পলাশ আহসান
মরিয়ম মান্নানের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টির আরও একটি নজির তৈরি হলো। অথচ কেউ কিছু বলছে না। তাহলে কী অপব্যবহারকারীদের অসভ্যতা চলতেই থাকবে? আমার সমাজই যদি না থাকে, তাহলে এই সামাজিক যোগাযোগ আমার কী কাজে আসবে? বারবার এমন ঘটনায় যে কেউ ক্ষুব্ধ হবেন। কদিন আগে এ রকম আরও একটি ঘটনা ঘটেছিল নাটোরের নলডাঙ্গায়। সরকারি দলের দুই গ্রুপের কোন্দলে একজন জনপ্রতিনিধির বেধড়ক মারপিটে গুরুতর জখম হন দলীয় এক কর্মী। তাঁকে মুমূর্ষু অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেলে নেওয়া হলো।
অবস্থা খারাপ দেখে তাঁকে রাখা হলো বিশেষ কেয়ারে।
কিন্তু দেখা গেল শুধু স্বজনেরা ছাড়া ওই রোগীর পক্ষের সবাই তাঁর মৃত্যু চাইছে। কারণ, তাঁর জীবনের চেয়ে প্রতিপক্ষ দমনটাই তখন মুখ্য। দুদিন পরেও যখন ছেলেটি মারা গেল না, তখন আরও হতাশ হলো একপক্ষ। তাঁকে মৃত ঘোষণা করার দাবিতে প্রায় আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করে আরকি। কিন্তু তার দরকার হলো না। আহত হওয়ার দিন পাঁচেক পর ছেলেটিকে মৃত ঘোষণা করলেন চিকিৎসকেরা। সেই কাদম্বরীর রসায়নে ফিরতে হলো আমাদের। ছেলেটি মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই।
আর এই যে প্রতিপক্ষ দমনের উগ্রতা প্রকাশ হলো, এর নেতৃত্ব দিল আমাদের প্রিয় ফেসবুক।
এর প্রভাবে অন্তত তিনটি পত্রিকায় ছেলেটির মৃত্যুর তিন দিন আগে তাঁর মৃত্যুর খবর ছাপা হলো। দেশের সবচেয়ে প্রচারিত গণমাধ্যমের ওয়েব এডিশনে সেই মৃত্যুর খবর প্রচারের কিছুক্ষণ পর সরিয়ে নেওয়া হলো। কয়েকটি টেলিভিশনের স্ক্রলেও প্রচার হয়েছিল। আমরা দেখলাম, গণমাধ্যম ছোট বা বড়, নতুন না পুরোনো বিষয় নয়। যে কেউ যখন-তখন প্রভাবিত হতে পারে।
আমি চেষ্টা করছিলাম ঘটনার ওপর ভালো করে নজর রাখার। তাই বারবার কথা বলেছি রাজশাহী মেডিকেলের পরিচালকের সঙ্গে, আইসিইউর প্রধান এবং রোগীর সঙ্গে থাকা স্বজনের সঙ্গে। তাঁরা বলছিলেন, ছেলেটির বেঁচে যাওয়ার সব সম্ভাবনা রয়েছে। অস্ত্রোপচার করাতে হবে। কিন্তু অস্ত্রোপচার করাতে গেলে শরীরের যে সহ্য শক্তি থাকতে হয়, তা ছেলেটির নেই। কিন্তু বয়স কম হওয়ার কারণে যেকোনো মুহূর্তে ছেলেটি অস্ত্রোপচারে সক্ষম হয়ে উঠতে পারে। আবার না-ও পারে।
আশা-নিরাশার দোলাচলে ছেলেটি চলেই গেল। আর হাঁফ ছেড়ে বাঁচল তাঁরই রাজনৈতিক সহকর্মীরা। মনে মনে বলল, যাক, এবার মামলা পোক্ত হলো, আগামী নির্বাচনের আপদ দূর হলো। আর আমি বুঝলাম দুর্বৃত্তরা জেনে গেছে কীভাবে ফেসবুক নিজের দিকে ঘোরাতে হয়। শুধু জেনেছে বললে ভুল হবে। খুব দক্ষভাবেই জেনেছে। একাধিক মানুষ জেনেছে।
এত কথা বললাম, কারণ আমি নিউজরুমে বসেই টের পাচ্ছিলাম ছেলেটির মৃত্যুর খবর প্রচারের চাপ কাকে বলে। সবাই দিচ্ছে, আমরা কেন দিচ্ছি না? রীতিমতো জবাবদিহি করতে হচ্ছিল। লোকাল ছাত্রলীগের একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তিও পেলাম। সেখানে বলা হচ্ছে, অমুক মারা গেছেন এবং তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হচ্ছে। অথচ তখনো ছেলেটি জীবিত। তাঁকে বাঁচাতে আপ্রাণ চেষ্টা করছেন বহু মানুষ।
নাটোর কিংবা খুলনার হাজারটা উদাহরণ আমাদের সামনে তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। সামাজিক যোগাযোগ নামের এ মাধ্যমটি যে দিন দিন চূড়ান্ত অসামাজিক হচ্ছে, তা বোধ করি আর বলার দরকার নেই। এখন হেন কথা নেই একজন মানুষ সম্পর্কে বলছে না সেখানে। তারও চেয়ে বড় কথা, কেউ কেউ এটাকে সাংবাদিকতা বলার চেষ্টা করছে। এখানে আবার যুক্ত হয়েছে টাকা আয়ের বিষয়; অর্থাৎ আপনি যে কথাটি বলছেন, সেটা কত মানুষ শুনল তার ওপর ভিত্তি করে একটা দাম নির্ধারিত হতে পারে।
কেউ কেউ সত্যিকার অর্থে কাজ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে আয় করছে। আর কেউ কেউ বলছে, আহা কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে! আজকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা বা অর্ধ সত্য বলে প্রতিপক্ষ দমন করা যাচ্ছে, আবার মিথ্যা বেচে খাবারও জোগাড় হচ্ছে। চোর-ডাকাতদের কেউ কেউ পেশা বদল করে ভিড়ে যাচ্ছে এই দলে। এরা বলছে, কী দরকার বাবা রাত জেগে অথবা রাস্তাঘাটে ঝুঁকি নিয়ে। একটা ফোন জোগাড় করো, আর বসে যাও। দারুণ ইনকাম!
সবাই এগোচ্ছে। শুধু এগোচ্ছে না আমাদের ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনা। সর্বোচ্চ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের কথা শুনছি দুই-আড়াই বছর ধরে। তাঁদের কথা শুনলে মনে হয়, একটা রাষ্ট্রের চেয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম শক্তিশালী! অদ্ভুত লাগে। কথা শুনলে মনে হয়, সার্বভৌমত্ব ফেসবুকের কাছে জিম্মি। অথচ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে মিথ্যাচারে একজন ভালো মানুষের দীর্ঘদিন ধরে গড়ে তোলা ক্যারিয়ার ধসে পড়ছে। এর মধ্যে দু-একজন সত্যিকার অপরাধী যে থাকছে না, তা নয়। কিন্তু বিপদটা নিরপরাধ মানুষেরই বেশি হচ্ছে।
অথচ ইন্টারনেট ব্যবস্থাপকদের কথাবার্তার যে সারবস্তু, তা হচ্ছে আমরা নীতিমালা তৈরি না করে ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করেছি—এর খেসারত দিতে হচ্ছে এখন। আমি বলতে চাই, দিচ্ছি তো। আর কত? একটা আইনই তো। তার আগে কত ধাপ আছে, এই নীতিমালা বা অধ্যাদেশ কিছু একটা করা হোক। তারপর না হয় সংসদে পাস করা যাবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অপব্যবহারকারীদের হাত থেকে দেশটাকে তো বাঁচাতে হবে।
একটা নিয়ন্ত্রণ আসলে দরকার। স্বেচ্ছাচারিতা আর স্বাধীনতা এক নয়। তা ছাড়া, স্বাধীনতা ভোগ করতে গেলেও যোগ্যতা লাগে। সেটা সবার থাকে না। এখন অন্তত যিনি সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহার করবেন, তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হওয়াটা খুব দরকার। কাউকে অহেতুক হয়রান করলে তার উচিত বিচার হওয়া দরকার। যে কারও অভিযোগ জানানোর দেশি এজেন্ট থাকা দরকার।
লেখক: সহযোগী প্রধান বার্তা সম্পাদক একাত্তর টেলিভিশন
মরিয়ম মান্নানের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টির আরও একটি নজির তৈরি হলো। অথচ কেউ কিছু বলছে না। তাহলে কী অপব্যবহারকারীদের অসভ্যতা চলতেই থাকবে? আমার সমাজই যদি না থাকে, তাহলে এই সামাজিক যোগাযোগ আমার কী কাজে আসবে? বারবার এমন ঘটনায় যে কেউ ক্ষুব্ধ হবেন। কদিন আগে এ রকম আরও একটি ঘটনা ঘটেছিল নাটোরের নলডাঙ্গায়। সরকারি দলের দুই গ্রুপের কোন্দলে একজন জনপ্রতিনিধির বেধড়ক মারপিটে গুরুতর জখম হন দলীয় এক কর্মী। তাঁকে মুমূর্ষু অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেলে নেওয়া হলো।
অবস্থা খারাপ দেখে তাঁকে রাখা হলো বিশেষ কেয়ারে।
কিন্তু দেখা গেল শুধু স্বজনেরা ছাড়া ওই রোগীর পক্ষের সবাই তাঁর মৃত্যু চাইছে। কারণ, তাঁর জীবনের চেয়ে প্রতিপক্ষ দমনটাই তখন মুখ্য। দুদিন পরেও যখন ছেলেটি মারা গেল না, তখন আরও হতাশ হলো একপক্ষ। তাঁকে মৃত ঘোষণা করার দাবিতে প্রায় আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করে আরকি। কিন্তু তার দরকার হলো না। আহত হওয়ার দিন পাঁচেক পর ছেলেটিকে মৃত ঘোষণা করলেন চিকিৎসকেরা। সেই কাদম্বরীর রসায়নে ফিরতে হলো আমাদের। ছেলেটি মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই।
আর এই যে প্রতিপক্ষ দমনের উগ্রতা প্রকাশ হলো, এর নেতৃত্ব দিল আমাদের প্রিয় ফেসবুক।
এর প্রভাবে অন্তত তিনটি পত্রিকায় ছেলেটির মৃত্যুর তিন দিন আগে তাঁর মৃত্যুর খবর ছাপা হলো। দেশের সবচেয়ে প্রচারিত গণমাধ্যমের ওয়েব এডিশনে সেই মৃত্যুর খবর প্রচারের কিছুক্ষণ পর সরিয়ে নেওয়া হলো। কয়েকটি টেলিভিশনের স্ক্রলেও প্রচার হয়েছিল। আমরা দেখলাম, গণমাধ্যম ছোট বা বড়, নতুন না পুরোনো বিষয় নয়। যে কেউ যখন-তখন প্রভাবিত হতে পারে।
আমি চেষ্টা করছিলাম ঘটনার ওপর ভালো করে নজর রাখার। তাই বারবার কথা বলেছি রাজশাহী মেডিকেলের পরিচালকের সঙ্গে, আইসিইউর প্রধান এবং রোগীর সঙ্গে থাকা স্বজনের সঙ্গে। তাঁরা বলছিলেন, ছেলেটির বেঁচে যাওয়ার সব সম্ভাবনা রয়েছে। অস্ত্রোপচার করাতে হবে। কিন্তু অস্ত্রোপচার করাতে গেলে শরীরের যে সহ্য শক্তি থাকতে হয়, তা ছেলেটির নেই। কিন্তু বয়স কম হওয়ার কারণে যেকোনো মুহূর্তে ছেলেটি অস্ত্রোপচারে সক্ষম হয়ে উঠতে পারে। আবার না-ও পারে।
আশা-নিরাশার দোলাচলে ছেলেটি চলেই গেল। আর হাঁফ ছেড়ে বাঁচল তাঁরই রাজনৈতিক সহকর্মীরা। মনে মনে বলল, যাক, এবার মামলা পোক্ত হলো, আগামী নির্বাচনের আপদ দূর হলো। আর আমি বুঝলাম দুর্বৃত্তরা জেনে গেছে কীভাবে ফেসবুক নিজের দিকে ঘোরাতে হয়। শুধু জেনেছে বললে ভুল হবে। খুব দক্ষভাবেই জেনেছে। একাধিক মানুষ জেনেছে।
এত কথা বললাম, কারণ আমি নিউজরুমে বসেই টের পাচ্ছিলাম ছেলেটির মৃত্যুর খবর প্রচারের চাপ কাকে বলে। সবাই দিচ্ছে, আমরা কেন দিচ্ছি না? রীতিমতো জবাবদিহি করতে হচ্ছিল। লোকাল ছাত্রলীগের একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তিও পেলাম। সেখানে বলা হচ্ছে, অমুক মারা গেছেন এবং তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হচ্ছে। অথচ তখনো ছেলেটি জীবিত। তাঁকে বাঁচাতে আপ্রাণ চেষ্টা করছেন বহু মানুষ।
নাটোর কিংবা খুলনার হাজারটা উদাহরণ আমাদের সামনে তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। সামাজিক যোগাযোগ নামের এ মাধ্যমটি যে দিন দিন চূড়ান্ত অসামাজিক হচ্ছে, তা বোধ করি আর বলার দরকার নেই। এখন হেন কথা নেই একজন মানুষ সম্পর্কে বলছে না সেখানে। তারও চেয়ে বড় কথা, কেউ কেউ এটাকে সাংবাদিকতা বলার চেষ্টা করছে। এখানে আবার যুক্ত হয়েছে টাকা আয়ের বিষয়; অর্থাৎ আপনি যে কথাটি বলছেন, সেটা কত মানুষ শুনল তার ওপর ভিত্তি করে একটা দাম নির্ধারিত হতে পারে।
কেউ কেউ সত্যিকার অর্থে কাজ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে আয় করছে। আর কেউ কেউ বলছে, আহা কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে! আজকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা বা অর্ধ সত্য বলে প্রতিপক্ষ দমন করা যাচ্ছে, আবার মিথ্যা বেচে খাবারও জোগাড় হচ্ছে। চোর-ডাকাতদের কেউ কেউ পেশা বদল করে ভিড়ে যাচ্ছে এই দলে। এরা বলছে, কী দরকার বাবা রাত জেগে অথবা রাস্তাঘাটে ঝুঁকি নিয়ে। একটা ফোন জোগাড় করো, আর বসে যাও। দারুণ ইনকাম!
সবাই এগোচ্ছে। শুধু এগোচ্ছে না আমাদের ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনা। সর্বোচ্চ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকদের কথা শুনছি দুই-আড়াই বছর ধরে। তাঁদের কথা শুনলে মনে হয়, একটা রাষ্ট্রের চেয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম শক্তিশালী! অদ্ভুত লাগে। কথা শুনলে মনে হয়, সার্বভৌমত্ব ফেসবুকের কাছে জিম্মি। অথচ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে মিথ্যাচারে একজন ভালো মানুষের দীর্ঘদিন ধরে গড়ে তোলা ক্যারিয়ার ধসে পড়ছে। এর মধ্যে দু-একজন সত্যিকার অপরাধী যে থাকছে না, তা নয়। কিন্তু বিপদটা নিরপরাধ মানুষেরই বেশি হচ্ছে।
অথচ ইন্টারনেট ব্যবস্থাপকদের কথাবার্তার যে সারবস্তু, তা হচ্ছে আমরা নীতিমালা তৈরি না করে ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করেছি—এর খেসারত দিতে হচ্ছে এখন। আমি বলতে চাই, দিচ্ছি তো। আর কত? একটা আইনই তো। তার আগে কত ধাপ আছে, এই নীতিমালা বা অধ্যাদেশ কিছু একটা করা হোক। তারপর না হয় সংসদে পাস করা যাবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম অপব্যবহারকারীদের হাত থেকে দেশটাকে তো বাঁচাতে হবে।
একটা নিয়ন্ত্রণ আসলে দরকার। স্বেচ্ছাচারিতা আর স্বাধীনতা এক নয়। তা ছাড়া, স্বাধীনতা ভোগ করতে গেলেও যোগ্যতা লাগে। সেটা সবার থাকে না। এখন অন্তত যিনি সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহার করবেন, তাঁর পরিচয় নিশ্চিত হওয়াটা খুব দরকার। কাউকে অহেতুক হয়রান করলে তার উচিত বিচার হওয়া দরকার। যে কারও অভিযোগ জানানোর দেশি এজেন্ট থাকা দরকার।
লেখক: সহযোগী প্রধান বার্তা সম্পাদক একাত্তর টেলিভিশন
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে