নয়ন রহমান
টাইটানিকের কথা মনে আছে নিশ্চয়ই। সেটির মতো অনেক প্রমোদতরি আছে পৃথিবীতে। সেগুলো তৈরিতে ব্যয় হয় কত? পড়ে নেওয়া যাক ব্যয়বহুল পাঁচ ভ্রমণতরির গল্প।
৫. অ্যালিউর অব দ্য সি’স
এ তালিকায় শুরুতেই আছে যে জাহাজটি তার নাম অ্যালিউর অব দ্য সি’স। বাংলা করলে এর অর্থ দাঁড়ায় সমুদ্রের টান। রয়্যাল ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ওয়েসিস শ্রেণিভুক্ত এই ক্রুজ শিপটির বিশেষত্ব এর অনন্য কিছু সুযোগ-সুবিধার নিরিখে মূল্যায়ন করা হয়। আভিজাত্যপূর্ণ বিশাল নাচঘর, নান্দনিক আর্ট থিয়েটার, স্কেটিং সুবিধা, বিভিন্ন রকমের খেলাধুলা, ২৫টি ক্যাফে ও রেস্টুরেন্টের বিশাল সমারোহে সাজানো বিলাসবহুল এই জাহাজটি। এটির সমুদ্র চলাচল প্রথম শুরু হয় ২০০৯ সালে। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদের মুদ্রায় যা প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার বেশি।
৪. নরওয়েজিয়ান এপিক
ফ্রান্সে নির্মিত নরওয়েজিয়ান এপিক নামের এই জাহাজের প্রথম যাত্রাতেই পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম বিলাসবহুল ক্রুজ শিপ ও নরওয়েজিয়ান ক্রুজ লাইনআপে মেগা শিপের মর্যাদা লাভ করে। বছর কয়েক ধরে আকারের বিশালত্বে নতুন কিছু জাহাজের কাছে শ্রেষ্ঠত্ব হারালেও অনন্য যাত্রীসেবা, চিত্তবিনোদনের নান্দনিক আয়োজন ও ছোট ছোট বিলাসী সুবিধায় এটি এখনো চমৎকার ক্রুজ শিপ। অভিজাত এই জাহাজ তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদের মুদ্রায় যা হাজার কোটি টাকার বেশি।
৩. সিম্ফনি অব দ্য সি’স
জাহাজটির মৌলিকত্ব এর আকার-আকৃতিগত বিশালত্বে। ১ হাজার ১৮৮ ফুট দৈর্ঘ্য, ২১৫ দশমিক ৫ ফুট প্রস্থ এবং ২৩৮ ফুট উচ্চতার দৈত্যকায় জাহাজটির ওজন ১ হাজার ১০০ টনের বেশি। ৬ হাজার ৬৮০ জন অতিথি এবং ২ হাজার ২০০ ক্রু ভ্রমণের সুবিধা আছে এতে। সেবা ও বিনোদন দেওয়ার জন্য এতে রয়েছে ৪৩ ফুট উচ্চতার দুটি রক ক্লাইম্বিং দেয়াল, শিশুদের ওয়াটার পার্ক, আইস স্কেটিং রিংসহ অসংখ্য স্পোর্টস কোর্ট। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
২. হারমনি অব দ্য সি’স
খুব সামান্য পার্থক্য থাকলেও আকারে ও ভ্রমণ ব্যয়ে সিম্ফনি অব দ্য সি’স-এর প্রায় সমান এই জাহাজের যাত্রী ও ক্রু ধারণক্ষমতা কাছাকাছি। ২ হাজার ৭৪৭টি স্টেট রুমসহ এ জাহাজে রয়েছে বেশ কিছু থিয়েটার হল, খেলাধুলার জায়গা এবং নানা রুচির রেস্টুরেন্ট ও ক্যাফে। নানারকম বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধাসংবলিত এই জাহাজও বিলাসী নৌভ্রমণ রসিকদের কাছে সমান গুরুত্ব নিয়ে আকর্ষণীয়। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
১. ওয়েসিস অব দ্য সি’স
এটি একসময় ছিল সবচেয়ে বিলাসবহুল জাহাজ। বয়সে কিছুটা পুরোনো হয়ে অ্যালিউর অব দ্য সি’স-এর কাছে শ্রেষ্ঠত্ব হারালেও জৌলুশ ও আভিজাত্যে এখনো দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ওয়েসিস অব দ্য সি’স। ৬ হাজার ৭৮০ জন অতিথি এবং ২ হাজার ২০০ ক্রুর আবাসিক সুবিধাসহ এতে আছে থিয়েটার, মাল্টি ডেক ড্যান্স হল, ২০টির বেশি ডাইনিং হলসহ বিভিন্ন বিলাসী সুবিধা। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার বেশি।
সূত্র: মেরিন সাইট
টাইটানিকের কথা মনে আছে নিশ্চয়ই। সেটির মতো অনেক প্রমোদতরি আছে পৃথিবীতে। সেগুলো তৈরিতে ব্যয় হয় কত? পড়ে নেওয়া যাক ব্যয়বহুল পাঁচ ভ্রমণতরির গল্প।
৫. অ্যালিউর অব দ্য সি’স
এ তালিকায় শুরুতেই আছে যে জাহাজটি তার নাম অ্যালিউর অব দ্য সি’স। বাংলা করলে এর অর্থ দাঁড়ায় সমুদ্রের টান। রয়্যাল ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ওয়েসিস শ্রেণিভুক্ত এই ক্রুজ শিপটির বিশেষত্ব এর অনন্য কিছু সুযোগ-সুবিধার নিরিখে মূল্যায়ন করা হয়। আভিজাত্যপূর্ণ বিশাল নাচঘর, নান্দনিক আর্ট থিয়েটার, স্কেটিং সুবিধা, বিভিন্ন রকমের খেলাধুলা, ২৫টি ক্যাফে ও রেস্টুরেন্টের বিশাল সমারোহে সাজানো বিলাসবহুল এই জাহাজটি। এটির সমুদ্র চলাচল প্রথম শুরু হয় ২০০৯ সালে। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদের মুদ্রায় যা প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার বেশি।
৪. নরওয়েজিয়ান এপিক
ফ্রান্সে নির্মিত নরওয়েজিয়ান এপিক নামের এই জাহাজের প্রথম যাত্রাতেই পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম বিলাসবহুল ক্রুজ শিপ ও নরওয়েজিয়ান ক্রুজ লাইনআপে মেগা শিপের মর্যাদা লাভ করে। বছর কয়েক ধরে আকারের বিশালত্বে নতুন কিছু জাহাজের কাছে শ্রেষ্ঠত্ব হারালেও অনন্য যাত্রীসেবা, চিত্তবিনোদনের নান্দনিক আয়োজন ও ছোট ছোট বিলাসী সুবিধায় এটি এখনো চমৎকার ক্রুজ শিপ। অভিজাত এই জাহাজ তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমাদের মুদ্রায় যা হাজার কোটি টাকার বেশি।
৩. সিম্ফনি অব দ্য সি’স
জাহাজটির মৌলিকত্ব এর আকার-আকৃতিগত বিশালত্বে। ১ হাজার ১৮৮ ফুট দৈর্ঘ্য, ২১৫ দশমিক ৫ ফুট প্রস্থ এবং ২৩৮ ফুট উচ্চতার দৈত্যকায় জাহাজটির ওজন ১ হাজার ১০০ টনের বেশি। ৬ হাজার ৬৮০ জন অতিথি এবং ২ হাজার ২০০ ক্রু ভ্রমণের সুবিধা আছে এতে। সেবা ও বিনোদন দেওয়ার জন্য এতে রয়েছে ৪৩ ফুট উচ্চতার দুটি রক ক্লাইম্বিং দেয়াল, শিশুদের ওয়াটার পার্ক, আইস স্কেটিং রিংসহ অসংখ্য স্পোর্টস কোর্ট। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
২. হারমনি অব দ্য সি’স
খুব সামান্য পার্থক্য থাকলেও আকারে ও ভ্রমণ ব্যয়ে সিম্ফনি অব দ্য সি’স-এর প্রায় সমান এই জাহাজের যাত্রী ও ক্রু ধারণক্ষমতা কাছাকাছি। ২ হাজার ৭৪৭টি স্টেট রুমসহ এ জাহাজে রয়েছে বেশ কিছু থিয়েটার হল, খেলাধুলার জায়গা এবং নানা রুচির রেস্টুরেন্ট ও ক্যাফে। নানারকম বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধাসংবলিত এই জাহাজও বিলাসী নৌভ্রমণ রসিকদের কাছে সমান গুরুত্ব নিয়ে আকর্ষণীয়। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
১. ওয়েসিস অব দ্য সি’স
এটি একসময় ছিল সবচেয়ে বিলাসবহুল জাহাজ। বয়সে কিছুটা পুরোনো হয়ে অ্যালিউর অব দ্য সি’স-এর কাছে শ্রেষ্ঠত্ব হারালেও জৌলুশ ও আভিজাত্যে এখনো দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ওয়েসিস অব দ্য সি’স। ৬ হাজার ৭৮০ জন অতিথি এবং ২ হাজার ২০০ ক্রুর আবাসিক সুবিধাসহ এতে আছে থিয়েটার, মাল্টি ডেক ড্যান্স হল, ২০টির বেশি ডাইনিং হলসহ বিভিন্ন বিলাসী সুবিধা। এটি তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার বেশি।
সূত্র: মেরিন সাইট
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে