রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ১০০ শয্যা হাসপাতালে ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন সরকারি হাসপাতালটিতে স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, কয়েক মাস ধরেই ওষুধের এ সংকট চলছে। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) নাজমুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সময়মতো ওষুধ সরবরাহ না করায় এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে। ওষুধ সংকটের কারণে সেটিও কয়েক দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।
নাজমুল হোসেন আরও বলেন, হাসপাতালটি ১০০ শয্যার হলেও সুবিধা মিলছে ১০ শয্যার। এতে অন্যান্য সেবা কার্যক্রমও ব্যাহত হচ্ছে।
জানা গেছে, ঢাকার তেজগাঁওয়ের এসেনশিয়াল ড্রাগ কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল) ও সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোর থেকে সরকারি হাসপাতালে ওষুধ সরবরাহ করা হয়। তবে প্রয়োজনীয় ও সাধারণ ওষুধগুলো মূলত ইডিসিএল থেকেই সরবরাহ করা হয়ে থাকে। কিন্তু বেশ কিছুদিন হলো চাহিদা অনুযায়ী ও সময়মতো ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে না।
অন্যদিকে ভৌগোলিক কারণে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতাল এ অঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাসপাতালটিতে সৈয়দপুর ছাড়াও দিনাজপুরের চিরিরবন্দর, খানসামা, পার্বতীপুর, রংপুরের বদরগঞ্জ ও তারাগঞ্জের রোগীরাও চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। সরকারি স্বাস্থ্য সেবাদানকারী এ প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন শয্যাসংখ্যার চেয়ে প্রায় দেড় গুণ রোগী ভর্তি থাকে। বহির্বিভাগে গড়ে চিকিৎসাসেবা নেয় ৫০০ থেকে ৬০০ রোগী।
সরেজমিন দেখা গেছে, চিকিৎসকেরা যেসব ওষুধ রোগীদের লিখছেন হাসপাতালের ফার্মেসিতে গিয়ে সেসব ওষুধ মিলছে না। এর মধ্যে যারা একটু সচ্ছল তারা হাসপাতালের বাইরের ফার্মেসি থেকে কিনছেন। আর যারা অসচ্ছল ও নিম্ন আয়ের মানুষ, তাঁরা ব্যবস্থাপত্র নিয়ে বাড়ি ফিরছেন।
বাসেদ আলী (৬২) হাসপাতালের ফার্মেসি থেকে ওষুধ না পেয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। তাঁর বাড়ি উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের শ্বাসকান্দ মাঝাপাড়ায়। তিনি বলেন, ‘আর বলেন না বাবা, ফার্মেসির সামনে লম্বা লাইন, দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থেকেও ওষুধ পেলাম না। ওষুধ না পেয়ে খালি হাতে বাসায় ফিরছি। বাইরে থেকে ওষুধ কেনার মতো সামর্থ্য নেই আমার।’
হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসক দেখাতে এসেছিলেন কামারপুকুর ইউনিয়নের অসুরখাই গ্রামের নাসিমা পারভীন (৪৮)। তিনি বলেন, ‘ডাক্তার দেখিয়েছি ঠিকই, কিন্তু চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্রে যেসব ওষুধ লিখেছেন, তার একটিও হাসপাতালে নেই, কষ্ট হলেও বাইরে থেকে কিনে খেতে হবে।’
সৈয়দপুরে ১০০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. মাফি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওষুধের চাহিদা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখনো পাওয়া যায়নি। তাই কিছু ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগির চাহিদা অনুযায়ী ওষুধ পাওয়া যাবে। তখন এ সংকট আর থাকবে না।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ১০০ শয্যা হাসপাতালে ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন সরকারি হাসপাতালটিতে স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, কয়েক মাস ধরেই ওষুধের এ সংকট চলছে। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) নাজমুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সময়মতো ওষুধ সরবরাহ না করায় এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে। ওষুধ সংকটের কারণে সেটিও কয়েক দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।
নাজমুল হোসেন আরও বলেন, হাসপাতালটি ১০০ শয্যার হলেও সুবিধা মিলছে ১০ শয্যার। এতে অন্যান্য সেবা কার্যক্রমও ব্যাহত হচ্ছে।
জানা গেছে, ঢাকার তেজগাঁওয়ের এসেনশিয়াল ড্রাগ কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল) ও সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোর থেকে সরকারি হাসপাতালে ওষুধ সরবরাহ করা হয়। তবে প্রয়োজনীয় ও সাধারণ ওষুধগুলো মূলত ইডিসিএল থেকেই সরবরাহ করা হয়ে থাকে। কিন্তু বেশ কিছুদিন হলো চাহিদা অনুযায়ী ও সময়মতো ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে না।
অন্যদিকে ভৌগোলিক কারণে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতাল এ অঞ্চলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। হাসপাতালটিতে সৈয়দপুর ছাড়াও দিনাজপুরের চিরিরবন্দর, খানসামা, পার্বতীপুর, রংপুরের বদরগঞ্জ ও তারাগঞ্জের রোগীরাও চিকিৎসাসেবা নিতে আসেন। সরকারি স্বাস্থ্য সেবাদানকারী এ প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন শয্যাসংখ্যার চেয়ে প্রায় দেড় গুণ রোগী ভর্তি থাকে। বহির্বিভাগে গড়ে চিকিৎসাসেবা নেয় ৫০০ থেকে ৬০০ রোগী।
সরেজমিন দেখা গেছে, চিকিৎসকেরা যেসব ওষুধ রোগীদের লিখছেন হাসপাতালের ফার্মেসিতে গিয়ে সেসব ওষুধ মিলছে না। এর মধ্যে যারা একটু সচ্ছল তারা হাসপাতালের বাইরের ফার্মেসি থেকে কিনছেন। আর যারা অসচ্ছল ও নিম্ন আয়ের মানুষ, তাঁরা ব্যবস্থাপত্র নিয়ে বাড়ি ফিরছেন।
বাসেদ আলী (৬২) হাসপাতালের ফার্মেসি থেকে ওষুধ না পেয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। তাঁর বাড়ি উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের শ্বাসকান্দ মাঝাপাড়ায়। তিনি বলেন, ‘আর বলেন না বাবা, ফার্মেসির সামনে লম্বা লাইন, দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থেকেও ওষুধ পেলাম না। ওষুধ না পেয়ে খালি হাতে বাসায় ফিরছি। বাইরে থেকে ওষুধ কেনার মতো সামর্থ্য নেই আমার।’
হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসক দেখাতে এসেছিলেন কামারপুকুর ইউনিয়নের অসুরখাই গ্রামের নাসিমা পারভীন (৪৮)। তিনি বলেন, ‘ডাক্তার দেখিয়েছি ঠিকই, কিন্তু চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্রে যেসব ওষুধ লিখেছেন, তার একটিও হাসপাতালে নেই, কষ্ট হলেও বাইরে থেকে কিনে খেতে হবে।’
সৈয়দপুরে ১০০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. মাফি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওষুধের চাহিদা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখনো পাওয়া যায়নি। তাই কিছু ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগির চাহিদা অনুযায়ী ওষুধ পাওয়া যাবে। তখন এ সংকট আর থাকবে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে