মো. মাসুম, টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার টঙ্গিবাড়ী বাজার-কামারখাড়া সড়ক খানাখন্দে ভরে গেছে। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন উপজেলার ১৩ ইউনিয়নের অর্ধলাখ মানুষ যাতায়াত করে। বিকল্প সড়ক না থাকায় ৯ ইউনিয়নের মানুষ বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
জানা যায়, সড়কটিতে সংস্কারকাজ শুরু হলেও তা শেষ হচ্ছে না। অভিযোগ পাওয়া গেছে, কাজ শুরুর পর কার্পেটিং তুলে দীর্ঘদিন ফেলে রাখে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ফলে ধুলাবালুতে কষ্ট পোহাতে হয় এলাকাবাসীর। পুনরায় কাজ চালু করলেও তা করা হচ্ছে কচ্ছপগতিতে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও যানবাহনচালকেরা জানান, এই সড়কে ভাঙাচোরা, খানাখন্দের শেষ নেই। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর নির্মাণকাজ শুরু হলেও ভোগান্তি শেষ হচ্ছে না। কাজ শুরুর পর থেকে এ সড়কে চলাচল করা আরও বেশি কষ্টকর হয়ে পড়েছে। সড়কের চলমান কাজ দ্রুত শেষ করে ভোগান্তি থেকে রেহাই পেতে চায় এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলা পরিষদসংলগ্ন টঙ্গিবাড়ী বাজারের কাজি মার্কেট থেকে মাঝিবাড়ি মসজিদ পর্যন্ত সড়কটি খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সড়কটি খুঁড়ে রেখেছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এসকেজেবি।
অটোচালক ফয়সাল বলেন, মাঝিবাড়ি মসজিদ থেকে টঙ্গিবাড়ী বাজার পর্যন্ত সড়কটি বেহাল। প্রতিদিন ছোট-ছোট অটোগুলো দুর্ঘটনায় পড়ে যাত্রীরা আহত হচ্ছে। অসুস্থ রোগীরা এ সড়ক দিয়ে যাতায়াতের সময় আরও বেশি অসুস্থ হচ্ছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ দুর্ভোগ নিয়ে সড়কটি পারাপার হচ্ছে।
বাজারের ওষুধ ব্যবসায়ী শান্ত বলেন, সামান্য বৃষ্টিতে সড়কে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। কোনো গাড়ি এ সড়ক দিয়ে চলতে চায় না। ফলে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে এ পথে চলাচল করতে হয়।
উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, টঙ্গিবাড়ী-দিঘিরপাড় ৯ দশমিক ৫০ কিলোমিটার সড়কটিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০ কোটি টাকা। টঙ্গিবাড়ী বাজার থেকে ৪১৫ মিটার আরসিসি ঢালাই হবে। আর বাকি অংশ পিচ ঢালাই কার্পেটিং হবে।
কৃষক সামসু বলেন, ‘সড়কটি বেহাল হওয়ায় সবজি ও ফসল হাটবাজারে নিয়ে আসতে সমস্যা হচ্ছে। সড়কটির বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এই সড়কে মালামাল আনতে খরচ বেশি হয়। অনেক সময় সবজির গাড়ি ময়লা পানিতে পড়ে যায়। আমরা গরিব মানুষ, রাস্তাঘাটের খারাপ অবস্থা হওয়ায় বিপদের মধ্যে আছি। জানি না কবে এই কষ্ট শেষ হবে।’
এ বিষয়ে ঠিকাদার কবির হোসেন বলেন, ‘পিচ কার্পেটিংয়ের কাজ চলমান রয়েছে। কার্পেটিং কাজ শেষ হলে ৪১৫ মিটার আরসিসির কাজ শুরু করা হবে।’
এ বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়কের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে ৪১৫ মিটার আরসিসি ঢালাইয়ের সড়ক রয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই আরসিসি কাজ শুরু হবে।’
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার টঙ্গিবাড়ী বাজার-কামারখাড়া সড়ক খানাখন্দে ভরে গেছে। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন উপজেলার ১৩ ইউনিয়নের অর্ধলাখ মানুষ যাতায়াত করে। বিকল্প সড়ক না থাকায় ৯ ইউনিয়নের মানুষ বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
জানা যায়, সড়কটিতে সংস্কারকাজ শুরু হলেও তা শেষ হচ্ছে না। অভিযোগ পাওয়া গেছে, কাজ শুরুর পর কার্পেটিং তুলে দীর্ঘদিন ফেলে রাখে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ফলে ধুলাবালুতে কষ্ট পোহাতে হয় এলাকাবাসীর। পুনরায় কাজ চালু করলেও তা করা হচ্ছে কচ্ছপগতিতে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও যানবাহনচালকেরা জানান, এই সড়কে ভাঙাচোরা, খানাখন্দের শেষ নেই। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর নির্মাণকাজ শুরু হলেও ভোগান্তি শেষ হচ্ছে না। কাজ শুরুর পর থেকে এ সড়কে চলাচল করা আরও বেশি কষ্টকর হয়ে পড়েছে। সড়কের চলমান কাজ দ্রুত শেষ করে ভোগান্তি থেকে রেহাই পেতে চায় এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলা পরিষদসংলগ্ন টঙ্গিবাড়ী বাজারের কাজি মার্কেট থেকে মাঝিবাড়ি মসজিদ পর্যন্ত সড়কটি খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সড়কটি খুঁড়ে রেখেছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এসকেজেবি।
অটোচালক ফয়সাল বলেন, মাঝিবাড়ি মসজিদ থেকে টঙ্গিবাড়ী বাজার পর্যন্ত সড়কটি বেহাল। প্রতিদিন ছোট-ছোট অটোগুলো দুর্ঘটনায় পড়ে যাত্রীরা আহত হচ্ছে। অসুস্থ রোগীরা এ সড়ক দিয়ে যাতায়াতের সময় আরও বেশি অসুস্থ হচ্ছে। প্রতিদিন হাজারো মানুষ দুর্ভোগ নিয়ে সড়কটি পারাপার হচ্ছে।
বাজারের ওষুধ ব্যবসায়ী শান্ত বলেন, সামান্য বৃষ্টিতে সড়কে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। কোনো গাড়ি এ সড়ক দিয়ে চলতে চায় না। ফলে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে এ পথে চলাচল করতে হয়।
উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, টঙ্গিবাড়ী-দিঘিরপাড় ৯ দশমিক ৫০ কিলোমিটার সড়কটিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০ কোটি টাকা। টঙ্গিবাড়ী বাজার থেকে ৪১৫ মিটার আরসিসি ঢালাই হবে। আর বাকি অংশ পিচ ঢালাই কার্পেটিং হবে।
কৃষক সামসু বলেন, ‘সড়কটি বেহাল হওয়ায় সবজি ও ফসল হাটবাজারে নিয়ে আসতে সমস্যা হচ্ছে। সড়কটির বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পানি জমে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এই সড়কে মালামাল আনতে খরচ বেশি হয়। অনেক সময় সবজির গাড়ি ময়লা পানিতে পড়ে যায়। আমরা গরিব মানুষ, রাস্তাঘাটের খারাপ অবস্থা হওয়ায় বিপদের মধ্যে আছি। জানি না কবে এই কষ্ট শেষ হবে।’
এ বিষয়ে ঠিকাদার কবির হোসেন বলেন, ‘পিচ কার্পেটিংয়ের কাজ চলমান রয়েছে। কার্পেটিং কাজ শেষ হলে ৪১৫ মিটার আরসিসির কাজ শুরু করা হবে।’
এ বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়কের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে ৪১৫ মিটার আরসিসি ঢালাইয়ের সড়ক রয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই আরসিসি কাজ শুরু হবে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৪ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে