পুঠিয়া প্রতিনিধি
করোনা টিকার প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে রাজশাহীর পুঠিয়ায় মাধ্যমিকের প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষার্থী। তবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা বলছেন, নানা কারণে অনেক শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ থেকে বাদ পড়েছে। বিষয়টি দ্রুত নিরসন করার দাবি করেছেন অভিভাবকেরা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মোট ৪৮টি মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। দাখিল মাদ্রাসা রয়েছে ১৪টি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। এই শিক্ষার্থীদের করোনা ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে সম্প্রতি সব শিক্ষার্থীর নামের একটি তালিকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দেওয়া হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম শেষ হয়েছে। সব প্রতিষ্ঠান মিলে ১৭ হাজার ৮৫২ শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আগামী এক মাস পর টিকার প্রথম ডোজ নেওয়া শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় ডোজ পাবে।
গতকাল শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা টিকা না পাওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা নিয়ে এসেছেন। ওই শিক্ষকেরা বলছেন, টিকা গ্রহণের বিষয়ে তাঁরা সব শিক্ষার্থীকে আগেই অবগত করেছিলেন। কিন্তু কোনো কোনো শিক্ষার্থী ওই দিন টিকা ক্যাম্পিংয়ে হাজির না হওয়ায় তারা বাদ পড়ে। তাদের টিকার আওতায় আনতে চেষ্টা করা হচ্ছে।
আজাহার আলী এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক। তিনি বলেন, টিকা দেওয়ার আগের দিন তাঁর ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ফলে সে টিকা নিতে যায়নি। এখন শুনছেন, মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শেষ হয়েছে। আবার টিকা নেওয়া ছাড়া শিক্ষকেরা ক্লাসে আসতে দেবেন না। এই মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে খুবই জটিলতায় পড়েছেন তিনি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন উইলিয়াম বলেন, ১২ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীকে করোনা টিকার আওতায় আনা হয়েছে। সে লক্ষ্যে গত এক সপ্তাহ ইউনিয়নভিত্তিক কয়েকটি ক্যাম্পিং করা হয়। সেই ক্যাম্পিংয়ে শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়। তবে নানা জটিলতায় কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা টিকা পায়নি। বিষয়টি ওই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আবদুল মতিন বলেন, ‘মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া কার্যক্রম প্রাথমিকভাবে শেষ হয়েছে। তবে শিক্ষা অফিসের দেওয়া তালিকা অনুসারে, দুই-চারজন শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকার ফলে বাদ পড়তে পারে। বিষয়টি আমরা অবগত হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে। নতুন করে আবার নির্দেশনা এলে বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।’
করোনা টিকার প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে রাজশাহীর পুঠিয়ায় মাধ্যমিকের প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষার্থী। তবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা বলছেন, নানা কারণে অনেক শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ থেকে বাদ পড়েছে। বিষয়টি দ্রুত নিরসন করার দাবি করেছেন অভিভাবকেরা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মোট ৪৮টি মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে। দাখিল মাদ্রাসা রয়েছে ১৪টি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। এই শিক্ষার্থীদের করোনা ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে সম্প্রতি সব শিক্ষার্থীর নামের একটি তালিকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দেওয়া হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাস প্রতিরোধে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম শেষ হয়েছে। সব প্রতিষ্ঠান মিলে ১৭ হাজার ৮৫২ শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আগামী এক মাস পর টিকার প্রথম ডোজ নেওয়া শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় ডোজ পাবে।
গতকাল শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা টিকা না পাওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা নিয়ে এসেছেন। ওই শিক্ষকেরা বলছেন, টিকা গ্রহণের বিষয়ে তাঁরা সব শিক্ষার্থীকে আগেই অবগত করেছিলেন। কিন্তু কোনো কোনো শিক্ষার্থী ওই দিন টিকা ক্যাম্পিংয়ে হাজির না হওয়ায় তারা বাদ পড়ে। তাদের টিকার আওতায় আনতে চেষ্টা করা হচ্ছে।
আজাহার আলী এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক। তিনি বলেন, টিকা দেওয়ার আগের দিন তাঁর ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ফলে সে টিকা নিতে যায়নি। এখন শুনছেন, মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শেষ হয়েছে। আবার টিকা নেওয়া ছাড়া শিক্ষকেরা ক্লাসে আসতে দেবেন না। এই মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে খুবই জটিলতায় পড়েছেন তিনি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন উইলিয়াম বলেন, ১২ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীকে করোনা টিকার আওতায় আনা হয়েছে। সে লক্ষ্যে গত এক সপ্তাহ ইউনিয়নভিত্তিক কয়েকটি ক্যাম্পিং করা হয়। সেই ক্যাম্পিংয়ে শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়। তবে নানা জটিলতায় কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা টিকা পায়নি। বিষয়টি ওই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আবদুল মতিন বলেন, ‘মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া কার্যক্রম প্রাথমিকভাবে শেষ হয়েছে। তবে শিক্ষা অফিসের দেওয়া তালিকা অনুসারে, দুই-চারজন শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকার ফলে বাদ পড়তে পারে। বিষয়টি আমরা অবগত হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে। নতুন করে আবার নির্দেশনা এলে বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে