নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) এনাটমি বিভাগ ও একাডেমিক ভবনের পাশে দীর্ঘদিন ধরে জমে আছে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। এতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও মর্গে আসা লোকজনকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। কিন্তু এ নিয়ে মেডিকেল কর্তৃপক্ষের যেন কোনো মাথাব্যথাই নেই। লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরও এ বিষয়ে কোনো সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ মিলেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এনাটমি ভবনের পশ্চিম পাশে ও একাডেমিক ভবনের গ্যারেজের দক্ষিণ পাশের প্রবেশপথে ময়লা-আবর্জনার এই স্তূপ জমে আছে এক বছরের বেশি সময় ধরে। শুরুতে পুরোনো ভবনের কংক্রিট, ইট-সুরকি, বালু-সিমেন্টের বস্তা এনে ফেলা হয় এখানে। পরে সেখানে বর্জ্য ও আবর্জনাও ফেলা হয়েছে। দীর্ঘদিনেও এসব আবর্জনা অপসারণ না করায় হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানের ময়লাও এখানে এনে ফেলা হচ্ছে। দুর্গন্ধে শিক্ষার্থী, চিকিৎসকসহ সবার সমস্যা হচ্ছে। ময়লা-আবর্জনাগুলো অপসারণের জন্য গণপূর্ত অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্টদের লিখিতভাবে জানানো হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এনাটমি বিভাগের একজন শিক্ষক জানান, এই স্তূপে আগুন দিয়ে প্রায়ই ময়লা-আবর্জনা পোড়ানো হয়। এর ফলে যে ধোঁয়া সৃষ্টি হয়, তা আশপাশের ভবনেও প্রবেশ করে। এতে পাঠদানে বিঘ্ন ঘটে। এ ছাড়া বৃষ্টি হলে ময়লা-আবর্জনা পানির সঙ্গে এই জায়গা চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। এতে শিক্ষার্থী ও তাঁদের চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়।
ওই শিক্ষক আরও জানান, কারা সেখানে ময়লা ফেলছে, তা চিহ্নিত করার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এনাটমি বিভাগে কর্মরতদের অফিস বেলা আড়াইটার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। এরপর হয়তো সেখানে ময়লা ফেলা হয়। যারা ফেলছে, তাদের ধরতে চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তবে পুরোনো ইট-সুরকিগুলো সরানো হলে সেখানে কেউ ময়লা ফেলার সাহস পাবে না বলে মনে করেন ওই শিক্ষক।
গতকাল বুধবার বিকেলে এনাটমি ও একাডেমি ভবনের সামনে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে বহুদিনের পুরোনো ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। সেখানে কে বা কারা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। এতে ময়লা পোড়ার গন্ধ নাকে ভেসে আসে। মর্গের এক কর্মচারী জানান, নতুন একাডেমি ভবনের ইট-সুরকি দীর্ঘদিন ধরে এখানে পড়ে ছিল। এগুলো অপসারণ না করায় সেখানে লোকজন ময়লা-আবর্জনা ফেলে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে বারবার কল দিয়ে ও খুদে বার্তা পাঠিয়ে ঢামেকের অধ্যক্ষ ডা. টিটো মিঞা এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের মেডিকেল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আজমল হকের কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) এনাটমি বিভাগ ও একাডেমিক ভবনের পাশে দীর্ঘদিন ধরে জমে আছে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। এতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও মর্গে আসা লোকজনকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। কিন্তু এ নিয়ে মেডিকেল কর্তৃপক্ষের যেন কোনো মাথাব্যথাই নেই। লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরও এ বিষয়ে কোনো সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ মিলেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এনাটমি ভবনের পশ্চিম পাশে ও একাডেমিক ভবনের গ্যারেজের দক্ষিণ পাশের প্রবেশপথে ময়লা-আবর্জনার এই স্তূপ জমে আছে এক বছরের বেশি সময় ধরে। শুরুতে পুরোনো ভবনের কংক্রিট, ইট-সুরকি, বালু-সিমেন্টের বস্তা এনে ফেলা হয় এখানে। পরে সেখানে বর্জ্য ও আবর্জনাও ফেলা হয়েছে। দীর্ঘদিনেও এসব আবর্জনা অপসারণ না করায় হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানের ময়লাও এখানে এনে ফেলা হচ্ছে। দুর্গন্ধে শিক্ষার্থী, চিকিৎসকসহ সবার সমস্যা হচ্ছে। ময়লা-আবর্জনাগুলো অপসারণের জন্য গণপূর্ত অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্টদের লিখিতভাবে জানানো হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এনাটমি বিভাগের একজন শিক্ষক জানান, এই স্তূপে আগুন দিয়ে প্রায়ই ময়লা-আবর্জনা পোড়ানো হয়। এর ফলে যে ধোঁয়া সৃষ্টি হয়, তা আশপাশের ভবনেও প্রবেশ করে। এতে পাঠদানে বিঘ্ন ঘটে। এ ছাড়া বৃষ্টি হলে ময়লা-আবর্জনা পানির সঙ্গে এই জায়গা চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। এতে শিক্ষার্থী ও তাঁদের চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়।
ওই শিক্ষক আরও জানান, কারা সেখানে ময়লা ফেলছে, তা চিহ্নিত করার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এনাটমি বিভাগে কর্মরতদের অফিস বেলা আড়াইটার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। এরপর হয়তো সেখানে ময়লা ফেলা হয়। যারা ফেলছে, তাদের ধরতে চেষ্টা চালানো হচ্ছে। তবে পুরোনো ইট-সুরকিগুলো সরানো হলে সেখানে কেউ ময়লা ফেলার সাহস পাবে না বলে মনে করেন ওই শিক্ষক।
গতকাল বুধবার বিকেলে এনাটমি ও একাডেমি ভবনের সামনে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে বহুদিনের পুরোনো ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। সেখানে কে বা কারা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। এতে ময়লা পোড়ার গন্ধ নাকে ভেসে আসে। মর্গের এক কর্মচারী জানান, নতুন একাডেমি ভবনের ইট-সুরকি দীর্ঘদিন ধরে এখানে পড়ে ছিল। এগুলো অপসারণ না করায় সেখানে লোকজন ময়লা-আবর্জনা ফেলে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে বারবার কল দিয়ে ও খুদে বার্তা পাঠিয়ে ঢামেকের অধ্যক্ষ ডা. টিটো মিঞা এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের মেডিকেল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আজমল হকের কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে