হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ায় দুই ধাপে টিসিবির পণ্য পাবে ৫২ হাজার ৭৯৩ পরিবার। রমজানের শুরু ও শেষে দুই ধাপে তারা স্বল্পমূল্যের এসব পণ্য কেনার সুযোগ পাবে। তবে পণ্য পেতে ভোগান্তির অভিযোগ করেছেন সুবিধাভোগীরা।
গতকাল বুধবার সকাল থেকে হাতিয়া পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের সুবিধাভোগীদের জন্য তিনটি কেন্দ্রে এই পণ্য কেনার ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে ওচখালীতে একটি, লক্ষ্মীদিয়া বড় পোলে একটি ও চৌমুহনী বাজারে একটি বিক্রয় কেন্দ্র চালু করা হয়।
এসব কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, তীব্র গরমের মধ্যে মানুষের দীর্ঘ সারি। পুরুষের পাশাপাশি মহিলারাও সারিতে দাঁড়িয়ে আছেন পণ্য কেনার জন্য।
সারিতে দাঁড়িয়ে থাকা কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন, সকালে পণ্যগুলো এনে স্ব-স্ব কেন্দ্রে মজুত করা যেত। এখন বেলা ১১টা। এখনো বিক্রি শুরু হয়নি। শুনেছি এখনো পণ্য এসে পৌঁছায়নি। লাইনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে পণ্য কিনে যে সুবিধা পাব, এর চেয়ে খেতে-খামারে কাজ করে বাজার থেকে একই পণ্য কিনলে সমান লাভ হবে। সুবিধার নামে এভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে শুধু কষ্ট দেওয়া ছাড়া কিছুই না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় এই সুযোগ পেয়েছে ৫২ হাজার ৭৯২টি পরিবার।
এর মধ্যে হরনী ইউনিয়নে ৩ হাজার ৮৫৯, চানন্দীতে ৫ হাজার ৪০৪, সূখচরে ২ হাজার ২০৮, নলচিরাতে ২ হাজার ৮২৩, চরকিংয়ে ৫ হাজার ৪৫, চরঈশ্বরে ৪ হাজার ৪৯, পৌরসভায় ৪ হাজার ৪৬০, তমরদ্দিতে ৪ হাজার ৪৯৮, সোনাদিয়ায় ৫ হাজার ৩৬৩, বুড়িরচরে ৬ হাজার ৩০২, জাহাজমারায় ৭ হাজার ৭ ও নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নে ১ হাজার ৭৭১টি পরিবার রয়েছে।
প্রতিটি পরিবার প্রথম ধাপে ২ লিটার তৈল, ২ কেজি ডাল ও ২ কেজি চিনি কেনার সুযোগ পাচ্ছে। এ জন্য খরচ হয়েছে মোট ৪৬০ টাকা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে হাতিয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রির জন্য ডিলার রয়েছে একটি। চারদলীয় জোট সরকারের আমলে টিসিবির পণ্য বিক্রির জন্য হাতিয়ায় দুজনকে লাইসেন্স দেওয়া হয়। একজন নদীর ওপারে হরণী ও চানন্দী ইউনিয়নে পণ্য বিক্রি করবে। অন্যজন হাতিয়ার মূল ভূখণ্ডের বাকি অংশ কাভার করবে।
কিন্তু ডিলারদের মধ্যে একজনের মৃত্যু হলে শুধু এক ডিলারকে হাতিয়ারয় সব পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে সময়মতো পণ্য সরবরাহ করা ও বিক্রিতে সময় ঠিক রাখা সম্ভব হয়ে উঠছে না।
এ ব্যাপারে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম হোসেন বলেন, হাতিয়াতে ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বল্পমূল্যে পণ্য বিক্রির এই কার্যক্রম শুরু হয়।
প্রথমে চরাঞ্চলে ও নদীর ওপারের ইউনিয়নগুলোতে বিক্রি করা হয়। এখন পৌরসভাসহ মূল ভূখণ্ডে চলছে। প্রথম ধাপে স্বল্পমূল্যে পণ্য বিক্রি শেষ হলে দ্বিতীয় ধাপে শুরু হবে।
তবে দ্বিতীয় ধাপে কী কী পণ্য দেওয়া হবে, তা এখনো জানা যায়নি। হাতিয়ায় একাধিক ডিলার নিয়োগের ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় দুই ধাপে টিসিবির পণ্য পাবে ৫২ হাজার ৭৯৩ পরিবার। রমজানের শুরু ও শেষে দুই ধাপে তারা স্বল্পমূল্যের এসব পণ্য কেনার সুযোগ পাবে। তবে পণ্য পেতে ভোগান্তির অভিযোগ করেছেন সুবিধাভোগীরা।
গতকাল বুধবার সকাল থেকে হাতিয়া পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের সুবিধাভোগীদের জন্য তিনটি কেন্দ্রে এই পণ্য কেনার ব্যবস্থা করা হয়। এর মধ্যে ওচখালীতে একটি, লক্ষ্মীদিয়া বড় পোলে একটি ও চৌমুহনী বাজারে একটি বিক্রয় কেন্দ্র চালু করা হয়।
এসব কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, তীব্র গরমের মধ্যে মানুষের দীর্ঘ সারি। পুরুষের পাশাপাশি মহিলারাও সারিতে দাঁড়িয়ে আছেন পণ্য কেনার জন্য।
সারিতে দাঁড়িয়ে থাকা কয়েকজন অভিযোগ করে বলেন, সকালে পণ্যগুলো এনে স্ব-স্ব কেন্দ্রে মজুত করা যেত। এখন বেলা ১১টা। এখনো বিক্রি শুরু হয়নি। শুনেছি এখনো পণ্য এসে পৌঁছায়নি। লাইনে দাঁড়িয়ে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে পণ্য কিনে যে সুবিধা পাব, এর চেয়ে খেতে-খামারে কাজ করে বাজার থেকে একই পণ্য কিনলে সমান লাভ হবে। সুবিধার নামে এভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে শুধু কষ্ট দেওয়া ছাড়া কিছুই না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় এই সুযোগ পেয়েছে ৫২ হাজার ৭৯২টি পরিবার।
এর মধ্যে হরনী ইউনিয়নে ৩ হাজার ৮৫৯, চানন্দীতে ৫ হাজার ৪০৪, সূখচরে ২ হাজার ২০৮, নলচিরাতে ২ হাজার ৮২৩, চরকিংয়ে ৫ হাজার ৪৫, চরঈশ্বরে ৪ হাজার ৪৯, পৌরসভায় ৪ হাজার ৪৬০, তমরদ্দিতে ৪ হাজার ৪৯৮, সোনাদিয়ায় ৫ হাজার ৩৬৩, বুড়িরচরে ৬ হাজার ৩০২, জাহাজমারায় ৭ হাজার ৭ ও নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নে ১ হাজার ৭৭১টি পরিবার রয়েছে।
প্রতিটি পরিবার প্রথম ধাপে ২ লিটার তৈল, ২ কেজি ডাল ও ২ কেজি চিনি কেনার সুযোগ পাচ্ছে। এ জন্য খরচ হয়েছে মোট ৪৬০ টাকা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে হাতিয়ায় টিসিবির পণ্য বিক্রির জন্য ডিলার রয়েছে একটি। চারদলীয় জোট সরকারের আমলে টিসিবির পণ্য বিক্রির জন্য হাতিয়ায় দুজনকে লাইসেন্স দেওয়া হয়। একজন নদীর ওপারে হরণী ও চানন্দী ইউনিয়নে পণ্য বিক্রি করবে। অন্যজন হাতিয়ার মূল ভূখণ্ডের বাকি অংশ কাভার করবে।
কিন্তু ডিলারদের মধ্যে একজনের মৃত্যু হলে শুধু এক ডিলারকে হাতিয়ারয় সব পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে সময়মতো পণ্য সরবরাহ করা ও বিক্রিতে সময় ঠিক রাখা সম্ভব হয়ে উঠছে না।
এ ব্যাপারে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম হোসেন বলেন, হাতিয়াতে ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বল্পমূল্যে পণ্য বিক্রির এই কার্যক্রম শুরু হয়।
প্রথমে চরাঞ্চলে ও নদীর ওপারের ইউনিয়নগুলোতে বিক্রি করা হয়। এখন পৌরসভাসহ মূল ভূখণ্ডে চলছে। প্রথম ধাপে স্বল্পমূল্যে পণ্য বিক্রি শেষ হলে দ্বিতীয় ধাপে শুরু হবে।
তবে দ্বিতীয় ধাপে কী কী পণ্য দেওয়া হবে, তা এখনো জানা যায়নি। হাতিয়ায় একাধিক ডিলার নিয়োগের ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে