তানিম আহমেদ, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য যেসব দল নির্বাচনে থাকছে, সেগুলোর অবস্থান খুব একটা শক্তিশালী নয়। এই অবস্থায় ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী নিজ নিজ আসনে প্রভাবশালী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আসনে আসনে এসব স্বতন্ত্র প্রার্থীর দিকেই সবার চোখ থাকবে এবার।
গত রোববার ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টিতে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এতে বাদ পড়েন বর্তমান সংসদের ৭১ জন সদস্য। এ ছাড়া আরও অনেকে আছেন, যাঁরা এলাকার রাজনীতিতে বেশ প্রভাবশালী হলেও দলের মনোনয়ন পাননি। মনোনয়নবঞ্চিত এসব নেতার বড় অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন। এই তালিকায় জেলার শীর্ষ নেতারা যেমন আছেন, তেমনি আছেন উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়রসহ নানা স্তরের জনপ্রতিনিধি। সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য এরই মধ্যে অনেক উপজেলা চেয়ারম্যানরা পদত্যাগ করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য প্রাণপণ লড়ে যাবেন বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বরিশাল-৫ আসনে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন সিটি করপোরেশনে মনোনয়ন না পাওয়া সাদিক আবদুল্লাহ। কিন্তু এবারও মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন তিনি। এই অবস্থায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাদিক। এরই মধ্যে তাঁর জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। এর আগে সোমবার রাতে প্রার্থিতা নিয়ে সাদিকের কালীবাড়ি রোডের বাসভবনে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে সভা হয়। এরপর থেকে সাদিক অনুসারীর নেতা-কর্মীরা ফেসবুকে পোস্ট দিচ্ছেন, ‘খেলা হবে।’
গাজীপুর-৩ আসনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ। তিনি প্রার্থিতার ঘোষণা দিয়ে সোমবার রাতে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এই নির্বাচন নৌকার বিরুদ্ধে নয়। এই নির্বাচন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। এই নির্বাচন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে।’
মনোনয়ন না পেয়ে নেত্রকোনা-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী ও ফুটবলতারকা আরিফ খান জয়। নেত্রকোনা-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা ও আওয়ামী লীগের সাবেক সহসম্পাদক শফি আহমদ।
স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেওয়া নেতাদের অনেকেই প্রার্থিতা উন্মুক্ত রাখাকে নিজেদের প্রমাণ করার সুযোগ হিসেবে দেখছেন। তাঁরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী আগ্রহীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন। তাই এলাকায় নিজেদের জনপ্রিয়তা প্রমাণ করতে এবং নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করতে নির্বাচন করছেন তাঁরা।
এদিকে দলীয় নেতাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া নিয়ে দ্বিমত আছে মনোনয়ন পাওয়া বর্তমান এমপিদের। একাধিক সংসদ সদস্য বলছেন, এর মাধ্যমে জনপ্রিয় নেতা কে, সেটা প্রমাণিত হবে। আবার তদন্ত ও জরিপ রিপোর্টের মাধ্যমে প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করা হয়, সেটি ভুল প্রমাণের সুযোগ হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা যাদের দিয়েছি, দেখেই দিয়েছি, তারা জনপ্রিয়। যদি এর মধ্যে কেউ অজনপ্রিয় হয়, তারা হারবেই।’
দলে থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার সুযোগ উন্মুক্ত রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিএনপির কারা আসে, সবকিছু দেখে আমরা আমাদের কৌশল নির্ধারণ করব।’
এতে তৃণমূলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে কি না, এমন প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন ফ্রি স্টাইলে হবে না। আমরা দেখি কারা কারা চাইছে। এর মধ্যে আমাদেরও একটা সিদ্ধান্ত আছে। আমাদের একটা কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে। সেই সিদ্ধান্তের জন্য ১৭ তারিখ (ডিসেম্বর) পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। এর মধ্যেই আমরা পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন, সংযোজন, অ্যাকোমোডেশন—সবকিছু করতে পারি।’
টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগের তৃণমূলে নানান গ্রুপিং তৈরি হয়েছে। এই সরকারের সময়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীরা বিদ্রোহীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিলেন। এতে বিভিন্ন জায়গায় সহিংসতায় শতাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সেই শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
সহিংসতার শঙ্কার কথা মনোনয়ন পাওয়া একাধিক সংসদ সদস্যও আজকের পত্রিকাকে জানান। এক সংসদ সদস্য বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় আমাদের কলিগদের (এমপি) সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধিদের সাপে-নেউলে সম্পর্ক। মনোনয়ন না পেয়ে অনেক জনপ্রতিনিধি পদত্যাগ করে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। আবার জেলার নেতারাও বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এতে কিছু জায়গায় সহিংসতাও হতে পারে। তখন পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হতে পারে আমাদের জন্য।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য যেসব দল নির্বাচনে থাকছে, সেগুলোর অবস্থান খুব একটা শক্তিশালী নয়। এই অবস্থায় ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী নিজ নিজ আসনে প্রভাবশালী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আসনে আসনে এসব স্বতন্ত্র প্রার্থীর দিকেই সবার চোখ থাকবে এবার।
গত রোববার ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮টিতে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এতে বাদ পড়েন বর্তমান সংসদের ৭১ জন সদস্য। এ ছাড়া আরও অনেকে আছেন, যাঁরা এলাকার রাজনীতিতে বেশ প্রভাবশালী হলেও দলের মনোনয়ন পাননি। মনোনয়নবঞ্চিত এসব নেতার বড় অংশ স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন। এই তালিকায় জেলার শীর্ষ নেতারা যেমন আছেন, তেমনি আছেন উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়রসহ নানা স্তরের জনপ্রতিনিধি। সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য এরই মধ্যে অনেক উপজেলা চেয়ারম্যানরা পদত্যাগ করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য প্রাণপণ লড়ে যাবেন বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বরিশাল-৫ আসনে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন সিটি করপোরেশনে মনোনয়ন না পাওয়া সাদিক আবদুল্লাহ। কিন্তু এবারও মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন তিনি। এই অবস্থায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাদিক। এরই মধ্যে তাঁর জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। এর আগে সোমবার রাতে প্রার্থিতা নিয়ে সাদিকের কালীবাড়ি রোডের বাসভবনে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে সভা হয়। এরপর থেকে সাদিক অনুসারীর নেতা-কর্মীরা ফেসবুকে পোস্ট দিচ্ছেন, ‘খেলা হবে।’
গাজীপুর-৩ আসনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ। তিনি প্রার্থিতার ঘোষণা দিয়ে সোমবার রাতে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এই নির্বাচন নৌকার বিরুদ্ধে নয়। এই নির্বাচন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নয়। এই নির্বাচন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে।’
মনোনয়ন না পেয়ে নেত্রকোনা-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক ক্রীড়া উপমন্ত্রী ও ফুটবলতারকা আরিফ খান জয়। নেত্রকোনা-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতা ও আওয়ামী লীগের সাবেক সহসম্পাদক শফি আহমদ।
স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেওয়া নেতাদের অনেকেই প্রার্থিতা উন্মুক্ত রাখাকে নিজেদের প্রমাণ করার সুযোগ হিসেবে দেখছেন। তাঁরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী আগ্রহীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন। তাই এলাকায় নিজেদের জনপ্রিয়তা প্রমাণ করতে এবং নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করতে নির্বাচন করছেন তাঁরা।
এদিকে দলীয় নেতাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া নিয়ে দ্বিমত আছে মনোনয়ন পাওয়া বর্তমান এমপিদের। একাধিক সংসদ সদস্য বলছেন, এর মাধ্যমে জনপ্রিয় নেতা কে, সেটা প্রমাণিত হবে। আবার তদন্ত ও জরিপ রিপোর্টের মাধ্যমে প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করা হয়, সেটি ভুল প্রমাণের সুযোগ হবে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা যাদের দিয়েছি, দেখেই দিয়েছি, তারা জনপ্রিয়। যদি এর মধ্যে কেউ অজনপ্রিয় হয়, তারা হারবেই।’
দলে থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার সুযোগ উন্মুক্ত রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিএনপির কারা আসে, সবকিছু দেখে আমরা আমাদের কৌশল নির্ধারণ করব।’
এতে তৃণমূলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে কি না, এমন প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন ফ্রি স্টাইলে হবে না। আমরা দেখি কারা কারা চাইছে। এর মধ্যে আমাদেরও একটা সিদ্ধান্ত আছে। আমাদের একটা কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে। সেই সিদ্ধান্তের জন্য ১৭ তারিখ (ডিসেম্বর) পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। এর মধ্যেই আমরা পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন, সংযোজন, অ্যাকোমোডেশন—সবকিছু করতে পারি।’
টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগের তৃণমূলে নানান গ্রুপিং তৈরি হয়েছে। এই সরকারের সময়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীরা বিদ্রোহীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিলেন। এতে বিভিন্ন জায়গায় সহিংসতায় শতাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সেই শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
সহিংসতার শঙ্কার কথা মনোনয়ন পাওয়া একাধিক সংসদ সদস্যও আজকের পত্রিকাকে জানান। এক সংসদ সদস্য বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকায় আমাদের কলিগদের (এমপি) সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধিদের সাপে-নেউলে সম্পর্ক। মনোনয়ন না পেয়ে অনেক জনপ্রতিনিধি পদত্যাগ করে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। আবার জেলার নেতারাও বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এতে কিছু জায়গায় সহিংসতাও হতে পারে। তখন পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হতে পারে আমাদের জন্য।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে