নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের গাঁ ঘেঁষে গড়ে ওঠা গরুর খামার সরেনি এখনো। সিভিল অ্যাভিয়েশনের আবাসিক এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব খামার বিষয়ে গত ১৮ নভেম্বর আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি সিভিল অ্যাভিয়েশনের পরিচালক উইং কমান্ডার মো. ফরহাদ হোসেন খান।
ওই কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবাদটি দেখে কিছু ব্যবস্থা নিয়েছি। পর্যায়ক্রমে অবৈধ গরুর খামার ও ঝুপড়ি ঘর উচ্ছেদের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ ফরহাদ হোসেনের দাবি, ‘দুধের চাহিদার জন্য এয়ারপোর্টের আবাসিক এলাকায় কিছু গরুর খামার দরকার আছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশনের কিছু অসাধু কর্মকর্তার সহায়তায় আবাসিক এলাকায় গড়ে উঠেছে বেশ কিছু বস্তি। এগুলো আবার বহিরাগতদের মধ্যে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। বস্তি এলাকায় অবৈধভাবে সরকারি বিদ্যুৎ, পানি ব্যবহার করা হচ্ছে। কয়েকজন কর্মকর্তা বেনামে গড়ে তুলেছেন গরুর খামার। এর সংখ্যা অন্তত ৭টি। এই খামারিদের মধ্যে সোহরাব হোসেন ও বদিউল আলম নামের দুজন বাইরের লোক। এসব গরুর খামারের জন্য ঘাস কাটতে অনেকেই বিমানবন্দরের রানওয়েতেও ঢুকে পড়েন। ফলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকি দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
একটি সূত্র জানায়, গত ১৮ নভেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘রানওয়ের পাশে গরুর খামার, দুর্ঘটনার ঝুঁকি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি। উল্টো কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাসিক শুদ্ধাচার সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা না বলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সরেজমিনে সম্প্রতি বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশনের আবাসিকে অবৈধ ঝুপড়ি দেখা গেছে। বাইরের লোকদের সেখানে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে দেখা যায়। বিশেষ করে আবাসিক এলাকার মসজিদ সংলগ্ন ৩ নম্বর গেট দিয়ে জনসাধারণকে অবাধে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম সিভিল অ্যাভিয়েশনের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও সহকারী পরিচালক মো. সহিদুল ইসলাম বলেন, এগুলো রানওয়ের বাইরে। তবে রানওয়ের ১৩ নম্বর গেটের ফেন্সিং এরিয়া কেউ অতিক্রম করতে পারবে না।
গরুর খামার স্থাপনের কথা স্বীকার করে সহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কিছু স্টাফ কোরবানি উপলক্ষে কিছু গরু পালন করেন। আমরা অবৈধ ঝুপড়িগুলো ভেঙে দিয়েছি।’
এই নিরাপত্তা কর্মকর্তা আরও বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে সিভিল অ্যাভিয়েশনের আবাসিক এলাকায় গরুর খামার, ঝুপড়ি ঘর থাকা কাম্য নয়।
চট্টগ্রামের শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ের গাঁ ঘেঁষে গড়ে ওঠা গরুর খামার সরেনি এখনো। সিভিল অ্যাভিয়েশনের আবাসিক এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব খামার বিষয়ে গত ১৮ নভেম্বর আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি সিভিল অ্যাভিয়েশনের পরিচালক উইং কমান্ডার মো. ফরহাদ হোসেন খান।
ওই কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবাদটি দেখে কিছু ব্যবস্থা নিয়েছি। পর্যায়ক্রমে অবৈধ গরুর খামার ও ঝুপড়ি ঘর উচ্ছেদের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ ফরহাদ হোসেনের দাবি, ‘দুধের চাহিদার জন্য এয়ারপোর্টের আবাসিক এলাকায় কিছু গরুর খামার দরকার আছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশনের কিছু অসাধু কর্মকর্তার সহায়তায় আবাসিক এলাকায় গড়ে উঠেছে বেশ কিছু বস্তি। এগুলো আবার বহিরাগতদের মধ্যে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। বস্তি এলাকায় অবৈধভাবে সরকারি বিদ্যুৎ, পানি ব্যবহার করা হচ্ছে। কয়েকজন কর্মকর্তা বেনামে গড়ে তুলেছেন গরুর খামার। এর সংখ্যা অন্তত ৭টি। এই খামারিদের মধ্যে সোহরাব হোসেন ও বদিউল আলম নামের দুজন বাইরের লোক। এসব গরুর খামারের জন্য ঘাস কাটতে অনেকেই বিমানবন্দরের রানওয়েতেও ঢুকে পড়েন। ফলে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকি দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
একটি সূত্র জানায়, গত ১৮ নভেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘রানওয়ের পাশে গরুর খামার, দুর্ঘটনার ঝুঁকি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি। উল্টো কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাসিক শুদ্ধাচার সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা না বলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সরেজমিনে সম্প্রতি বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশনের আবাসিকে অবৈধ ঝুপড়ি দেখা গেছে। বাইরের লোকদের সেখানে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে দেখা যায়। বিশেষ করে আবাসিক এলাকার মসজিদ সংলগ্ন ৩ নম্বর গেট দিয়ে জনসাধারণকে অবাধে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম সিভিল অ্যাভিয়েশনের নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও সহকারী পরিচালক মো. সহিদুল ইসলাম বলেন, এগুলো রানওয়ের বাইরে। তবে রানওয়ের ১৩ নম্বর গেটের ফেন্সিং এরিয়া কেউ অতিক্রম করতে পারবে না।
গরুর খামার স্থাপনের কথা স্বীকার করে সহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কিছু স্টাফ কোরবানি উপলক্ষে কিছু গরু পালন করেন। আমরা অবৈধ ঝুপড়িগুলো ভেঙে দিয়েছি।’
এই নিরাপত্তা কর্মকর্তা আরও বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে সিভিল অ্যাভিয়েশনের আবাসিক এলাকায় গরুর খামার, ঝুপড়ি ঘর থাকা কাম্য নয়।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে