ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা প্রতিনিধি
স্কুল খোলার সময় ঘনিয়ে আসায় মাগুরা জেলায় শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া এগিয়ে চলেছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে সব শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ কাজ করছে। জেলা সদরসহ বাকি তিনটি উপজেলায় ইতিমধ্যে শতভাগ টিকা দিতে পেরেছে বলে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে।
মাগুরা জেলায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা পর্যায়ে মাদ্রাসা ও টেকনিক্যাল ধরে প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেখানে করোনার টিকার আওতায় ১২ বছর থেকে ১৭ বছর বয়স ধরা হয়েছে। এখানে মাদ্রাসা, অটিস্টিক স্কুল থেকে সব ধরনের প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করা হয়েছে।
জেলা শিক্ষা অফিস ও সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা যায় এই টিকার আওতায় রয়েছে ১ লাখ ২০১৮২ জন। যার মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায় ছাড়াও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থী রয়েছে। বর্তমান মাধ্যমিক পর্যায়ে টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে ৯৬৪৫০ জন। এরা সবাই ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থী। প্রথম ডোজ টিকা সমাপ্ত এসব শিক্ষার্থী সবাই ফাইজারের টিকা গ্রহণ করেছে।
তথ্য অনুসারে ১২ বছর থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক পর্যন্ত ৮ লাখ ৫১ হাজার ৮ শত টিকার আওতায় রয়েছে জেলায়। যার মধ্যে ১২ থেকে ১৭ বছরের শিশু যারা টিকা নিচ্ছে তার সংখ্যা ১ লাখ ২০ হাজার ১৮২ জন। শতকার হিসেবে প্রথম ডোজ টিকা শতভাগ বলছে স্বাস্থ্য বিভাগ। দ্বিতীয় ডোজ টিকা কার্যক্রমে সোমবার পর্যন্তই প্রায় ৩০ শতাংশের ওপরে সম্পন্ন হয়েছে।
এর মধ্যে যারা শারীরিক প্রতিবন্ধী তাঁদের আলাদা করে সিভির সাজন কার্যালয়ে টিকা দেওয়া হচ্ছে। এসব শিক্ষার্থীর সাথে থাকা লাগছে তাঁদের অভিভাবকদের। তেমনই এক শিক্ষার্থীর বাবা রহমত মিয়া জানান, তাঁর ছেলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষার্থী। টিকা নিতে এসেছেন। কোন সমস্যা নেই। সব ঠিকঠাক ভাবেই চলছে।
তবে মাগুরা সদরে সোমবার সকালে যে ৫টি কেন্দ্রে ২য় ডোজের টিকা দেওয়া হচ্ছে তার ভেতরে সরকারি কলেজ সেন্টারে প্রচন্ড ভীড়। টিকা নিনতে আসা পুরিশ লাইন স্কুলের শিক্ষার্থী সিয়াম জানায়, প্রথম ডোজ খুব সহজে নিযেছি। কিন্তু দ্বিতীয় ডোজে এত ভোগান্তি যা রোদের মাঝে সহ্য হচ্ছে না। এছাড়া সরকারি টেকনিক্যাল কলেজেও দেকা গেছে প্রচন্ড ভিড়।
তবে শিক্ষার্থীরা জনিয়েছে দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়ে স্কুলে নিয়মতি হতে চায় তারা। স্কুল বন্ধ তারা আর মানুষিক ভাবে মেনে নিতে পারছে না। এজন্য কষ্ট হলেও টিকা নিয়ে বাড়ি ফিরতে চায় সবাই।
শিক্ষাথীদের পাশাপাশি বড়দের টিকাতেও মাগুরা জেলা এগিয়েছে জানালেন মাগুরা সিভিল সাজন শহীদুল্লাহ দেওয়ান। তিনি আজকরে পত্রিকাকে জানান, সারাদেশে মাগুরা জেলা তৃতীয় এবং খুলনা বিভাগে প্রথম রয়েছে প্রাপ্ত বয়স্কদের টিকা কাযক্রমে। এছাড়া আমরা সারা বাংলাদেশে মাগুরা জেলার শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় এনে প্রথম অবস্তানে রয়েছি। জেলায় ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থী রয়েছে ৯৬ হাজার ৪৫০ জন। যার মধ্যে প্রথম ডোজ ফাইজারের টিকা দেয়া সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজও ৩০ শতাংশের কাছাকাছি পর্যায়ে আমরা রয়েছি।
তিনি জানান, মাগুরা সদরে পাচটি কেন্দ্রে ছেলে ও মেয়ে আলাদা করে টিকা দেয়া হচ্ছে। এছাড়া শ্রীপুর উপজেলার সরকারি কলেঝে টিকা দেয়া শুরু হয়েছে দ্বিতীয় ডোজ। পযায় করে অন্য দুটি উপজেলা মহম্মদপুর ও শালিখায় আমরা শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ এলাকায় টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।
জেলায় ১০০ বেশি প্রশিক্ষিত সেবিকা এই টিকা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দিচ্ছে বলেও জানান এই চিকিৎসক।
স্কুল খোলার সময় ঘনিয়ে আসায় মাগুরা জেলায় শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া এগিয়ে চলেছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে সব শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ কাজ করছে। জেলা সদরসহ বাকি তিনটি উপজেলায় ইতিমধ্যে শতভাগ টিকা দিতে পেরেছে বলে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে।
মাগুরা জেলায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা পর্যায়ে মাদ্রাসা ও টেকনিক্যাল ধরে প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেখানে করোনার টিকার আওতায় ১২ বছর থেকে ১৭ বছর বয়স ধরা হয়েছে। এখানে মাদ্রাসা, অটিস্টিক স্কুল থেকে সব ধরনের প্রতিষ্ঠানকে যুক্ত করা হয়েছে।
জেলা শিক্ষা অফিস ও সিভিল সাজন কার্যালয় থেকে জানা যায় এই টিকার আওতায় রয়েছে ১ লাখ ২০১৮২ জন। যার মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায় ছাড়াও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থী রয়েছে। বর্তমান মাধ্যমিক পর্যায়ে টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে ৯৬৪৫০ জন। এরা সবাই ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থী। প্রথম ডোজ টিকা সমাপ্ত এসব শিক্ষার্থী সবাই ফাইজারের টিকা গ্রহণ করেছে।
তথ্য অনুসারে ১২ বছর থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক পর্যন্ত ৮ লাখ ৫১ হাজার ৮ শত টিকার আওতায় রয়েছে জেলায়। যার মধ্যে ১২ থেকে ১৭ বছরের শিশু যারা টিকা নিচ্ছে তার সংখ্যা ১ লাখ ২০ হাজার ১৮২ জন। শতকার হিসেবে প্রথম ডোজ টিকা শতভাগ বলছে স্বাস্থ্য বিভাগ। দ্বিতীয় ডোজ টিকা কার্যক্রমে সোমবার পর্যন্তই প্রায় ৩০ শতাংশের ওপরে সম্পন্ন হয়েছে।
এর মধ্যে যারা শারীরিক প্রতিবন্ধী তাঁদের আলাদা করে সিভির সাজন কার্যালয়ে টিকা দেওয়া হচ্ছে। এসব শিক্ষার্থীর সাথে থাকা লাগছে তাঁদের অভিভাবকদের। তেমনই এক শিক্ষার্থীর বাবা রহমত মিয়া জানান, তাঁর ছেলে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষার্থী। টিকা নিতে এসেছেন। কোন সমস্যা নেই। সব ঠিকঠাক ভাবেই চলছে।
তবে মাগুরা সদরে সোমবার সকালে যে ৫টি কেন্দ্রে ২য় ডোজের টিকা দেওয়া হচ্ছে তার ভেতরে সরকারি কলেজ সেন্টারে প্রচন্ড ভীড়। টিকা নিনতে আসা পুরিশ লাইন স্কুলের শিক্ষার্থী সিয়াম জানায়, প্রথম ডোজ খুব সহজে নিযেছি। কিন্তু দ্বিতীয় ডোজে এত ভোগান্তি যা রোদের মাঝে সহ্য হচ্ছে না। এছাড়া সরকারি টেকনিক্যাল কলেজেও দেকা গেছে প্রচন্ড ভিড়।
তবে শিক্ষার্থীরা জনিয়েছে দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়ে স্কুলে নিয়মতি হতে চায় তারা। স্কুল বন্ধ তারা আর মানুষিক ভাবে মেনে নিতে পারছে না। এজন্য কষ্ট হলেও টিকা নিয়ে বাড়ি ফিরতে চায় সবাই।
শিক্ষাথীদের পাশাপাশি বড়দের টিকাতেও মাগুরা জেলা এগিয়েছে জানালেন মাগুরা সিভিল সাজন শহীদুল্লাহ দেওয়ান। তিনি আজকরে পত্রিকাকে জানান, সারাদেশে মাগুরা জেলা তৃতীয় এবং খুলনা বিভাগে প্রথম রয়েছে প্রাপ্ত বয়স্কদের টিকা কাযক্রমে। এছাড়া আমরা সারা বাংলাদেশে মাগুরা জেলার শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় এনে প্রথম অবস্তানে রয়েছি। জেলায় ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থী রয়েছে ৯৬ হাজার ৪৫০ জন। যার মধ্যে প্রথম ডোজ ফাইজারের টিকা দেয়া সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজও ৩০ শতাংশের কাছাকাছি পর্যায়ে আমরা রয়েছি।
তিনি জানান, মাগুরা সদরে পাচটি কেন্দ্রে ছেলে ও মেয়ে আলাদা করে টিকা দেয়া হচ্ছে। এছাড়া শ্রীপুর উপজেলার সরকারি কলেঝে টিকা দেয়া শুরু হয়েছে দ্বিতীয় ডোজ। পযায় করে অন্য দুটি উপজেলা মহম্মদপুর ও শালিখায় আমরা শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ এলাকায় টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।
জেলায় ১০০ বেশি প্রশিক্ষিত সেবিকা এই টিকা কোমলমতি শিক্ষার্থীদের দিচ্ছে বলেও জানান এই চিকিৎসক।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে