর্ধেকে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। সময়মতো বীজ বপন, সার-কীটনাশক দিলেও আশানুরূপ ফলন না হওয়ায় হতাশ তাঁরা। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারি প্রণোদনার দাবি করেছেন তাঁরা।
সদর উপজেলার চরগোবিন্দ্রপুর গ্রামে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উঠতে শুরু করেছে সরিষার ফলন। মাঠে ফাল্গুনের রোদে চিকচিক করছে সোনালি ফসল। সোনার ফসলে কয়েক মাসের পরিশ্রম সার্থক হবে এমনটাই আশা ছিল কৃষকদের। কিন্তু সেই স্বপ্নে বাঁধ সেধেছে, ৬ ডিসেম্বর থেকে তিন দিন ব্যাপী ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ। এতে ফসল কয়েক দিনের জন্য পানির নিচে তলিয়ে যায়। তখন অনেক জমির সরিষা গাছ পচে গেছে। অনেক কৃষক পুনরায় বীজ বপন করলে খরচ অন্য বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। গত বার জমিতে যে পরিমাণ ফলন পেয়েছেন, এবার তার অর্ধেকে নেমে এসেছে।
কৃষক আব্দুল মাজেদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘গত বছর এক শতাংশ জমিতে খরচ হয়েছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। সেখানে ফলন হয়েছিল ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এবার সে পরিমাণ জমিতে দুই বার বীজ বুনায় খরচ পড়েছে ২০০ টাকা। এবার জমি থেকে খরচের টাকাই তুলতে পারব না। ফলনও ভালো হয়নি। গাছের আগা মরে গিয়েছিল।’
ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারি প্রণোদনার দাবি করেছেন সরিষা চাষিরা। আরেক চাষি বারেক মিয়া বলেন, ‘খরচ ওঠাতে যদি পুনরায় সার, বীজ ও সহজ শর্তে কৃষি ঋণ দেওয়া হয়, তাহলেই সরিষা চাষ করব ভবিষ্যতে। না হলে আর সরিষা চাষ করব না। সার বীজ দিয়ে যে খরচ যায়, তা উঠে আসে না। যে কারণে চাষে আর আগ্রহ নেই।’
তবে মাদারীপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘এ বছর জেলায় ১৩ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। তবে কৃষকদের প্রশিক্ষণ আর সঠিক পরামর্শের কারণে আরও ৪৬৮ হেক্টর জমিতে বেশি সরিষা চাষবাদ করা হয়। তবে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৫৬ হেক্টর জমির সরিষা। ভবিষ্যতে কৃষকদের সরিষা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সহযোগিতার করা হবে।’
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদে সরিষার ফলনে বড় প্রভাব পড়েছে। গতবারের তুলনায় এবার বিঘাপ্রতি ফলন অর্ধেকে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। সময়মতো বীজ বপন, সার-কীটনাশক দিলেও আশানুরূপ ফলন না হওয়ায় হতাশ তাঁরা। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারি প্রণোদনার দাবি করেছেন তাঁরা।
সদর উপজেলার চরগোবিন্দ্রপুর গ্রামে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উঠতে শুরু করেছে সরিষার ফলন। মাঠে ফাল্গুনের রোদে চিকচিক করছে সোনালি ফসল। সোনার ফসলে কয়েক মাসের পরিশ্রম সার্থক হবে এমনটাই আশা ছিল কৃষকদের। কিন্তু সেই স্বপ্নে বাঁধ সেধেছে, ৬ ডিসেম্বর থেকে তিন দিন ব্যাপী ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ। এতে ফসল কয়েক দিনের জন্য পানির নিচে তলিয়ে যায়। তখন অনেক জমির সরিষা গাছ পচে গেছে। অনেক কৃষক পুনরায় বীজ বপন করলে খরচ অন্য বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। গত বার জমিতে যে পরিমাণ ফলন পেয়েছেন, এবার তার অর্ধেকে নেমে এসেছে।
কৃষক আব্দুল মাজেদ আক্ষেপ করে বলেন, ‘গত বছর এক শতাংশ জমিতে খরচ হয়েছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা। সেখানে ফলন হয়েছিল ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এবার সে পরিমাণ জমিতে দুই বার বীজ বুনায় খরচ পড়েছে ২০০ টাকা। এবার জমি থেকে খরচের টাকাই তুলতে পারব না। ফলনও ভালো হয়নি। গাছের আগা মরে গিয়েছিল।’
ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারি প্রণোদনার দাবি করেছেন সরিষা চাষিরা। আরেক চাষি বারেক মিয়া বলেন, ‘খরচ ওঠাতে যদি পুনরায় সার, বীজ ও সহজ শর্তে কৃষি ঋণ দেওয়া হয়, তাহলেই সরিষা চাষ করব ভবিষ্যতে। না হলে আর সরিষা চাষ করব না। সার বীজ দিয়ে যে খরচ যায়, তা উঠে আসে না। যে কারণে চাষে আর আগ্রহ নেই।’
তবে মাদারীপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘এ বছর জেলায় ১৩ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। তবে কৃষকদের প্রশিক্ষণ আর সঠিক পরামর্শের কারণে আরও ৪৬৮ হেক্টর জমিতে বেশি সরিষা চাষবাদ করা হয়। তবে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ হাজার ৫৬ হেক্টর জমির সরিষা। ভবিষ্যতে কৃষকদের সরিষা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে সহযোগিতার করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে