মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় শুরু হয়েছে মাধ্যমিকের সমাপনী পরীক্ষা। অধিকাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে পারলেও অনুপস্থিতির হারও কম নয়। করোনা পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ঝরে পড়েছে উপজেলার ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্র বলছে, চলতি শিক্ষাবর্ষে জানুয়ারিতে উপজেলার ৮টি মাধ্যমিক ও ৩টি দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী ছিল ৪ হাজার ৩২০ জন। চলতি মাসে সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ৩ হাজার ৮০৭ জন। অনুপস্থিতির হার বিশ্লেষণে দেখা গেছে অন্তত ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী করোনার কাছে হার মেনে শিক্ষাজীবন ছেড়েছে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার মাধ্যমিক ও দাখিল মাদ্রাসায় ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ভর্তি ছাত্রছাত্রী এবং সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের তথ্যে প্রায় ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়ার চিত্র উঠে এসেছে।
এটা করোনায় পারিবারিক অর্থনৈতিক সংকট, দারিদ্র্যের কারণে ঘটে থাকতে পারে। এ বিষয়ে আরও তথ্য অনুসন্ধান করে বিস্তারিত জানা যাবে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সহকারী মো. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি শিক্ষাবর্ষের জানুয়ারিতে উপজেলার ৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৭৮৬। ৩টি মাদ্রাসায় ছিল ৫৩৪ জন।
শনিবার থেকে শুরু হওয়া সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীর শিক্ষার্থীর তথ্যে দেখা গেছে, স্কুলপর্যায়ের ৩ হাজার ৭৮৬ জনের মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ৩ হাজার ৩৭৯ জন। মাদ্রাসায় ৫৩৪ জনের মধ্যে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে ৫১৮ জন। এতে দেখা গেছে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী এবং সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণে প্রায় ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়েছে।
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় শুরু হয়েছে মাধ্যমিকের সমাপনী পরীক্ষা। অধিকাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে পারলেও অনুপস্থিতির হারও কম নয়। করোনা পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ঝরে পড়েছে উপজেলার ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্র বলছে, চলতি শিক্ষাবর্ষে জানুয়ারিতে উপজেলার ৮টি মাধ্যমিক ও ৩টি দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষার্থী ছিল ৪ হাজার ৩২০ জন। চলতি মাসে সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ৩ হাজার ৮০৭ জন। অনুপস্থিতির হার বিশ্লেষণে দেখা গেছে অন্তত ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী করোনার কাছে হার মেনে শিক্ষাজীবন ছেড়েছে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. লিয়াকত আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলার মাধ্যমিক ও দাখিল মাদ্রাসায় ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ভর্তি ছাত্রছাত্রী এবং সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের তথ্যে প্রায় ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়ার চিত্র উঠে এসেছে।
এটা করোনায় পারিবারিক অর্থনৈতিক সংকট, দারিদ্র্যের কারণে ঘটে থাকতে পারে। এ বিষয়ে আরও তথ্য অনুসন্ধান করে বিস্তারিত জানা যাবে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সহকারী মো. শহীদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি শিক্ষাবর্ষের জানুয়ারিতে উপজেলার ৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৭৮৬। ৩টি মাদ্রাসায় ছিল ৫৩৪ জন।
শনিবার থেকে শুরু হওয়া সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীর শিক্ষার্থীর তথ্যে দেখা গেছে, স্কুলপর্যায়ের ৩ হাজার ৭৮৬ জনের মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ৩ হাজার ৩৭৯ জন। মাদ্রাসায় ৫৩৪ জনের মধ্যে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে ৫১৮ জন। এতে দেখা গেছে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী এবং সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণে প্রায় ১২ শতাংশ শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়েছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে