এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা
দেশের প্রতিটি আদালত প্রাঙ্গণে হাজারো মানুষের সমাগম ঘটে প্রতিদিন। কেউ আসেন মামলায় হাজিরা দিতে, কেউ আসেন কারাবন্দী আসামির সঙ্গে দেখা করতে। অনেকে আবার তাঁদের আইনি সহযোগিতা দিতেও আসেন। অথচ তাঁদের বসা বা বিশ্রামের জন্য নেই কোনো ব্যবস্থা। নেই পর্যাপ্ত টয়লেট-সুবিধাও। সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়তে হয় দুগ্ধপোষ্য শিশু নিয়ে আদালতে আসা মায়েদের। নানা প্রয়োজনে আসা এসব মানুষের ভোগান্তি দূর করতে প্রত্যেক জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে বিশ্রামাগার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
জেলার পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টেও বিচারপ্রার্থীদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে বিশ্রামাগার। এসব বিশ্রামাগারের নাম হবে ‘ন্যায়কুঞ্জ’। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে গত ১৩ জুন সুপ্রিম কোর্ট থেকে আইন মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, স্থাপত্য অধিদপ্তর, গণপূর্ত বিভাগ এবং সব জেলা ও দায়রা জজদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার ও মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টে শেড তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আশা করি, দ্রুতই কাজ শেষ করে তা উদ্বোধন করা যাবে। এ ছাড়া সারা দেশের আদালতে বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণ করতে সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা করে কাজও শুরু হয়েছে। এসব বিশ্রামাগার তৈরি হলে আদালতে আসা সাক্ষী এবং বিচারপ্রার্থীরা উপকৃত হবেন।’
জানা গেছে, জেলা ভেদে কমপক্ষে ১০০ জনের এবং চৌকি আদালতে ৪০-৫০ জনের বসার উপযোগী বিচারপ্রার্থী-বিশ্রামাগার স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। বিশ্রামাগারে নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা ইউনিট, মায়েদের জন্য আলাদা ব্রেস্টফিডিং কক্ষ, প্রত্যেক ইউনিটে ২টি করে টয়লেট, দুইটি ইউনিটেই সুপেয় পানির ব্যবস্থা এবং একটি মিনি স্টেশনারি দোকানের ব্যবস্থা রাখতে বলা হয়েছে।
বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার স্থাপনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মমতাজ উদ্দিন ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার তৈরি একটি ভালো উদ্যোগ। এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমরা একে স্বাগত জানাই।’ তবে দ্রুত নির্মাণকাজ শেষ করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান বলেন, বিষয়টি ইতিবাচক এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। বিচারপ্রার্থীদের জন্য এই বিশ্রামাগার খুবই প্রয়োজনীয়। তবে দেখতে হবে দালাল বা ফড়িয়ারা যেন সেখানে তাঁদের ব্যবসার ক্ষেত্র বানিয়ে না নেন। এটি হলে মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের বিষয়টি তদারকি করার জন্য দায়িত্ব দিতে হবে। তাঁরা নিশ্চিত করবেন বিচারপ্রার্থী ছাড়া কোনো দালাল সেখানে অবস্থান করছেন না।
দেশের প্রতিটি আদালত প্রাঙ্গণে হাজারো মানুষের সমাগম ঘটে প্রতিদিন। কেউ আসেন মামলায় হাজিরা দিতে, কেউ আসেন কারাবন্দী আসামির সঙ্গে দেখা করতে। অনেকে আবার তাঁদের আইনি সহযোগিতা দিতেও আসেন। অথচ তাঁদের বসা বা বিশ্রামের জন্য নেই কোনো ব্যবস্থা। নেই পর্যাপ্ত টয়লেট-সুবিধাও। সবচেয়ে বেশি বিড়ম্বনায় পড়তে হয় দুগ্ধপোষ্য শিশু নিয়ে আদালতে আসা মায়েদের। নানা প্রয়োজনে আসা এসব মানুষের ভোগান্তি দূর করতে প্রত্যেক জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে বিশ্রামাগার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
জেলার পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টেও বিচারপ্রার্থীদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে বিশ্রামাগার। এসব বিশ্রামাগারের নাম হবে ‘ন্যায়কুঞ্জ’। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে গত ১৩ জুন সুপ্রিম কোর্ট থেকে আইন মন্ত্রণালয়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, স্থাপত্য অধিদপ্তর, গণপূর্ত বিভাগ এবং সব জেলা ও দায়রা জজদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার ও মুখপাত্র মোহাম্মদ সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টে শেড তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আশা করি, দ্রুতই কাজ শেষ করে তা উদ্বোধন করা যাবে। এ ছাড়া সারা দেশের আদালতে বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণ করতে সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে পরিকল্পনা করে কাজও শুরু হয়েছে। এসব বিশ্রামাগার তৈরি হলে আদালতে আসা সাক্ষী এবং বিচারপ্রার্থীরা উপকৃত হবেন।’
জানা গেছে, জেলা ভেদে কমপক্ষে ১০০ জনের এবং চৌকি আদালতে ৪০-৫০ জনের বসার উপযোগী বিচারপ্রার্থী-বিশ্রামাগার স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। বিশ্রামাগারে নারী ও পুরুষের জন্য আলাদা ইউনিট, মায়েদের জন্য আলাদা ব্রেস্টফিডিং কক্ষ, প্রত্যেক ইউনিটে ২টি করে টয়লেট, দুইটি ইউনিটেই সুপেয় পানির ব্যবস্থা এবং একটি মিনি স্টেশনারি দোকানের ব্যবস্থা রাখতে বলা হয়েছে।
বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার স্থাপনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন আইনজীবীরা। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মমতাজ উদ্দিন ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিচারপ্রার্থীদের জন্য বিশ্রামাগার তৈরি একটি ভালো উদ্যোগ। এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমরা একে স্বাগত জানাই।’ তবে দ্রুত নির্মাণকাজ শেষ করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খান বলেন, বিষয়টি ইতিবাচক এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। বিচারপ্রার্থীদের জন্য এই বিশ্রামাগার খুবই প্রয়োজনীয়। তবে দেখতে হবে দালাল বা ফড়িয়ারা যেন সেখানে তাঁদের ব্যবসার ক্ষেত্র বানিয়ে না নেন। এটি হলে মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। আদালত সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের বিষয়টি তদারকি করার জন্য দায়িত্ব দিতে হবে। তাঁরা নিশ্চিত করবেন বিচারপ্রার্থী ছাড়া কোনো দালাল সেখানে অবস্থান করছেন না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে