ফারুক মেহেদী, কাতার থেকে
মরক্কো সেমিফাইনালে ওঠায় কাতার বিশ্বকাপ শেষ সময়ে এসে নতুন মাত্রা পেয়েছে। প্রথম পর্ব থেকে প্রতিটি ধাপে সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে দেশটি এগিয়ে যাওয়ায় কাতারে স্থানীয় দর্শকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস অন্য রকম। বিদায় নেওয়া দেশের সমর্থকেরা এখন মরক্কোকে সমর্থন করছেন।
নিজের দেশ সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জনের পর মরক্কোর নাগরিকেরা এখন কাতারে কাতারে দোহায় আসছেন। এরই মধ্যে বাড়তি ৩০টি বিশেষ বিমানে মরক্কো থেকে দর্শক-সমর্থকেরা কাতারে আসছেন বলে জানা গেছে।
কাতারে মরক্কোর জার্সিসহ বিভিন্ন স্মারক বা স্যুভেনির সংকট দেখা দিয়েছে। অতিরিক্ত চাহিদার কারণে ৫০০-৬০০ রিয়াল (বাংলাদেশি টাকায় ১৫ হাজার টাকা) দিয়েও এখন মরক্কোর সাধারণ মানের একটি জার্সি পাওয়া যাচ্ছে না। কাতারের আইকনিক টাওয়ার, বড় বড় হোটেল, সড়কদ্বীপ, বিলবোর্ডে মরক্কোর পতাকা ও বিভিন্ন স্যুভেনিরে ডিজিটাল ডিসপ্লে শোভা পাচ্ছে। মরক্কোর জয়ের পক্ষে কাতারিদের ভেতরও একটি প্রচ্ছন্ন সমর্থন আঁচ করা যাচ্ছে। তাঁরা মরক্কোর বিষয়ে খুবই ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছেন। স্থানীয়দের পাশাপাশি দেশটিতে অবস্থানকারী মুসলিম সমর্থকেরা একচেটিয়া মরক্কোকে সমর্থন দিচ্ছেন। তাঁরা আশা করছেন, আগের খেলাগুলোর ধারাবাহিকতায় মরক্কো দ্বিগুণ শক্তিতে ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে খেলবে।
মরক্কোর সেমিফাইনালে ওঠার রাত থেকেই উৎসবের রং লেগেছে কাতারে। দেশটির বড় বড় বিলবোর্ড, আইকনিক টাওয়ার, হোটেলের ডিসপ্লেতে মরক্কোর পতাকা শোভা পেতে দেখা যায়। স্থানীয় কাতারিরা বলছেন, মরক্কোকে সমর্থন দিতে তাঁরা কার্পণ্য করছেন না। খোদ কাতারের আমিরও মাঠে বসে মরক্কোর খেলা দেখছেন। দেশটির সবাই আশা করছে, মরক্কো যেন ফাইনালে উঠতে পারে।
খেলা কমে আসায় বিদেশি পর্যটক-সমর্থকদের আনাগোনা কম দেখা যায় কাতারে। তবে মরক্কোর জয়ের পর সহসাই এ সংখ্যা বেড়ে যায়। গতকাল কাতার মল, আলবিদা পার্ক, হায়াত প্লাজা ও ভিলাজিও শপিং মলে ঘুরে দেখা যায়, বিদেশি পর্যটক ও সমর্থকে গিজগিজ করছে প্রতিটি স্থান। এদের বেশির ভাগের গায়ে মরক্কোর জার্সি শোভা পেতে দেখা যায়। ভিলাজিও মলে কাতারের একজন স্থানীয় সমর্থক আল জুবায়ের বিন সাদ বলেন, ‘আমরা তো আশাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। কোনো মুসলিম দেশই খেলায় টিকে থাকতে পারছিল না। শেষে মরক্কো এভাবে জয়ের ধারা ধরে রাখল যে আমরা একে সমর্থন না দিয়ে পারছি না। কাতার মনে-প্রাণে মরক্কোর সাফল্য চায়।’
শুধু কাতারি আর মরক্কোর নাগরিকই নয়; টুর্নামেন্টের অন্য দলের সমর্থকদেরও এখন মরক্কোর জার্সি খুঁজতে দেখা যায়। কোথাও কাঙ্ক্ষিত জার্সি পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি মরক্কোর অন্য কোনো স্যুভেনিরও এখন পাওয়া যাচ্ছে না। প্রায় সব কটি গিফট শপে আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স ও ক্রোয়েশিয়ার জার্সি পাওয়া গেলেও মরক্কোর জার্সি মিলছে না।
অনেকে নির্দিষ্ট দামের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি দিতে চাইলেও পাওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশি প্রবাসী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অন্য একটি দলের সমর্থক। আমার পছন্দের দল হেরে বিদায় নিয়েছে। কিন্তু এখন আমি মরক্কোর সমর্থক।’
মরক্কো সেমিফাইনালে ওঠায় কাতার বিশ্বকাপ শেষ সময়ে এসে নতুন মাত্রা পেয়েছে। প্রথম পর্ব থেকে প্রতিটি ধাপে সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে দেশটি এগিয়ে যাওয়ায় কাতারে স্থানীয় দর্শকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস অন্য রকম। বিদায় নেওয়া দেশের সমর্থকেরা এখন মরক্কোকে সমর্থন করছেন।
নিজের দেশ সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জনের পর মরক্কোর নাগরিকেরা এখন কাতারে কাতারে দোহায় আসছেন। এরই মধ্যে বাড়তি ৩০টি বিশেষ বিমানে মরক্কো থেকে দর্শক-সমর্থকেরা কাতারে আসছেন বলে জানা গেছে।
কাতারে মরক্কোর জার্সিসহ বিভিন্ন স্মারক বা স্যুভেনির সংকট দেখা দিয়েছে। অতিরিক্ত চাহিদার কারণে ৫০০-৬০০ রিয়াল (বাংলাদেশি টাকায় ১৫ হাজার টাকা) দিয়েও এখন মরক্কোর সাধারণ মানের একটি জার্সি পাওয়া যাচ্ছে না। কাতারের আইকনিক টাওয়ার, বড় বড় হোটেল, সড়কদ্বীপ, বিলবোর্ডে মরক্কোর পতাকা ও বিভিন্ন স্যুভেনিরে ডিজিটাল ডিসপ্লে শোভা পাচ্ছে। মরক্কোর জয়ের পক্ষে কাতারিদের ভেতরও একটি প্রচ্ছন্ন সমর্থন আঁচ করা যাচ্ছে। তাঁরা মরক্কোর বিষয়ে খুবই ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছেন। স্থানীয়দের পাশাপাশি দেশটিতে অবস্থানকারী মুসলিম সমর্থকেরা একচেটিয়া মরক্কোকে সমর্থন দিচ্ছেন। তাঁরা আশা করছেন, আগের খেলাগুলোর ধারাবাহিকতায় মরক্কো দ্বিগুণ শক্তিতে ফ্রান্সকে হারিয়ে ফাইনালে খেলবে।
মরক্কোর সেমিফাইনালে ওঠার রাত থেকেই উৎসবের রং লেগেছে কাতারে। দেশটির বড় বড় বিলবোর্ড, আইকনিক টাওয়ার, হোটেলের ডিসপ্লেতে মরক্কোর পতাকা শোভা পেতে দেখা যায়। স্থানীয় কাতারিরা বলছেন, মরক্কোকে সমর্থন দিতে তাঁরা কার্পণ্য করছেন না। খোদ কাতারের আমিরও মাঠে বসে মরক্কোর খেলা দেখছেন। দেশটির সবাই আশা করছে, মরক্কো যেন ফাইনালে উঠতে পারে।
খেলা কমে আসায় বিদেশি পর্যটক-সমর্থকদের আনাগোনা কম দেখা যায় কাতারে। তবে মরক্কোর জয়ের পর সহসাই এ সংখ্যা বেড়ে যায়। গতকাল কাতার মল, আলবিদা পার্ক, হায়াত প্লাজা ও ভিলাজিও শপিং মলে ঘুরে দেখা যায়, বিদেশি পর্যটক ও সমর্থকে গিজগিজ করছে প্রতিটি স্থান। এদের বেশির ভাগের গায়ে মরক্কোর জার্সি শোভা পেতে দেখা যায়। ভিলাজিও মলে কাতারের একজন স্থানীয় সমর্থক আল জুবায়ের বিন সাদ বলেন, ‘আমরা তো আশাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। কোনো মুসলিম দেশই খেলায় টিকে থাকতে পারছিল না। শেষে মরক্কো এভাবে জয়ের ধারা ধরে রাখল যে আমরা একে সমর্থন না দিয়ে পারছি না। কাতার মনে-প্রাণে মরক্কোর সাফল্য চায়।’
শুধু কাতারি আর মরক্কোর নাগরিকই নয়; টুর্নামেন্টের অন্য দলের সমর্থকদেরও এখন মরক্কোর জার্সি খুঁজতে দেখা যায়। কোথাও কাঙ্ক্ষিত জার্সি পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি মরক্কোর অন্য কোনো স্যুভেনিরও এখন পাওয়া যাচ্ছে না। প্রায় সব কটি গিফট শপে আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স ও ক্রোয়েশিয়ার জার্সি পাওয়া গেলেও মরক্কোর জার্সি মিলছে না।
অনেকে নির্দিষ্ট দামের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি দিতে চাইলেও পাওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশি প্রবাসী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অন্য একটি দলের সমর্থক। আমার পছন্দের দল হেরে বিদায় নিয়েছে। কিন্তু এখন আমি মরক্কোর সমর্থক।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে