জিয়াউল হক, যশোর
তেল, গ্যাস, চাল, ডাল, মাছ, মাংস, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত মানুষের জীবন।
গত দুই মাসের ব্যবধানে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম সর্বনিম্ন ১০ থেকে সর্বোচ্চ ২৮০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এতে সব চেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেককেই বাধ্য হয়ে ছোট করতে হচ্ছে নিত্য খাদ্যপণ্য কেনার তালিকা। তারপরও বড় অংশের সাধারণ মানুষ হিমশিম খাচ্ছেন দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে।
পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাবার মানে তারতম্যের কারণে পুষ্টিহীনতা পেয়ে বসতে পারে নিম্ন ও মধ্যবিত্তকে। ফলে শরীরে অপুষ্টি দেখা দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমবে। এ জন্য করোনাসহ নানা ধরনের রোগের সংক্রমণ বাড়ার শঙ্কা রয়েছে।
শুধু মাছ, মাংস, সবজি বা ভোজ্যতেলের দামই বাড়েনি। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে গ্যাসের দাম। লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে গ্যাসের দাম। গত দেড় মাসের ব্যবধানে ১ হাজার ২৫৯ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩১৩ টাকা। অর্থাৎ ১২ কেজির সিলিন্ডারপ্রতি এ সময়ে গ্যাসের দাম বেড়েছে ২৮০ টাকা। সর্বশেষ গত শুক্রবার সিলিন্ডারে ৫৪ টাকা বাড়ানো হয়।
রিকশাচালক মতিয়ার রহমান বলেন, ‘সর্বশেষ কোরবানির সময় গরুর মাংস খেয়েছিলাম। পরিবারের লোক মাংস খেতে চাইলে মাঝে মাঝে পোলট্রি কিনে খাওয়াতাম। সেই পোলট্রি কেজিতে প্রায় ৭০ টাকা বেড়েছে। পরিস্থিতি এখন এমন দাঁড়িয়েছে সবজি কিনে মাছ কেনার টাকাই থাকছে না। সেখানে অন্য কিছুর মাংসতো আমাদের কপালেই জোটে না।’
চাকরিজীবী নাজমুল হোসেন বলেন, ‘এমন কোনো নিত্যপণ্য নেই, যার দাম বাড়েনি। কিন্তু করোনায় যে বেতন কমেছে, তা আর বাড়েনি। সংসার চালাতে হিমশিম খাওয়ায় স্ত্রী-সন্তানকে বাধ্য হয়ে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি।’
সবজি বিক্রেতা আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমরা যেমন দামে কিনি, তেমন দামেই বিক্রি করি।’
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, এক মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি টমেটো ৮০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০০ টাকায়। গাজর ১০০ থেকে ১৪০, লাউ ৩০ থেকে বেড়ে ৫০ (একটি), বেগুন ৬০ থেকে ৯০, পটল ৩০ থেকে ৪০, উচ্ছে ৫০ থেকে ৮০, মুলা ২০ থেকে ৩০, মরিচ ৯০ থেকে ১২০, শসা ৩০ থেকে ৫০, কচুমুখী ২০ থেকে ৩০, ওল ৪০ থেকে ৬০, আলু ১৮ থেকে ২৫, বরবটি ৬০ থেকে ৮০, মিষ্টি কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ (একটি), ঢ্যাঁড়স ৪০ থেকে ৫০, শিম প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, ফুল কপি ৭০ (একটি), বাঁধাকপি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া সব ধরনের শাক কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা।
এ দিকে গত দুই মাসের মধ্যে সয়াবিন তেল বোতলজাত ১১০ টাকা থেকে বেড়ে এখন প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। খোলা সয়াবিন ৯৫ থেকে বেড়ে ১০৫ টাকা হয়েছে। পাম ওয়েল-৮৫-১৪৪, সরিষার তেল ৫৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। আর এক কেজি ছোলা অতিরিক্ত ১০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে ১০৫ টাকায়।
মাছের দামও বেড়েছে অনেক। ইলিশের মৌসুম চললেও এক কেজি ওজনের ইলিশ কিনতে গুনতে হচ্ছে ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকা। তবে বিভিন্ন সাইজের ছোট ইলিশ ৪০০ থেকে এক হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। টাকি প্রতিকেজি ৩৫০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪০০ টাকা। দেশি শিং ৬০০ থেকে ৭০০, চাষের শিং ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, দেশি পাবদা ৬০০ থেকে ১০০০, চাষের পাবদা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, জাপানি পুঁটি ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, দেশি পুঁটি ২০০ থেকে ৪০০, শোল ৬০০ থেকে ৬৫০, ট্যাংরা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, বাইন ৫০০ থেকে ৬০০, রুই ২০০ থেকে ২৫০, কাতল ২৫০ থেকে ৩০০, গ্রাস কার্প ১৭০ থেকে ২২০, তেলাপিয়া ৮০ থেকে ১২০, পাঙাশ ৮০ থেকে ১০০ ও কই মাছ ১২০ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬০ টাকায়।
পোলট্রি মুরগি প্রতিকেজি ১১০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬০ টাকায়। সোনালি মুরগি ২৩০ থেকে ৩০০, দেশি (ক্রস) ২৮০ থেকে ৩২০, দেশি ৩৫০ থেকে ৪৫০, গরুর মাংস ৪৮০ থেকে ৫৫০, খাসি ৭০০ থেকে ৮০০, মহিষ ৪০০ থেকে ৫০০, হাঁস ২০০ থেকে ২৬০ ও রাজ হাঁস (আড়াই কেজি ওজনের) ৭০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অন্য সবকিছুর মতো চালের দামও বেড়েছে। স্বর্ণ চাল প্রতিকেজির দাম ৪২ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৮ টাকা। বিরি ২৮ জাতের চাল ৪৮ থেকে ৫৬, বিরি ৮৭ ৪৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা, বিরি ৫১ ৪৬ থেকে ৫৬, কাজললতা ৪৮ থেকে ৫২, বাসমতি ৬০ থেকে ৬৮, জিরা মিনিকেট ৫২ থেকে ৫৮, কাটারিভোগ ৫২ থেকে ৬২, নাজিরশাইল ৭০ থেকে ৮৫, কালোজিরা ৯০ থেকে ১৩০। বাজারে সব ধরনের চালের পাইকারিতে মূল্য বেড়েছে ন্যূনতম ২ টাকা হারে।
এ ছাড়া খোলা চিনি ৫৮ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬ টাকা, প্যাকেটজাত ৭৪ থেকে ৮৫ টাকা। ডিম হালিপ্রতি হাঁস ৫২ থেকে ৬০ টাকা, পোলট্রি ৩২ থেকে ৪০ টাকা, সাদা পোল্ট্রি ৩২ থেকে ৩৫, দেশি মুরগির ডিম ৪০ থেকে ৫২।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ বলেন, ‘একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের এক দিনে (তিন বেলা) অন্তত ২ হাজার থেকে ২২ শ গ্রাম ক্যালরি প্রয়োজন। নারীর ক্ষেত্রে ১৬ শ গ্রাম ক্যালরি দরকার।’
সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ বলেন, ‘বয়স অনুযায়ী যথাযথ ক্যালরি গ্রহণ না করা হলে শরীরে নানা রোগব্যাধি বাসা বাঁধবে। যা ব্যক্তিজীবেন ক্ষতি বয়ে আনবে। আর দীর্ঘ সময় ধরে যদি এ অবস্থা চলতে থাকে তাহলে আমাদের পক্ষে ভবিষ্যতে সুস্থ জাতি পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়বে।’
তেল, গ্যাস, চাল, ডাল, মাছ, মাংস, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত মানুষের জীবন।
গত দুই মাসের ব্যবধানে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম সর্বনিম্ন ১০ থেকে সর্বোচ্চ ২৮০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এতে সব চেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। অনেককেই বাধ্য হয়ে ছোট করতে হচ্ছে নিত্য খাদ্যপণ্য কেনার তালিকা। তারপরও বড় অংশের সাধারণ মানুষ হিমশিম খাচ্ছেন দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে।
পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাবার মানে তারতম্যের কারণে পুষ্টিহীনতা পেয়ে বসতে পারে নিম্ন ও মধ্যবিত্তকে। ফলে শরীরে অপুষ্টি দেখা দিলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমবে। এ জন্য করোনাসহ নানা ধরনের রোগের সংক্রমণ বাড়ার শঙ্কা রয়েছে।
শুধু মাছ, মাংস, সবজি বা ভোজ্যতেলের দামই বাড়েনি। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে গ্যাসের দাম। লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে গ্যাসের দাম। গত দেড় মাসের ব্যবধানে ১ হাজার ২৫৯ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩১৩ টাকা। অর্থাৎ ১২ কেজির সিলিন্ডারপ্রতি এ সময়ে গ্যাসের দাম বেড়েছে ২৮০ টাকা। সর্বশেষ গত শুক্রবার সিলিন্ডারে ৫৪ টাকা বাড়ানো হয়।
রিকশাচালক মতিয়ার রহমান বলেন, ‘সর্বশেষ কোরবানির সময় গরুর মাংস খেয়েছিলাম। পরিবারের লোক মাংস খেতে চাইলে মাঝে মাঝে পোলট্রি কিনে খাওয়াতাম। সেই পোলট্রি কেজিতে প্রায় ৭০ টাকা বেড়েছে। পরিস্থিতি এখন এমন দাঁড়িয়েছে সবজি কিনে মাছ কেনার টাকাই থাকছে না। সেখানে অন্য কিছুর মাংসতো আমাদের কপালেই জোটে না।’
চাকরিজীবী নাজমুল হোসেন বলেন, ‘এমন কোনো নিত্যপণ্য নেই, যার দাম বাড়েনি। কিন্তু করোনায় যে বেতন কমেছে, তা আর বাড়েনি। সংসার চালাতে হিমশিম খাওয়ায় স্ত্রী-সন্তানকে বাধ্য হয়ে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি।’
সবজি বিক্রেতা আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমরা যেমন দামে কিনি, তেমন দামেই বিক্রি করি।’
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, এক মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি টমেটো ৮০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০০ টাকায়। গাজর ১০০ থেকে ১৪০, লাউ ৩০ থেকে বেড়ে ৫০ (একটি), বেগুন ৬০ থেকে ৯০, পটল ৩০ থেকে ৪০, উচ্ছে ৫০ থেকে ৮০, মুলা ২০ থেকে ৩০, মরিচ ৯০ থেকে ১২০, শসা ৩০ থেকে ৫০, কচুমুখী ২০ থেকে ৩০, ওল ৪০ থেকে ৬০, আলু ১৮ থেকে ২৫, বরবটি ৬০ থেকে ৮০, মিষ্টি কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ (একটি), ঢ্যাঁড়স ৪০ থেকে ৫০, শিম প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়, ফুল কপি ৭০ (একটি), বাঁধাকপি ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া সব ধরনের শাক কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা।
এ দিকে গত দুই মাসের মধ্যে সয়াবিন তেল বোতলজাত ১১০ টাকা থেকে বেড়ে এখন প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। খোলা সয়াবিন ৯৫ থেকে বেড়ে ১০৫ টাকা হয়েছে। পাম ওয়েল-৮৫-১৪৪, সরিষার তেল ৫৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। আর এক কেজি ছোলা অতিরিক্ত ১০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে ১০৫ টাকায়।
মাছের দামও বেড়েছে অনেক। ইলিশের মৌসুম চললেও এক কেজি ওজনের ইলিশ কিনতে গুনতে হচ্ছে ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকা। তবে বিভিন্ন সাইজের ছোট ইলিশ ৪০০ থেকে এক হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। টাকি প্রতিকেজি ৩৫০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪০০ টাকা। দেশি শিং ৬০০ থেকে ৭০০, চাষের শিং ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, দেশি পাবদা ৬০০ থেকে ১০০০, চাষের পাবদা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা, জাপানি পুঁটি ১২০ থেকে ১৫০ টাকা, দেশি পুঁটি ২০০ থেকে ৪০০, শোল ৬০০ থেকে ৬৫০, ট্যাংরা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, বাইন ৫০০ থেকে ৬০০, রুই ২০০ থেকে ২৫০, কাতল ২৫০ থেকে ৩০০, গ্রাস কার্প ১৭০ থেকে ২২০, তেলাপিয়া ৮০ থেকে ১২০, পাঙাশ ৮০ থেকে ১০০ ও কই মাছ ১২০ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬০ টাকায়।
পোলট্রি মুরগি প্রতিকেজি ১১০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬০ টাকায়। সোনালি মুরগি ২৩০ থেকে ৩০০, দেশি (ক্রস) ২৮০ থেকে ৩২০, দেশি ৩৫০ থেকে ৪৫০, গরুর মাংস ৪৮০ থেকে ৫৫০, খাসি ৭০০ থেকে ৮০০, মহিষ ৪০০ থেকে ৫০০, হাঁস ২০০ থেকে ২৬০ ও রাজ হাঁস (আড়াই কেজি ওজনের) ৭০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অন্য সবকিছুর মতো চালের দামও বেড়েছে। স্বর্ণ চাল প্রতিকেজির দাম ৪২ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৮ টাকা। বিরি ২৮ জাতের চাল ৪৮ থেকে ৫৬, বিরি ৮৭ ৪৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা, বিরি ৫১ ৪৬ থেকে ৫৬, কাজললতা ৪৮ থেকে ৫২, বাসমতি ৬০ থেকে ৬৮, জিরা মিনিকেট ৫২ থেকে ৫৮, কাটারিভোগ ৫২ থেকে ৬২, নাজিরশাইল ৭০ থেকে ৮৫, কালোজিরা ৯০ থেকে ১৩০। বাজারে সব ধরনের চালের পাইকারিতে মূল্য বেড়েছে ন্যূনতম ২ টাকা হারে।
এ ছাড়া খোলা চিনি ৫৮ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬ টাকা, প্যাকেটজাত ৭৪ থেকে ৮৫ টাকা। ডিম হালিপ্রতি হাঁস ৫২ থেকে ৬০ টাকা, পোলট্রি ৩২ থেকে ৪০ টাকা, সাদা পোল্ট্রি ৩২ থেকে ৩৫, দেশি মুরগির ডিম ৪০ থেকে ৫২।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ বলেন, ‘একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের এক দিনে (তিন বেলা) অন্তত ২ হাজার থেকে ২২ শ গ্রাম ক্যালরি প্রয়োজন। নারীর ক্ষেত্রে ১৬ শ গ্রাম ক্যালরি দরকার।’
সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ বলেন, ‘বয়স অনুযায়ী যথাযথ ক্যালরি গ্রহণ না করা হলে শরীরে নানা রোগব্যাধি বাসা বাঁধবে। যা ব্যক্তিজীবেন ক্ষতি বয়ে আনবে। আর দীর্ঘ সময় ধরে যদি এ অবস্থা চলতে থাকে তাহলে আমাদের পক্ষে ভবিষ্যতে সুস্থ জাতি পাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়বে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে