মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল ২০১২ সালের ডিসেম্বরে। সম্মেলনের দুই বছরের মাথায় সভাপতি সাহাব উদ্দিন মারা যান। এরপর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আজমগীর চৌধুরীরও মৃত্যু হয়। তিন বছরের এই কমিটি অনেকটা সাধারণ সম্পাদক দিয়েই চলছে ১০ বছর।
এই উপজেলায় দলের নেতৃত্বসংকট তৈরির পাশাপাশি সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে গেল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। গত রোববার উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় জেলার অসংখ্য নেতা ও স্থানীয় সাংসদের উপস্থিতিতে বেশ কয়েকজন নেতা তাঁর বিরুদ্ধে দল ক্ষতিগ্রস্ত করার অভিযোগ করেছেন।
পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সদর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী জহিরুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। এমন সময় কাশেম ও তাঁর অনুসারীরা মারধর করে জহিরুল ইসলামকে সভা থেকে বের করে দেন।
এ ঘটনায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান দুই পক্ষকে শান্ত করেন। তিনি ছাড়াও এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, চকরিয়া ও পেকুয়ার সাংসদ জাফর আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও জেলা সাংগঠনিক টিমের প্রধান রেজাউল করিমসহ অন্য নেতারা।
এই বিশৃঙ্খলা ও তাঁর ওপর হামলার ঘটনার জন্য জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনের কাছে অভিযোগ করেছেন জহিরুল ইসলাম।
জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে গিয়ে আবুল কাশেম আমাকে হারিয়েছে। দলের ফোরামে এ কথা বলতে গিয়েই তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা আমার ওপর হামলা চালায়।’
সভায় উপস্থিত জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এস এম গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘সভায় জহিরুল ইসলাম বক্তৃতা দেওয়ার সময় কাশেম, বারেক, মুফিজসহ কয়েকজন হামলা চালান। তাঁরা সভাস্থল থেকে জহিরকে বের করে দেন। পরে আমি ও জেলা সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে তাকে সভাস্থলে প্রবেশ করাই।’
পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান বলেন, জেলার নেতাদের উপস্থিতি যে ঘটনা ঘটেছে তা দুঃখজনক। এ ঘটনায় সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া না হলে তাঁরা গণপদত্যাগ করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন।
পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কোনো দিন দলের সঙ্গে বেইমানি করিনি। বর্ধিত সভায় যে ঘটনা ঘটেছে তা দলের নেতারা মিটমাট করে দিয়েছেন।’
এদিকে প্রায় উপজেলায় একই অবস্থা বলে জানিয়েছেন দলের একাধিক নেতা। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা চকরিয়া, রামু, উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায়। গত সোমবার সম্মেলনকে সামনে রেখে টেকনাফে এবং গত ১৮ মার্চ চকরিয়ায় জেলা নেতাদের উপস্থিতিতে বর্ধিত সভা করা হয়েছে।
৯ মার্চ জেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূলের প্রতিনিধি সভায় কক্সবাজারের ৯ উপজেলা, চার পৌরসভা ও এক সাংগঠনিক উপজেলার সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়।
জানা গেছে, জেলায় আওয়ামী লীগের দুটি ধারার একাধিক উপধারায় চলছে দীর্ঘদিন। জেলা আওয়ামী লীগে শীর্ষ নেতাদের মধ্যে প্রকাশ্যে বিরোধ না থাকলেও থলে থলে নানা সুযোগ-সুবিধা, দলের নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। উপজেলাগুলোতে সম্মেলন নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাত একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। নেতা-কর্মীরা একে অপরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা অভিযোগ করছেন।
এর মধ্যে গত ২৪ মার্চ ঘোষণা অনুয়ায়ী কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন সম্পন্ন করা হয়। এ সম্মেলনে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ নজিবুল ইসলাম সভাপতি ও দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন উজ্জ্বল কর।
এ কমিটিতে সভাপতি প্রার্থী হয়েছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান কায়সারুল হক জুয়েল। কাউন্সিলর তালিকায় অনিয়মের কারণে তিনি সভাপতি হতে পারেননি বলে অভিযোগ করেছেন। সম্মেলনের পর থেকে জুয়েল নিজের ফেসবুক আইডি থেকে বেশ কয়েকজন নেতার ব্যক্তিগত বিষয় তুলে ধরে পোস্ট দিয়ে আসছেন।
এ দিকে ২৪ মার্চ জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন আগামী ২ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন পেছানোর ঘোষণা দিয়েছেন। ওই দিন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং চকরিয়ার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে ঢাকায় বৈঠক ডেকেছেন। এ ছাড়া চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম লিটুর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয় বলে জানানো হয়।
জেলা আ.লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা ও পৌরসভাগুলোয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বর্ধিত সভা করা হচ্ছে। সেখানে একে অপরের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল ২০১২ সালের ডিসেম্বরে। সম্মেলনের দুই বছরের মাথায় সভাপতি সাহাব উদ্দিন মারা যান। এরপর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আজমগীর চৌধুরীরও মৃত্যু হয়। তিন বছরের এই কমিটি অনেকটা সাধারণ সম্পাদক দিয়েই চলছে ১০ বছর।
এই উপজেলায় দলের নেতৃত্বসংকট তৈরির পাশাপাশি সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে গেল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। গত রোববার উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় জেলার অসংখ্য নেতা ও স্থানীয় সাংসদের উপস্থিতিতে বেশ কয়েকজন নেতা তাঁর বিরুদ্ধে দল ক্ষতিগ্রস্ত করার অভিযোগ করেছেন।
পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সদর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী জহিরুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। এমন সময় কাশেম ও তাঁর অনুসারীরা মারধর করে জহিরুল ইসলামকে সভা থেকে বের করে দেন।
এ ঘটনায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান দুই পক্ষকে শান্ত করেন। তিনি ছাড়াও এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, চকরিয়া ও পেকুয়ার সাংসদ জাফর আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও জেলা সাংগঠনিক টিমের প্রধান রেজাউল করিমসহ অন্য নেতারা।
এই বিশৃঙ্খলা ও তাঁর ওপর হামলার ঘটনার জন্য জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনের কাছে অভিযোগ করেছেন জহিরুল ইসলাম।
জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে গিয়ে আবুল কাশেম আমাকে হারিয়েছে। দলের ফোরামে এ কথা বলতে গিয়েই তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা আমার ওপর হামলা চালায়।’
সভায় উপস্থিত জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এস এম গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘সভায় জহিরুল ইসলাম বক্তৃতা দেওয়ার সময় কাশেম, বারেক, মুফিজসহ কয়েকজন হামলা চালান। তাঁরা সভাস্থল থেকে জহিরকে বের করে দেন। পরে আমি ও জেলা সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে তাকে সভাস্থলে প্রবেশ করাই।’
পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান বলেন, জেলার নেতাদের উপস্থিতি যে ঘটনা ঘটেছে তা দুঃখজনক। এ ঘটনায় সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া না হলে তাঁরা গণপদত্যাগ করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন।
পেকুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কোনো দিন দলের সঙ্গে বেইমানি করিনি। বর্ধিত সভায় যে ঘটনা ঘটেছে তা দলের নেতারা মিটমাট করে দিয়েছেন।’
এদিকে প্রায় উপজেলায় একই অবস্থা বলে জানিয়েছেন দলের একাধিক নেতা। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা চকরিয়া, রামু, উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলায়। গত সোমবার সম্মেলনকে সামনে রেখে টেকনাফে এবং গত ১৮ মার্চ চকরিয়ায় জেলা নেতাদের উপস্থিতিতে বর্ধিত সভা করা হয়েছে।
৯ মার্চ জেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূলের প্রতিনিধি সভায় কক্সবাজারের ৯ উপজেলা, চার পৌরসভা ও এক সাংগঠনিক উপজেলার সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়।
জানা গেছে, জেলায় আওয়ামী লীগের দুটি ধারার একাধিক উপধারায় চলছে দীর্ঘদিন। জেলা আওয়ামী লীগে শীর্ষ নেতাদের মধ্যে প্রকাশ্যে বিরোধ না থাকলেও থলে থলে নানা সুযোগ-সুবিধা, দলের নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। উপজেলাগুলোতে সম্মেলন নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাত একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। নেতা-কর্মীরা একে অপরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা অভিযোগ করছেন।
এর মধ্যে গত ২৪ মার্চ ঘোষণা অনুয়ায়ী কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সম্মেলন সম্পন্ন করা হয়। এ সম্মেলনে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্বে থাকা মোহাম্মদ নজিবুল ইসলাম সভাপতি ও দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন উজ্জ্বল কর।
এ কমিটিতে সভাপতি প্রার্থী হয়েছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান কায়সারুল হক জুয়েল। কাউন্সিলর তালিকায় অনিয়মের কারণে তিনি সভাপতি হতে পারেননি বলে অভিযোগ করেছেন। সম্মেলনের পর থেকে জুয়েল নিজের ফেসবুক আইডি থেকে বেশ কয়েকজন নেতার ব্যক্তিগত বিষয় তুলে ধরে পোস্ট দিয়ে আসছেন।
এ দিকে ২৪ মার্চ জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন আগামী ২ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন পেছানোর ঘোষণা দিয়েছেন। ওই দিন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং চকরিয়ার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে ঢাকায় বৈঠক ডেকেছেন। এ ছাড়া চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম লিটুর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয় বলে জানানো হয়।
জেলা আ.লীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা ও পৌরসভাগুলোয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বর্ধিত সভা করা হচ্ছে। সেখানে একে অপরের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে