মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে চূড়ান্ত হয়নি জেলার শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা। শূন্য পড়ে রয়েছে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ। মহান মুক্তিযুদ্ধ ও শহীদ স্মৃতি সংরক্ষণের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। এতে তরুণ প্রজন্ম জানতে পারছে না শহীদের নাম-পরিচয়টুকু। আর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আক্ষেপ, কবে পূর্ণতা পাবে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ!
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১৫ বছর আগে মাদারীপুর শকুনী লেকের পাড়ে স্বাধীনতা অঙ্গনে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা নাম স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীকালে ২০১৭ সালে শকুনী লেক সৌন্দর্যবর্ধনের সময় স্মৃতিস্তম্ভটি ভেঙে জেলা প্রশাসকের আঙিনায় নতুন করে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু সিদ্ধান্তহীনতার কারণে স্মৃতিস্তম্ভে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নাম সংবলিত শিলালিপি আজও লাগানো হয়নি। যে কারণে বিভিন্ন জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানের সময় নামহীন স্মৃতিস্তম্ভে কর্মসূচি পালিত হয়ে আসছে। এ বিষয়টি নিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মুর্তজা হাওলাদার বলেন, ‘দেশের জন্য যাঁরা জীবন দিলেন আজ পর্যন্ত তাঁদের নামটুকু টাঙানো হয়নি! কীভাবে নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের ইতিহাস জানবে? আমি শিগগির শহীদদের নাম টাঙানোর অনুরোধ করছি। প্রশাসনের লোকজনও দিবস আসলে খবর নেন, পরে আর তাঁদের এ বিষয়ে কোনো খোঁজখবর থাকে না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা মব্বত চৌকিদার বলেন, ‘দীর্ঘ দিন ধরে স্মৃতি নামফলকের তালিকার কাজ শেষ না হওয়ায় শহীদ স্মৃতিস্তম্ভটি পরিত্যক্ত জায়গায় পরিণত হয়েছে। আগে তো ছোট ছোট শিশুরা অন্তত খেলা করতে পারত, এখন তো কেউ তাকিয়েও দেখে না।’
এ ব্যাপারে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক রহিমা খাতুন বলেন, ‘আগে কিছু জটিলতার কারণে শহীদদের নাম চূড়ান্ত করা হয়নি। ফলে সরকারি গেজেটও নাম প্রকাশ হয়নি। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় গেজেট প্রকাশের জন্য কাজ করছে।’
মাদারীপুরে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে চূড়ান্ত হয়নি জেলার শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা। শূন্য পড়ে রয়েছে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ। মহান মুক্তিযুদ্ধ ও শহীদ স্মৃতি সংরক্ষণের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি। এতে তরুণ প্রজন্ম জানতে পারছে না শহীদের নাম-পরিচয়টুকু। আর বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আক্ষেপ, কবে পূর্ণতা পাবে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ!
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১৫ বছর আগে মাদারীপুর শকুনী লেকের পাড়ে স্বাধীনতা অঙ্গনে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা নাম স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীকালে ২০১৭ সালে শকুনী লেক সৌন্দর্যবর্ধনের সময় স্মৃতিস্তম্ভটি ভেঙে জেলা প্রশাসকের আঙিনায় নতুন করে একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু সিদ্ধান্তহীনতার কারণে স্মৃতিস্তম্ভে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের নাম সংবলিত শিলালিপি আজও লাগানো হয়নি। যে কারণে বিভিন্ন জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানের সময় নামহীন স্মৃতিস্তম্ভে কর্মসূচি পালিত হয়ে আসছে। এ বিষয়টি নিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মুর্তজা হাওলাদার বলেন, ‘দেশের জন্য যাঁরা জীবন দিলেন আজ পর্যন্ত তাঁদের নামটুকু টাঙানো হয়নি! কীভাবে নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের ইতিহাস জানবে? আমি শিগগির শহীদদের নাম টাঙানোর অনুরোধ করছি। প্রশাসনের লোকজনও দিবস আসলে খবর নেন, পরে আর তাঁদের এ বিষয়ে কোনো খোঁজখবর থাকে না।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা মব্বত চৌকিদার বলেন, ‘দীর্ঘ দিন ধরে স্মৃতি নামফলকের তালিকার কাজ শেষ না হওয়ায় শহীদ স্মৃতিস্তম্ভটি পরিত্যক্ত জায়গায় পরিণত হয়েছে। আগে তো ছোট ছোট শিশুরা অন্তত খেলা করতে পারত, এখন তো কেউ তাকিয়েও দেখে না।’
এ ব্যাপারে মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক রহিমা খাতুন বলেন, ‘আগে কিছু জটিলতার কারণে শহীদদের নাম চূড়ান্ত করা হয়নি। ফলে সরকারি গেজেটও নাম প্রকাশ হয়নি। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় গেজেট প্রকাশের জন্য কাজ করছে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে